শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

ডিম্বাণু বিক্রি করেই মোটা অংকের আয় করছেন তরুণীরা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৯ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

যদিও অধিকাংশ বিবাহিত নারী ও পুরুষই মনে করে থাকেন যে, তারা সন্তান ধারণে সক্ষম। জানলে হয়তো অবাক লাগতে পারে, বাস্তবে প্রতি ১০ দম্পতির মধ্যে এক দম্পতির গর্ভধারণে সমস্যা রয়েছে।

যারা সন্তান চান কিন্তু সন্তান পান না, তাদের জীবনে বিষাদ, ক্রোধ, হতাশা দেখা দেয়। তবে এবার বন্ধ্যাত্ব মোকাবেলায় পথ দেখাচ্ছেন ‘ডোনেটর গার্লস’। বন্ধ্যাত্বের কারণে যেসব দম্পতি সন্তানসুখ থেকে বঞ্চিত হন, তাদের জন্যই নিজেদের ‘ডিম্বাণু ডোনেট’ করছেন বহু যুবতী। বিভিন্ন ফার্টিলিটি ক্লিনিকে গিয়ে নিজেদের ডিম্বাণু ডোনেট করে আসছেন তারা। আর প্রতিবার ডিম্বাণু দেয়ার জন্য পাচ্ছেন ২০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা। তবে টাকার অংকই যে শুধু কারণ না বলে জানিয়েছেন ডোনেটর তরুণীরা। নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানলাভে সাহায্য করাই তাদের উদ্দেশ্য।

ডোনেশন সাইটে নাম নথিভুক্ত করার পর নির্দিষ্ট ক্লিনিক থেকে যোগাযোগ করা হয় ডোনেটরের সঙ্গে। গাইনোকোলজিস্ট খতিয়ে দেখেন একজন ডোনেটরের বয়স, উচ্চতা, ব্লাড গ্রুপ ও পরিবারে কোন অসুখ-বিসুখ আছে কিনা। ডিম্বাণু ডোনেশনের জন্য ওই যুবতী শারীরিকভাবে কতটা সক্ষম, কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তা দেখে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শও চলতে থাকে। শরীর ও মন পুরোপুরি ডোনেশনের উপযুক্ত মনে হলে, ডাক্তার হরমোনাল ইনজেকশন দেন। যাতে বেশি সংখ্যায় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। তবে অনেক সময় এই ইনজেকশনের ফলেই বমি, মাথাঘোরা, মাথা যন্ত্রণা, খিটখিটে ভাব বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পাশাপাশি ডিম্বাণু ডোনেশনের ক্ষেত্রেও ‘গায়ের রংয়ের কারণে’ টাকার অঙ্কে ‘বৈষম্য’ লক্ষ্য করা যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

ডিম্বাণু বিক্রি করেই মোটা অংকের আয় করছেন তরুণীরা !

আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৯ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

যদিও অধিকাংশ বিবাহিত নারী ও পুরুষই মনে করে থাকেন যে, তারা সন্তান ধারণে সক্ষম। জানলে হয়তো অবাক লাগতে পারে, বাস্তবে প্রতি ১০ দম্পতির মধ্যে এক দম্পতির গর্ভধারণে সমস্যা রয়েছে।

যারা সন্তান চান কিন্তু সন্তান পান না, তাদের জীবনে বিষাদ, ক্রোধ, হতাশা দেখা দেয়। তবে এবার বন্ধ্যাত্ব মোকাবেলায় পথ দেখাচ্ছেন ‘ডোনেটর গার্লস’। বন্ধ্যাত্বের কারণে যেসব দম্পতি সন্তানসুখ থেকে বঞ্চিত হন, তাদের জন্যই নিজেদের ‘ডিম্বাণু ডোনেট’ করছেন বহু যুবতী। বিভিন্ন ফার্টিলিটি ক্লিনিকে গিয়ে নিজেদের ডিম্বাণু ডোনেট করে আসছেন তারা। আর প্রতিবার ডিম্বাণু দেয়ার জন্য পাচ্ছেন ২০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা। তবে টাকার অংকই যে শুধু কারণ না বলে জানিয়েছেন ডোনেটর তরুণীরা। নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানলাভে সাহায্য করাই তাদের উদ্দেশ্য।

ডোনেশন সাইটে নাম নথিভুক্ত করার পর নির্দিষ্ট ক্লিনিক থেকে যোগাযোগ করা হয় ডোনেটরের সঙ্গে। গাইনোকোলজিস্ট খতিয়ে দেখেন একজন ডোনেটরের বয়স, উচ্চতা, ব্লাড গ্রুপ ও পরিবারে কোন অসুখ-বিসুখ আছে কিনা। ডিম্বাণু ডোনেশনের জন্য ওই যুবতী শারীরিকভাবে কতটা সক্ষম, কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তা দেখে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শও চলতে থাকে। শরীর ও মন পুরোপুরি ডোনেশনের উপযুক্ত মনে হলে, ডাক্তার হরমোনাল ইনজেকশন দেন। যাতে বেশি সংখ্যায় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। তবে অনেক সময় এই ইনজেকশনের ফলেই বমি, মাথাঘোরা, মাথা যন্ত্রণা, খিটখিটে ভাব বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পাশাপাশি ডিম্বাণু ডোনেশনের ক্ষেত্রেও ‘গায়ের রংয়ের কারণে’ টাকার অঙ্কে ‘বৈষম্য’ লক্ষ্য করা যায়।