1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
মুদ্রা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সক্রিয় এনবিআর ! | Nilkontho
২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা, ইসলামে শাস্তির বিধান কী তেজপাতা ভেজানো পানির উপকারিতা মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির পাহাড় ভারতে পাচারকালে ২২ মণ ইলিশ জব্দ ৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ পরিকল্পনা রক্ষায় ড. ইউনূসকে সামিট গ্রুপের চিঠি পাহাড়ে বহুমুখী ষড়যন্ত্র চলছে: তথ্য উপদেষ্টা ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডার নিহত দাম বাড়েনি এমন কোন ফল নেই খুলনাসহ সাত বিভাগে বইছে তাপপ্রবাহ ঝিনাইদহে ২০১৩-২০১৬ সাল পর্যন্ত ৩০ জনকে বিচারবহির্ভূত হত্যা ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে, নিহত ১ ঢাবিতে ‘দলীয় রাজনীতি’ বন্ধ, সমন্বয়করা কি কার্যক্রম চালাতে পারবে? কুয়ালালামপুরে আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা অব্যাহত শেষ মিনিটের গোলে ভারতের কাছে হারলো বাংলাদেশ জাপানের অনুকরণে পুলিশ বাহিনী সংস্কারের প্রস্তাব পাহাড় অশান্ত, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান অপটিক্যাল ফাইবারের ক্যাবল পুড়ে ব্রডব্যান্ড বন্ধ রাঙামাটিতে বায়তুল মোকাররম মসজিদে কী ঘটেছিল? দুই খতিব যা বললেন

মুদ্রা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সক্রিয় এনবিআর !

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ মে, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান বলেন, সামগ্রিক মূল্যায়নে যে পরিমাণ মুদ্রাপাচারের কথা বলা হয়েছে ওই পরিমাণ হয়তো হবে না। তবে যে পরিমাণই হোক না কেন আমাদের সংস্থাগুলো অত্যন্ত সক্রিয়। ইতিমধ্যে মুদ্রা পাচারকারীদের মধ্যে বেশকিছু অপরাধীকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ও বেশকিছু অপরাধী নজরদারিতে আছে।

গত বুধবার রাজধানীর আইডিবি ভবনে শুল্ক গোয়েন্দার সদর দপ্তরে সততার পুরস্কার হিসেবে দুই পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের উদ্যোগে মুদ্রাপাচার রোধে মানি লন্ডারিং আইন সংশোধন করে পুলিশের সিআইডি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বিআইএফআই এর সঙ্গে ক্ষমতা দেওয়া হয়। মুদ্রাপাচার প্রতিরোধে এনবিআরের শুল্ক গোয়েন্দা ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ইউনিট অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। আমরা ইতিমধ্যে বেশকিছু বাণিজ্যিকভিত্তিক মুদ্রাপাচারের রহস্য উদঘাটন করে মামলা দায়ের করি। এতে বেশকিছু অপরাধীকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরো বেশকিছু অপরাধী নজরদারিতে আছে। এ বিষয়ে আমরা সতর্ক থাকব।

নজিবুর রহমান বলেন, যদিও জিএফআইর প্রতিবেদনটির পদ্ধতিগত দিক নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। কিসের ভিত্তিতে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে সেটা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই। আমরা এটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। আমরা মনে করি এতে প্রকৃত তথ্য এলে দেশবাসী আরো উপকৃত হবেন। বাণিজ্যে আন্ডার ইন ভয়েসের মাধ্যমে পণ্য আমদানিতে যে অর্থপাচার হয় তারও একটি মূল্যায়ন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, সামগ্রিক মূল্যায়নে যে পরিমাণ মুদ্রাপাচারের কথা বলা হয়েছে ওই পরিমাণ হয়তো হবে না, পরিমাণ অনেক কমতে পারে। যে পরিমাণই মুদ্রাপাচার হোক না কেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংস্থাগুলো তার বিরুদ্ধে অত্যন্ত সক্রিয়।
ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি (জিএফআই) মঙ্গলবার বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালে প্রায় ৯১১ কোটি ডলার বা প্রায় ৭২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। আমদানি-রপ্তানির সময়ে পণ্যের প্রকৃত মূল্য গোপন করার মাধ্যমেই এই অর্থের বড় অংশ পাচার করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৪ সালে যে পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে পাচার হয়ে গেছে, তা চলতি অর্থবছরের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) খাতে আদায়ের লক্ষ্যমাত্রার সমান। ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ৫৮৫ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। এ অর্থ দিয়ে অর্থমন্ত্রী প্রায় দুই অর্থবছরের বাজেট তৈরি করতে পারতেন।

মূল প্রতিবেদনে ১৪৯টি দেশের অবৈধ অর্থ প্রবাহের তথ্য দেওয়া হয়েছে। সারাবিশ্বে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয় তার ২৪ শতাংশই হয় উন্নয়নশীল দেশ থেকে। আর প্রতিবছরই অর্থ পাচারের হার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেবল ২০১৪ সালে উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশ থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আট বছর ধরে উন্নয়নশীল দেশ থেকে অর্থ পাচারের তথ্য প্রকাশ করে আসছে। এবারের প্রতিবেদনে রয়েছে ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল সময় পর্যন্ত তথ্য।

প্রতিষ্ঠানটি সর্বশেষ ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ‘উন্নয়নশীল বিশ্ব থেকে অবৈধ অর্থের প্রবাহ ২০০৪-১৩’নামের প্রতিবেদন প্রকাশ করছিল। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৩ সালে বাংলাদেশ থেকে ৯৬৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার পাচারের তথ্য ছিল। টাকার অঙ্কে যা ৭৬ হাজার ৩৬১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর সব মিলিয়ে ২০০৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয় ৫ হাজার ৫৮৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার বা ৪ লাখ ৪১ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ গড়ে প্রতিবছর পাচার হয়েছে ৫৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। নতুন প্রতিবেদনে অনুযায়ী আগের বছরের তুলনায় ২০১৪ সালে অর্থ পাচার কিছুটা কমেছে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৩৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৪১
  • ১২:০১
  • ৪:২১
  • ৬:০৬
  • ৭:২০
  • ৫:৫২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০