দশ দিনের মধ্যে ব্রেক্সিট আলোচনা: তেরেসো মে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১০:৪৯:৪৩ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১১ জুন ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

নানা আলোচনা-সমালোচনার পরও উত্তর আয়ারল্যান্ডের দল ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির (ডিইউপি) সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন থেরেসা মে। কনজারভেটিভ এই নেত্রী বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্রিটেনের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ বা ব্রেক্সিটের আলোচনা আগামী দশ দিনের মধ্যে শুরু হবে।

এ ব্যাপারে, নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া দলের নেতা হিসেবে থেরেসা মে সরকার গঠনের অনুমতি চাইতে শুক্রবার বাকিংহাম প্যালেসে রানীর সঙ্গে দেখা করেন। রানীর অনুমতি পাওয়ার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটে ভাষণ দেন তিনি। ভাষণে মে বলেন, আমি এখন একটি সরকার গঠন করব। যে সরকার নিশ্চয়তা দেবে এবং সংকটময় এ সময়ে ব্রিটেনকে এগিয়ে নেবে।

এদিকে, ব্রেক্সিট নিয়ে যে আলোচনা হতে যাচ্ছে এই ফলাফল তার ওপর কী প্রভাব ফেলতে পারে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। প্রশ্ন উঠেছে মে’র রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়েও। একজন কনজারভেটিভ মন্ত্রী বিবিসির বিশ্লেষক লরা কুয়েন্সবার্গকে বলেছেন ‘এই ফলাফলের পর ক্ষমতায় থাকা থেরেসা মে’র জন্য কঠিন হবে। ’

তবে ব্রেক্সিট বিরোধী কনজারভেটিভ এমপি অ্যানা সোব্রি বলেছেন ‘খুবই খারাপ নির্বাচন’ হয়েছে এবং মে’র উচিত এখন তিনি কী করবেন তা ভাবা। তবে ব্রেক্সিটপন্থী এমপি স্টিভ বেকার বলেছেন দলের উচিত থেরেসা মে’কে সমর্থন করা যাতে ‘স্থিতিশীলতা বজায় থাকে’।

সূত্র: বিবিসি

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

দশ দিনের মধ্যে ব্রেক্সিট আলোচনা: তেরেসো মে !

আপডেট সময় : ১০:৪৯:৪৩ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১১ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

নানা আলোচনা-সমালোচনার পরও উত্তর আয়ারল্যান্ডের দল ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির (ডিইউপি) সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন থেরেসা মে। কনজারভেটিভ এই নেত্রী বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্রিটেনের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ বা ব্রেক্সিটের আলোচনা আগামী দশ দিনের মধ্যে শুরু হবে।

এ ব্যাপারে, নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া দলের নেতা হিসেবে থেরেসা মে সরকার গঠনের অনুমতি চাইতে শুক্রবার বাকিংহাম প্যালেসে রানীর সঙ্গে দেখা করেন। রানীর অনুমতি পাওয়ার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটে ভাষণ দেন তিনি। ভাষণে মে বলেন, আমি এখন একটি সরকার গঠন করব। যে সরকার নিশ্চয়তা দেবে এবং সংকটময় এ সময়ে ব্রিটেনকে এগিয়ে নেবে।

এদিকে, ব্রেক্সিট নিয়ে যে আলোচনা হতে যাচ্ছে এই ফলাফল তার ওপর কী প্রভাব ফেলতে পারে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। প্রশ্ন উঠেছে মে’র রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়েও। একজন কনজারভেটিভ মন্ত্রী বিবিসির বিশ্লেষক লরা কুয়েন্সবার্গকে বলেছেন ‘এই ফলাফলের পর ক্ষমতায় থাকা থেরেসা মে’র জন্য কঠিন হবে। ’

তবে ব্রেক্সিট বিরোধী কনজারভেটিভ এমপি অ্যানা সোব্রি বলেছেন ‘খুবই খারাপ নির্বাচন’ হয়েছে এবং মে’র উচিত এখন তিনি কী করবেন তা ভাবা। তবে ব্রেক্সিটপন্থী এমপি স্টিভ বেকার বলেছেন দলের উচিত থেরেসা মে’কে সমর্থন করা যাতে ‘স্থিতিশীলতা বজায় থাকে’।

সূত্র: বিবিসি