শিরোনাম :
Logo বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর Logo ব্যানসন গ্ৰুপের কোনো ঘরবাড়ি থাকবে না; রাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাহী Logo নতুন পোপ নির্বাচিত হবে যেভাবে Logo শুল্কযুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রকে যে বার্তা দিলো চীন Logo পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক Logo পারভেজ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo পঞ্চগড়ে ট্রাক মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেকানিক নিহত, আহত সহকারী Logo সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চাঁদপুর সওজ বিভাগ Logo জাবিতে বটতলাসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো ওয়াশরুম স্থাপনের দাবি লাল সবুজের Logo যবিপ্রবিতে সক্রিয় তেল চুরির সিন্ডিকেট, হাতেনাতে ধরা

ডিম্বাণু বিক্রি করেই মোটা অংকের আয় করছেন তরুণীরা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৯ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

যদিও অধিকাংশ বিবাহিত নারী ও পুরুষই মনে করে থাকেন যে, তারা সন্তান ধারণে সক্ষম। জানলে হয়তো অবাক লাগতে পারে, বাস্তবে প্রতি ১০ দম্পতির মধ্যে এক দম্পতির গর্ভধারণে সমস্যা রয়েছে।

যারা সন্তান চান কিন্তু সন্তান পান না, তাদের জীবনে বিষাদ, ক্রোধ, হতাশা দেখা দেয়। তবে এবার বন্ধ্যাত্ব মোকাবেলায় পথ দেখাচ্ছেন ‘ডোনেটর গার্লস’। বন্ধ্যাত্বের কারণে যেসব দম্পতি সন্তানসুখ থেকে বঞ্চিত হন, তাদের জন্যই নিজেদের ‘ডিম্বাণু ডোনেট’ করছেন বহু যুবতী। বিভিন্ন ফার্টিলিটি ক্লিনিকে গিয়ে নিজেদের ডিম্বাণু ডোনেট করে আসছেন তারা। আর প্রতিবার ডিম্বাণু দেয়ার জন্য পাচ্ছেন ২০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা। তবে টাকার অংকই যে শুধু কারণ না বলে জানিয়েছেন ডোনেটর তরুণীরা। নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানলাভে সাহায্য করাই তাদের উদ্দেশ্য।

ডোনেশন সাইটে নাম নথিভুক্ত করার পর নির্দিষ্ট ক্লিনিক থেকে যোগাযোগ করা হয় ডোনেটরের সঙ্গে। গাইনোকোলজিস্ট খতিয়ে দেখেন একজন ডোনেটরের বয়স, উচ্চতা, ব্লাড গ্রুপ ও পরিবারে কোন অসুখ-বিসুখ আছে কিনা। ডিম্বাণু ডোনেশনের জন্য ওই যুবতী শারীরিকভাবে কতটা সক্ষম, কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তা দেখে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শও চলতে থাকে। শরীর ও মন পুরোপুরি ডোনেশনের উপযুক্ত মনে হলে, ডাক্তার হরমোনাল ইনজেকশন দেন। যাতে বেশি সংখ্যায় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। তবে অনেক সময় এই ইনজেকশনের ফলেই বমি, মাথাঘোরা, মাথা যন্ত্রণা, খিটখিটে ভাব বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পাশাপাশি ডিম্বাণু ডোনেশনের ক্ষেত্রেও ‘গায়ের রংয়ের কারণে’ টাকার অঙ্কে ‘বৈষম্য’ লক্ষ্য করা যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর

ডিম্বাণু বিক্রি করেই মোটা অংকের আয় করছেন তরুণীরা !

আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৯ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

যদিও অধিকাংশ বিবাহিত নারী ও পুরুষই মনে করে থাকেন যে, তারা সন্তান ধারণে সক্ষম। জানলে হয়তো অবাক লাগতে পারে, বাস্তবে প্রতি ১০ দম্পতির মধ্যে এক দম্পতির গর্ভধারণে সমস্যা রয়েছে।

যারা সন্তান চান কিন্তু সন্তান পান না, তাদের জীবনে বিষাদ, ক্রোধ, হতাশা দেখা দেয়। তবে এবার বন্ধ্যাত্ব মোকাবেলায় পথ দেখাচ্ছেন ‘ডোনেটর গার্লস’। বন্ধ্যাত্বের কারণে যেসব দম্পতি সন্তানসুখ থেকে বঞ্চিত হন, তাদের জন্যই নিজেদের ‘ডিম্বাণু ডোনেট’ করছেন বহু যুবতী। বিভিন্ন ফার্টিলিটি ক্লিনিকে গিয়ে নিজেদের ডিম্বাণু ডোনেট করে আসছেন তারা। আর প্রতিবার ডিম্বাণু দেয়ার জন্য পাচ্ছেন ২০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা। তবে টাকার অংকই যে শুধু কারণ না বলে জানিয়েছেন ডোনেটর তরুণীরা। নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানলাভে সাহায্য করাই তাদের উদ্দেশ্য।

ডোনেশন সাইটে নাম নথিভুক্ত করার পর নির্দিষ্ট ক্লিনিক থেকে যোগাযোগ করা হয় ডোনেটরের সঙ্গে। গাইনোকোলজিস্ট খতিয়ে দেখেন একজন ডোনেটরের বয়স, উচ্চতা, ব্লাড গ্রুপ ও পরিবারে কোন অসুখ-বিসুখ আছে কিনা। ডিম্বাণু ডোনেশনের জন্য ওই যুবতী শারীরিকভাবে কতটা সক্ষম, কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তা দেখে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শও চলতে থাকে। শরীর ও মন পুরোপুরি ডোনেশনের উপযুক্ত মনে হলে, ডাক্তার হরমোনাল ইনজেকশন দেন। যাতে বেশি সংখ্যায় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। তবে অনেক সময় এই ইনজেকশনের ফলেই বমি, মাথাঘোরা, মাথা যন্ত্রণা, খিটখিটে ভাব বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পাশাপাশি ডিম্বাণু ডোনেশনের ক্ষেত্রেও ‘গায়ের রংয়ের কারণে’ টাকার অঙ্কে ‘বৈষম্য’ লক্ষ্য করা যায়।