শিরোনাম :
Logo ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে নির্বাচন নিয়ে যা বললো জামায়াত Logo রাজনৈতিক চাপে জুলাই চার্টার দ্রুত করে নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে সরকার Logo প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে সহজলভ্য ভোটাধিকার প্রস্তাব চায় বিএনপি Logo আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদকের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে কয়রায় মানববন্ধন Logo ‘নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কথায় আস্থা রাখতে চায় জামায়াত’ Logo চাঁদপুরে সিসিডিএ সিমস্-২ প্রকল্পের এমআরপিসি কমিটির সদস্যদের প্রশিক্ষণ Logo মানবিক করিডোর নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করেনি সরকার : প্রেস সচিব Logo ভারতীয় গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান Logo হাসিনাকন্যা পুতুলের গুলশানের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ Logo জমি সংক্রান্ত বিরোধে ভ্যানচালক আহত

রানা প্লাজা ধস : ইমারত নির্মাণের মামলায় সাক্ষ্য হয়নি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৭:১৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সাভারের রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় করা ইমারত নির্মাণ আইনের মামলায় ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। গতকাল সোমবার মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য দিনে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষ্যগ্রহণের  জন্য আগামী ৮ আগস্ট ধার্য করেছেন।

গত বছর ১৪ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

মামলার আসামিরা হলেন, ভবন মালিক সোহেল রানা, তার বাবা আব্দুল খালেক ওরফে কুলু খালেক, মা মর্জিনা বেগম, সাভার পৌরসভার মেয়র আলহাজ রেফাত উল্লাহ, কাউন্সিলর মোহাম্মাদ আলী খান, উপসহকারী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান রাসেল, নিউওয়েব বাটন লিমিটেডের চেয়ারম্যান বজলুস সামাদ আদনান, সাইট ইঞ্জিনিয়ার মো. সারোয়ার কামাল, আমিনুল ইসলাম, নিউওয়েব স্টাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদুর রহমান তাপস, ইথার টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান ওরফে আনিসুজ্জামান, সাভার পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মাহবুবুল আলম, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, নগর পরিকল্পনাবিদ ফারজানা ইসলাম, নান্টু কন্ট্রাকটার এবং রেজাউল ইসলাম।

২০১৫ সালের ১ জুন রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলায় হত্যা ও ইমারত নির্মাণ আইনে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সিনিয়র এএসপি বিজয় কৃষ্ণ কর।

প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা নামক ভবন ধসে ১ হাজার ১১৭ জনকে মৃত উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো ১৯ জন মারা যায়। ধ্বংসস্তুপ থেকে ২ হাজার ৪৩৮ জনকে জীবিত হয়। মৃত উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ৮৪৪ জনের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা রেখে ২৯১ জনের অসনাক্তকৃত লাশ জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়। জীবিত উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১ হাজার ৫২৪ জন আহত হন। তদের মধ্যে পঙ্গুত্ববরণ করেন ৭৮ জন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে নির্বাচন নিয়ে যা বললো জামায়াত

রানা প্লাজা ধস : ইমারত নির্মাণের মামলায় সাক্ষ্য হয়নি !

আপডেট সময় : ১২:০৭:১৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সাভারের রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় করা ইমারত নির্মাণ আইনের মামলায় ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। গতকাল সোমবার মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য দিনে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষ্যগ্রহণের  জন্য আগামী ৮ আগস্ট ধার্য করেছেন।

গত বছর ১৪ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

মামলার আসামিরা হলেন, ভবন মালিক সোহেল রানা, তার বাবা আব্দুল খালেক ওরফে কুলু খালেক, মা মর্জিনা বেগম, সাভার পৌরসভার মেয়র আলহাজ রেফাত উল্লাহ, কাউন্সিলর মোহাম্মাদ আলী খান, উপসহকারী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান রাসেল, নিউওয়েব বাটন লিমিটেডের চেয়ারম্যান বজলুস সামাদ আদনান, সাইট ইঞ্জিনিয়ার মো. সারোয়ার কামাল, আমিনুল ইসলাম, নিউওয়েব স্টাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদুর রহমান তাপস, ইথার টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান ওরফে আনিসুজ্জামান, সাভার পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মাহবুবুল আলম, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, নগর পরিকল্পনাবিদ ফারজানা ইসলাম, নান্টু কন্ট্রাকটার এবং রেজাউল ইসলাম।

২০১৫ সালের ১ জুন রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলায় হত্যা ও ইমারত নির্মাণ আইনে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সিনিয়র এএসপি বিজয় কৃষ্ণ কর।

প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা নামক ভবন ধসে ১ হাজার ১১৭ জনকে মৃত উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো ১৯ জন মারা যায়। ধ্বংসস্তুপ থেকে ২ হাজার ৪৩৮ জনকে জীবিত হয়। মৃত উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ৮৪৪ জনের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা রেখে ২৯১ জনের অসনাক্তকৃত লাশ জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়। জীবিত উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১ হাজার ৫২৪ জন আহত হন। তদের মধ্যে পঙ্গুত্ববরণ করেন ৭৮ জন।