শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo রাবিতে ইলা মিত্রকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo নোবিপ্রবির সঙ্গে তুরস্কের রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo নোবিপ্রবিতে গবেষণা, বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিং এবং সরকারের নীতিনির্ধারকদের করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ Logo রাবি ময়মনসিংহ জেলা সমিতির নতুন কমিটি ঘোষণা Logo “কণিকা”সংগঠনের সচেতনতা সেমিনার ও কুইজ এমইএস কলেজে অনুষ্ঠিত Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৮১১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাবিতে ইলা মিত্রকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।