শিরোনাম :
Logo আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে চাঁদপুর জেলা গণফোরামের আলোচনা সভা শ্রমিকদের সাথে শ্রম আইন বাস্তবায়ন করা হোক Logo আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ শুরু Logo পাবিপ্রবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় লিফট বিভ্রাট, ভোগান্তিতে পরীক্ষার্থীরা Logo ইবিতে গুচ্ছ ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন Logo মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশু পাচারের সময় ভারতীয় মানবপাচারকারী আটক Logo অক্টোবর থেকে এমপিও শিক্ষকদের বদলি শুরু Logo আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ Logo নিয়ন্ত্রণ রেখায় ফের সংঘাতে ভারত-পাকিস্তান Logo ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে Logo আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে বাগেরহাটে শ্রমিক সমাবেশ

মেয়র মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ জুলাই ২০১৭
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে বরখাস্ত করা কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মান্নানের পক্ষে শুনানি করে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

এর আগে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা  চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নান। গতকাল রোববার সকালে আইনজীবী আবু হানিফ বলেন, আবেদনে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এবং তার (এম এ মান্নানের) দায়িত্ব পালনের ওপর স্থিতাবস্থার আবেদন করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের এক মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণের পর বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এম এ মান্নানকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো নির্বোচনে গাজীপুর সিটি মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির এই নেতা।
পরবর্তীতে নাশকতার এক মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণের  পর ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট অধ্যাপক মান্নানকে প্রথম বরখাস্ত করেছিল স্থানীয় সরকার বিভাগ। এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের ২৮ মাস পর মেয়র পদ ফিরে পান এম এ মান্নান।

কিন্তু এরপরপরই  আরো একটি মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করা  হলে ২০১৬ সালের ১৮ এপ্রিল দ্বিতীয়বারের মতো তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ওই আদেশের বিরুদ্ধেও আইনি লড়াই করেন মান্নান।  গত ১৮ জুন পুনরায় পদ ফিরে পান তিনি। কিন্তু এর কয়েকদিনের মধ্যে দুর্নীতির মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের পর ফের তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন মামলায় বিএনপির এ নেতাকে বেশিরভাগ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।

ট্যাগস :

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে চাঁদপুর জেলা গণফোরামের আলোচনা সভা শ্রমিকদের সাথে শ্রম আইন বাস্তবায়ন করা হোক

মেয়র মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত !

আপডেট সময় : ১২:৩৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে বরখাস্ত করা কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মান্নানের পক্ষে শুনানি করে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

এর আগে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা  চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নান। গতকাল রোববার সকালে আইনজীবী আবু হানিফ বলেন, আবেদনে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এবং তার (এম এ মান্নানের) দায়িত্ব পালনের ওপর স্থিতাবস্থার আবেদন করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের এক মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণের পর বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এম এ মান্নানকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো নির্বোচনে গাজীপুর সিটি মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির এই নেতা।
পরবর্তীতে নাশকতার এক মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণের  পর ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট অধ্যাপক মান্নানকে প্রথম বরখাস্ত করেছিল স্থানীয় সরকার বিভাগ। এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের ২৮ মাস পর মেয়র পদ ফিরে পান এম এ মান্নান।

কিন্তু এরপরপরই  আরো একটি মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করা  হলে ২০১৬ সালের ১৮ এপ্রিল দ্বিতীয়বারের মতো তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ওই আদেশের বিরুদ্ধেও আইনি লড়াই করেন মান্নান।  গত ১৮ জুন পুনরায় পদ ফিরে পান তিনি। কিন্তু এর কয়েকদিনের মধ্যে দুর্নীতির মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের পর ফের তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন মামলায় বিএনপির এ নেতাকে বেশিরভাগ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।