৪২ মিনিট পর জীবিত হয়ে উঠলেন যে ‘মৃত’ যুবক !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৫৫:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জন ওগবার্ন, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা। বয়স মাত্র ৩৬, হঠাৎ করে ওই যুবকের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। টানা ৪২ মিনিট বন্ধ থাকে তার শ্বাস-প্রশ্বাস। উপস্থিত সবাই ধরেই নিয়েছিলেন ওগবার্ন আর জীবিত নেই। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তিনি এখনও দিব্যি বেঁচে আছেন।

সম্প্রতি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের (হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ) কবলে পড়েন জন ওগবার্ন। অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশও তাৎক্ষণিকভাবে পৌঁছে তাকে সিপিআর দেয়া শুরু করে। ৪২ মিনিট পর ওগবার্নের পালস ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত তারা চেষ্টা চালিয়ে যান।

তবে এখন সুস্থই আছেন ওগবার্ন। চিকিৎসকরা তাকে ছয় মাস গাড়ি না চালাতে বলেছেন। সুস্থ হওয়াটাকে নিজের দ্বিতীয় জীবন বলে মনে করছেন ওগবার্ন।

মাইকেল কুর্জ নামে এক চিকিৎসক বলছেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া প্রতি মিনিট বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি সিপিআর না দেয়া হয়, এর জন্য বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ১০ শতাংশ করে কমে যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

৪২ মিনিট পর জীবিত হয়ে উঠলেন যে ‘মৃত’ যুবক !

আপডেট সময় : ০১:৫৫:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জন ওগবার্ন, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা। বয়স মাত্র ৩৬, হঠাৎ করে ওই যুবকের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। টানা ৪২ মিনিট বন্ধ থাকে তার শ্বাস-প্রশ্বাস। উপস্থিত সবাই ধরেই নিয়েছিলেন ওগবার্ন আর জীবিত নেই। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তিনি এখনও দিব্যি বেঁচে আছেন।

সম্প্রতি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের (হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ) কবলে পড়েন জন ওগবার্ন। অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশও তাৎক্ষণিকভাবে পৌঁছে তাকে সিপিআর দেয়া শুরু করে। ৪২ মিনিট পর ওগবার্নের পালস ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত তারা চেষ্টা চালিয়ে যান।

তবে এখন সুস্থই আছেন ওগবার্ন। চিকিৎসকরা তাকে ছয় মাস গাড়ি না চালাতে বলেছেন। সুস্থ হওয়াটাকে নিজের দ্বিতীয় জীবন বলে মনে করছেন ওগবার্ন।

মাইকেল কুর্জ নামে এক চিকিৎসক বলছেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া প্রতি মিনিট বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি সিপিআর না দেয়া হয়, এর জন্য বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ১০ শতাংশ করে কমে যায়।