শিরোনাম :
Logo প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ Logo ঢাকায় হামলার প্রতিবাদে চাঁবিপ্রবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে বিক্ষোভ Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ গঠনে ১১ সদস্যের কমিটি Logo দিনাজপুরের বীরগঞ্জ শহীদ মিনার চত্বরে ২৭ই আগস্ট বুধবার দুপুর ১২ টায় পশ্চিম ভোগডোমায় খেলার মাঠ রক্ষায় মানববন্ধন করেন স্থানীয় জনগণ Logo উল্লাপাড়ায় বিএনপি নেতার ওপর প্রতিপক্ষের হামলার অভিযোগ Logo ঢাকায় প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে যোগ দিতে বাসের ব্যবস্থা করল যবিপ্রবি প্রশাসন Logo আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দোষরদের শান্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতাকর্মীরা Logo সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ৪ দিন পর রাজমিস্ত্রির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার Logo সাজিদের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদে আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সাধারণ সভা

বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নেবে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৪১:৫৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৬২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বর্তমান সরকার এবং এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে বিএনপি আসবে কি না, এটা সম্পূর্ণ তাদের নিজস্ব বিষয়। নির্বাচন কারো জন্য বসে থাকবে না। তবে আমি মনে করি বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নেবে। গত শনিবার রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ‘জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে রাজনৈতিক সংলাপের অপরিহার্যতা’ শীর্ষক ছায়া সংসদে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

সংলাপের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও ফলাফল বর্ণনা করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আব্দুল জলিল ও মান্নান ভুইয়ার মধ্যে সংলাপ হয়েছিল কিন্তু তা সফল হয়নি। পরবর্তীতেও অনেক সংলাপ হয়েছে তার ফলও শুভকর ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পূর্বে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা ২ দিনের মধ্যে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী পরের দিনই টেলিফোন করে তাকে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ৫টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি আসেননি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সংলাপ ও নির্বাচনে না এসে বিএনপি তখন ভুল করেছে। তাই বিএনপির উচিত আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। যার জন্য সংলাপের কোন প্রয়োজন নেই।

বর্তমান সরকারের পূর্ববর্তী সময়েই ৫টি সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি জয়লাভ করেছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এই সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব, এটা ইতোমধ্যে সরকার প্রমাণ করেছে। এটা সত্য যে, ১৫ ফেব্রুয়ারি বা ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন হোক কেউ তা চায় না। কিন্তু বিএনপির মতো একটা বড় দল নির্বাচনে না আসলেতো কিছুই করার নেই। তবে এটাও সত্য যে ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন টিকেনি। ১ মাসের মাথায় ওই সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন টিকেছে এবং দেশে-বিদেশে স্বীকৃতি পেয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নেবে !

আপডেট সময় : ০৫:৪১:৫৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বর্তমান সরকার এবং এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে বিএনপি আসবে কি না, এটা সম্পূর্ণ তাদের নিজস্ব বিষয়। নির্বাচন কারো জন্য বসে থাকবে না। তবে আমি মনে করি বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নেবে। গত শনিবার রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ‘জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে রাজনৈতিক সংলাপের অপরিহার্যতা’ শীর্ষক ছায়া সংসদে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

সংলাপের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও ফলাফল বর্ণনা করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আব্দুল জলিল ও মান্নান ভুইয়ার মধ্যে সংলাপ হয়েছিল কিন্তু তা সফল হয়নি। পরবর্তীতেও অনেক সংলাপ হয়েছে তার ফলও শুভকর ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পূর্বে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা ২ দিনের মধ্যে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী পরের দিনই টেলিফোন করে তাকে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ৫টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি আসেননি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সংলাপ ও নির্বাচনে না এসে বিএনপি তখন ভুল করেছে। তাই বিএনপির উচিত আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। যার জন্য সংলাপের কোন প্রয়োজন নেই।

বর্তমান সরকারের পূর্ববর্তী সময়েই ৫টি সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি জয়লাভ করেছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এই সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব, এটা ইতোমধ্যে সরকার প্রমাণ করেছে। এটা সত্য যে, ১৫ ফেব্রুয়ারি বা ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন হোক কেউ তা চায় না। কিন্তু বিএনপির মতো একটা বড় দল নির্বাচনে না আসলেতো কিছুই করার নেই। তবে এটাও সত্য যে ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন টিকেনি। ১ মাসের মাথায় ওই সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন টিকেছে এবং দেশে-বিদেশে স্বীকৃতি পেয়েছে।