শিরোনাম :
Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৯৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।