শিরোনাম :
Logo আগামীর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের নেতৃত্বেই প্রয়োজন : খুবি উপাচার্য Logo বিশ্বের বড় কমেডি উৎসব সৌদি আরবে Logo রাবিতে ভর্তিতে জালিয়াতির অভিযোগে ১ শিক্ষার্থী আটক Logo মতলবে হাতপাখার সংসদ সদস্য প্রার্থী মানসুর আহমদ সাকী’র পক্ষে লিফলেট বিতরণ Logo ব্যান্ডশিল্পী রাতুল মারা গেছেন Logo গাজায় বোমা হামলা ও অনাহারে আরও ৭১ ফিলিস্তিনির মৃত্যু Logo যবিপ্রবিতে শিক্ষকদের উচ্চশিক্ষা যাত্রায় শুভেচ্ছা ও প্রত্যাবর্তনে সংবর্ধনা- ২০২৫ অনুষ্ঠিত Logo প্রধানমন্ত্রী পদে একজন ১০ বছরের বেশি নয়, একমত সব দল Logo থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প Logo চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কর্মসূচি শুরু জনসচেতনতা বাড়াতে লিফলেট বিতরণের উদ্যোগ, পুরো পৌর এলাকায় চলবে স্প্রে কার্যক্রম

দেশের অগ্রগতির জন্য প্রয়োজন টেকসই রাজনীতি ও অর্থনীতি : তথ্যমন্ত্রী

  • আপডেট সময় : ০১:২৬:২৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৮ জুলাই ২০১৮
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন,বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে টেকসই রাজনীতি ও অর্থনীতির প্রয়োজন। টেকসই রাজনীতির জন্য রাজনীতিকে জঙ্গি-রাজাকারমুক্ত করতে হবে। আর টেকসই অর্থনীতির জন্য অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনীতি নিশ্চিত করতে হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত ইআরএফ লেখক সম্মাননা,ইআরএফ ডিরেক্টরি ও ওয়েবসাইট উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইআরএফ সভাপতি সাইফুল ইসলাম দিলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিটি এডিটর শামসুল আলম বেলাল ও বার্তা সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, দৈনিক জনকন্ঠের সিটি এডিটর কাওসার রহমান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঠিক নেতৃত্ব ও তার প্রতি দেশের মানুষের অগাধ আস্থা বা ভরসার কারণে দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর জঙ্গী, রাজাকার ও পাকিস্তানপন্থীদের সঙ্গে বাংলাদেশপন্থীদের সহাবস্থানের রাজনীতির সুযোগ ঘটে। এতে সংবিধানের মূলনীতি বিচ্যুতি হয়। পাশাপাশি ওই সময় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়নি অন্যদিকে দারিদ্রও কমেনি।
তিনি বলেন,মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসলে ৭২এর সংবিধানের মূলনীতিতে ফিরে আসার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। একদিকে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে অন্যদিকে দারিদ্র কমছে। তলাবিহীন ঝুড়ির খেতাব পাওয়া রাষ্ট্র এখন নিজের টাকায় পদ্মাসেতু তৈরি করছে।
সরকারের এই জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী আরো বলেন,‘ব্যাংকের সংখ্যা নিয়ে সমালোচনা থাকলেও আমি মনে করি এটি ঠিক আছে। কেননা এর ফলে শাখার সংখ্যা বাড়ছে। বহুমানুষ অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারছেন। যার ফলে অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনীতির প্রসার ঘটছে।’
অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী ইআরএফের ওয়েবসাইট ও ডিরেক্টরির উদ্বোধন করেন। এছাড়া ইআরএফের ১৬ জন লেখক সদস্যদের উত্তরীয় পরিয়ে তিনি ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র তুলে দেন।
সম্মাননাপ্রাপ্ত লেখকরা হলেন-শামসুল আলম বেলাল, কামরুল ইসলাম চৌধুরী,আসজাদুল কিবরিয়া,জীবন ইসলাম, জিয়াউল হক সবুজ, দেলোয়ার হাসান, রেজাউল করিম, রাজু আহমেদ, মীর লুৎফুল কবীর সা’দী, জামাল উদ্দিন,সাজ্জাদ আলম খান,হামিদ সরকার,জিয়াউর রহমান, কাওসার রহমান,মাসুমুর রহমান খলিলী ও আবু আলী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আগামীর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের নেতৃত্বেই প্রয়োজন : খুবি উপাচার্য

দেশের অগ্রগতির জন্য প্রয়োজন টেকসই রাজনীতি ও অর্থনীতি : তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:২৬:২৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৮ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন,বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে টেকসই রাজনীতি ও অর্থনীতির প্রয়োজন। টেকসই রাজনীতির জন্য রাজনীতিকে জঙ্গি-রাজাকারমুক্ত করতে হবে। আর টেকসই অর্থনীতির জন্য অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনীতি নিশ্চিত করতে হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত ইআরএফ লেখক সম্মাননা,ইআরএফ ডিরেক্টরি ও ওয়েবসাইট উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইআরএফ সভাপতি সাইফুল ইসলাম দিলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিটি এডিটর শামসুল আলম বেলাল ও বার্তা সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, দৈনিক জনকন্ঠের সিটি এডিটর কাওসার রহমান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঠিক নেতৃত্ব ও তার প্রতি দেশের মানুষের অগাধ আস্থা বা ভরসার কারণে দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর জঙ্গী, রাজাকার ও পাকিস্তানপন্থীদের সঙ্গে বাংলাদেশপন্থীদের সহাবস্থানের রাজনীতির সুযোগ ঘটে। এতে সংবিধানের মূলনীতি বিচ্যুতি হয়। পাশাপাশি ওই সময় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়নি অন্যদিকে দারিদ্রও কমেনি।
তিনি বলেন,মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসলে ৭২এর সংবিধানের মূলনীতিতে ফিরে আসার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। একদিকে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে অন্যদিকে দারিদ্র কমছে। তলাবিহীন ঝুড়ির খেতাব পাওয়া রাষ্ট্র এখন নিজের টাকায় পদ্মাসেতু তৈরি করছে।
সরকারের এই জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী আরো বলেন,‘ব্যাংকের সংখ্যা নিয়ে সমালোচনা থাকলেও আমি মনে করি এটি ঠিক আছে। কেননা এর ফলে শাখার সংখ্যা বাড়ছে। বহুমানুষ অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারছেন। যার ফলে অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনীতির প্রসার ঘটছে।’
অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী ইআরএফের ওয়েবসাইট ও ডিরেক্টরির উদ্বোধন করেন। এছাড়া ইআরএফের ১৬ জন লেখক সদস্যদের উত্তরীয় পরিয়ে তিনি ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র তুলে দেন।
সম্মাননাপ্রাপ্ত লেখকরা হলেন-শামসুল আলম বেলাল, কামরুল ইসলাম চৌধুরী,আসজাদুল কিবরিয়া,জীবন ইসলাম, জিয়াউল হক সবুজ, দেলোয়ার হাসান, রেজাউল করিম, রাজু আহমেদ, মীর লুৎফুল কবীর সা’দী, জামাল উদ্দিন,সাজ্জাদ আলম খান,হামিদ সরকার,জিয়াউর রহমান, কাওসার রহমান,মাসুমুর রহমান খলিলী ও আবু আলী।