মেহেরপুরে অপহরণ মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০১:০৫:৫৮ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

মাসুদ রানা, মেহেরপুর প্রতিনিধি ॥ মেহেরপুরে একটি অপহরণ মামলায় দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন জেল দিয়েছে আদালত।
গতকাল রবিবার দুপুরে মেহেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো: নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। একই সঙ্গে উভয়েরই ১০হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর করে জেল দেওয়া হয়েছে।
দন্ডিতরা হলেন: সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে জামিরুল ইসলাম ও নিজাম উদ্দীনের ছেলে শাজাহান আলী। রায় ঘোষনার সময় জামিরুল ্ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং শাজাহান আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১২ সালের ১২ মার্চ সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের দয়াল নবীর মেয়ে রিমা খাতুনকে আসামিরা অপহরণ করে। এ ঘটনায় দয়াল নবী বাদি হয়ে মেহেরপুর সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলায় ৭ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলার নথি সাক্ষ্য ও নথি পর্যালোচনা করে বিচারক ওই রায় দেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর কাজী শহিদুল হক এবং আসামি পক্ষে খন্দকার একরামুল হক হীরা আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মেহেরপুরে অপহরণ মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

আপডেট সময় : ০১:০৫:৫৮ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

মাসুদ রানা, মেহেরপুর প্রতিনিধি ॥ মেহেরপুরে একটি অপহরণ মামলায় দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন জেল দিয়েছে আদালত।
গতকাল রবিবার দুপুরে মেহেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো: নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। একই সঙ্গে উভয়েরই ১০হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর করে জেল দেওয়া হয়েছে।
দন্ডিতরা হলেন: সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে জামিরুল ইসলাম ও নিজাম উদ্দীনের ছেলে শাজাহান আলী। রায় ঘোষনার সময় জামিরুল ্ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং শাজাহান আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১২ সালের ১২ মার্চ সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের দয়াল নবীর মেয়ে রিমা খাতুনকে আসামিরা অপহরণ করে। এ ঘটনায় দয়াল নবী বাদি হয়ে মেহেরপুর সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলায় ৭ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলার নথি সাক্ষ্য ও নথি পর্যালোচনা করে বিচারক ওই রায় দেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর কাজী শহিদুল হক এবং আসামি পক্ষে খন্দকার একরামুল হক হীরা আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।