একবার না পারিলে দেখো ৩৪ বার !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:২৩:৪৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ ইয়র্কশায়ারের বার্নসির বাসিন্দা ক্রিস্টিয়ান হুইটলি-ম্যাসন। ৩৩ বার ফেল করার পর সম্প্রতি ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাশ করেছেন তিনি। ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে দীর্ঘ ২৫ বছর। ক্রিস্টিয়ান ড্রাইভিং পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রশিক্ষণ শুরু করেন ১৯৯২ সালে।

এরপর একের পর এক পরীক্ষা দিয়ে গিয়েছেন। মোট ১৪ জন প্রশিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রতিবার ফেল করার পর নতুন উৎসাহে আবার পরীক্ষা দিয়েছেন। এজন্য প্রায় ১০ হাজার পাউন্ড ব্যয় করেছেন ক্রিস্টিয়ান হুইটলি-ম্যাসন।

এতবার ফেল করে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও পরীক্ষায় পাশ করবেন তা কখনো ভাবতে পারেননি তিনি। ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাশ করার পর দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করতে পারছি না যে, এত বছর পর আমি শেষ পর্যন্ত পাশ করেছি। আমি এখনও যেন ঘোরের মধ্যে রয়েছি!

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

একবার না পারিলে দেখো ৩৪ বার !

আপডেট সময় : ০২:২৩:৪৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ ইয়র্কশায়ারের বার্নসির বাসিন্দা ক্রিস্টিয়ান হুইটলি-ম্যাসন। ৩৩ বার ফেল করার পর সম্প্রতি ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাশ করেছেন তিনি। ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে দীর্ঘ ২৫ বছর। ক্রিস্টিয়ান ড্রাইভিং পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রশিক্ষণ শুরু করেন ১৯৯২ সালে।

এরপর একের পর এক পরীক্ষা দিয়ে গিয়েছেন। মোট ১৪ জন প্রশিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রতিবার ফেল করার পর নতুন উৎসাহে আবার পরীক্ষা দিয়েছেন। এজন্য প্রায় ১০ হাজার পাউন্ড ব্যয় করেছেন ক্রিস্টিয়ান হুইটলি-ম্যাসন।

এতবার ফেল করে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও পরীক্ষায় পাশ করবেন তা কখনো ভাবতে পারেননি তিনি। ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাশ করার পর দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করতে পারছি না যে, এত বছর পর আমি শেষ পর্যন্ত পাশ করেছি। আমি এখনও যেন ঘোরের মধ্যে রয়েছি!