রিমান্ড শেষে ৭ আসামি কারাগারে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৯:২২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৯ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুই দফা রিমান্ড শেষে ৭ আসামিকে কারগারে পঠিয়েছেন আদালত।গতকাল রবিবার ঢাকা মহানগর হাকিম আমিরুল হায়দার চৌধুরী আসামিদের জামিন আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর এ নির্দেশ দেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক মো. মাহবুবুল আলম দুই দফা রিমান্ড শেষে আসামিদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ওই তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। তাই আসমিদের কারাগারে আটক রাখা হোক।

আসামিরা হলেন, প্রকৌশলী কর্মকর্তা সামীউল হক, লুৎফর রহামান, মিলন চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী (প্রডাকশন ভারপ্রাপ্ত) দেবেশ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী পরিদর্শন এবং মান নিশ্চিতকরন (ভারপ্রাপ্ত) এস এ সিদ্দিক ও মুখ্য প্রকৌশলী মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড সিস্টেম কন্ট্রোল (এম সি সি ভারপ্রাপ্ত) বিল্লাল হোসেন।

মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। ইঞ্জিন অয়েলের ট্যাংকের একটি নাট ঢিলে থাকায় ওই বিপত্তি ঘটে। এ ঘটনায় রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় নয়জনকে আসামি করে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(গ) ধারায় মামলা করেন বিমানের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট) এস এম আসাদুজ্জামান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রিমান্ড শেষে ৭ আসামি কারাগারে !

আপডেট সময় : ১২:১৯:২২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৯ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুই দফা রিমান্ড শেষে ৭ আসামিকে কারগারে পঠিয়েছেন আদালত।গতকাল রবিবার ঢাকা মহানগর হাকিম আমিরুল হায়দার চৌধুরী আসামিদের জামিন আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর এ নির্দেশ দেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক মো. মাহবুবুল আলম দুই দফা রিমান্ড শেষে আসামিদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ওই তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। তাই আসমিদের কারাগারে আটক রাখা হোক।

আসামিরা হলেন, প্রকৌশলী কর্মকর্তা সামীউল হক, লুৎফর রহামান, মিলন চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী (প্রডাকশন ভারপ্রাপ্ত) দেবেশ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী পরিদর্শন এবং মান নিশ্চিতকরন (ভারপ্রাপ্ত) এস এ সিদ্দিক ও মুখ্য প্রকৌশলী মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড সিস্টেম কন্ট্রোল (এম সি সি ভারপ্রাপ্ত) বিল্লাল হোসেন।

মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। ইঞ্জিন অয়েলের ট্যাংকের একটি নাট ঢিলে থাকায় ওই বিপত্তি ঘটে। এ ঘটনায় রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় নয়জনকে আসামি করে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(গ) ধারায় মামলা করেন বিমানের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট) এস এম আসাদুজ্জামান।