শিরোনাম :
Logo চকবাজারে খালে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ চাক্তাই খালে উদ্ধার Logo আ.লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুখবর Logo জীবননগরে ৯০ বোতল ফেন্সিডিলসহ নারী আটক Logo রাবি ভর্তি পরীক্ষায় শহীদ আবু সাঈদ ও জেন-জি নিয়ে প্রশ্ন Logo শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন Logo রাবির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছেন ৫১ ভর্তিচ্ছু Logo রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত Logo চুয়াডাঙ্গার মুন্সীপুর সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ Logo ইন্টারন্যাশনাল ভেটেরিনারি স্টুডেন্ট’স এসোসিয়েশন হাবিপ্রবির নতুন কমিটি গঠন

সবুজে এগিয়ে যে শহর !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৪:৪৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বর্তমানে বিশ্বের সব দেশেই উৎসাহিত করা হচ্ছে, শহরগুলোতে গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য এবং পার্কের পরিকল্পনা করার জন্য।
কিন্তু কোন শহরটি আজ সবচেয়ে সবুজ শহর হিসেবে পরিচিত, তা কি জানেন?

এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দিতে মাস্যাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র সেনসিবল ল্যাব এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম যৌথ উদ্যোগে তৈরি করেছে ‘ট্রিপেডিয়া’ (http://senseable.mit.edu/treepedia) নামক ওয়েবসাইট। এই সাইটটি সারা বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর গাছের ঘনত্বের পরিমান ইন্টারঅ্যাকটিভ ম্যাপের সাহায্যে প্রদর্শন করে।

এক্ষেত্রে গবেষকরা গুগল স্ট্রিট ভিউ থেকে তথ্য ব্যবহার করে ‘গ্রিন ভিউ ইনডেস্ক’ নির্ধারণ করেছেন। স্যাটেলাইট ছবির সাহায্যে প্রতিটি শহরের কত শতাংশ সবুজে আচ্ছাদিত, তা সংখ্যায় রেটিং করা হয়েছে।

২০১৬ ট্রিপেডিয়া ওয়েবসাইটটি ১০টি শহরের তথ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল এবং বর্তমানে এতে ১৭টি শহরের তথ্য অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। ট্রিপেডিয়ার লক্ষ্য হচ্ছে, নগর পরিকল্পনার পথ সুগম করা।

যা হোক, ট্রিপেডিয়ার তথ্যানুসারে জেনে নিন, কোন শহরটি সবচেয়ে বেশি শতাংশে সবুজ।

১২. লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালির্ফোনিয়া – ১৫.২ শতাংশ

১১. তেল আবিব, ইসরায়েল – ১৭.৫ শতাংশ

১০. বস্টন, ম্যাসাচুসেটস – ১৮.২ শতাংশ

৯. মিয়ামি, ফ্লোরিডা – ১৯.৪ শতাংশ

৮. টরন্টো, কানাডা – ১৯.৫ শতাংশ

৭. সিয়াটেল, ওয়াশিংটন – ২০ শতাংশ

৬. আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ড – ২০.৬ শতাংশ

৫. জেনেভা, সুইজারল্যান্ড – ২১.৪ শতাংশ

৪. ফ্রাংকফুর্ট, জার্মানি – ২১.৫ শতাংশ

৩. স্ক্যারামেন্ট, ক্যালিফোর্নিয়া – ২৩.৬ শতাংশ

২. ভ্যাঙ্কুভার, কানাডা – ২৫.৯ শতাংশ

১. সিঙ্গাপুর – ২৯.৩ শতাংশ

সিঙ্গাপুর সুউচ্চ ভবন এবং প্লাজার পাশাপাশি গাছের ওপর গুরুত্বারোপের জন্য পরিচিত। ২০৩০ সালের মধ্যে শহরটির সবুজ অংশ আরো প্রসারিত করার প্রত্যাশা রয়েছে। লক্ষ্য হচ্ছে, শহরটির ৮৫ শতাংশ অধিবাসী যেন একটি পার্ক থেকে ৪০০ মিটারের মধ্যে বসবাস করতে পারে- ২০১৩ সালে একটি ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনায় বলা হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চকবাজারে খালে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ চাক্তাই খালে উদ্ধার

সবুজে এগিয়ে যে শহর !

আপডেট সময় : ০৭:৫৪:৪৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বর্তমানে বিশ্বের সব দেশেই উৎসাহিত করা হচ্ছে, শহরগুলোতে গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য এবং পার্কের পরিকল্পনা করার জন্য।
কিন্তু কোন শহরটি আজ সবচেয়ে সবুজ শহর হিসেবে পরিচিত, তা কি জানেন?

এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দিতে মাস্যাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র সেনসিবল ল্যাব এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম যৌথ উদ্যোগে তৈরি করেছে ‘ট্রিপেডিয়া’ (http://senseable.mit.edu/treepedia) নামক ওয়েবসাইট। এই সাইটটি সারা বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর গাছের ঘনত্বের পরিমান ইন্টারঅ্যাকটিভ ম্যাপের সাহায্যে প্রদর্শন করে।

এক্ষেত্রে গবেষকরা গুগল স্ট্রিট ভিউ থেকে তথ্য ব্যবহার করে ‘গ্রিন ভিউ ইনডেস্ক’ নির্ধারণ করেছেন। স্যাটেলাইট ছবির সাহায্যে প্রতিটি শহরের কত শতাংশ সবুজে আচ্ছাদিত, তা সংখ্যায় রেটিং করা হয়েছে।

২০১৬ ট্রিপেডিয়া ওয়েবসাইটটি ১০টি শহরের তথ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল এবং বর্তমানে এতে ১৭টি শহরের তথ্য অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। ট্রিপেডিয়ার লক্ষ্য হচ্ছে, নগর পরিকল্পনার পথ সুগম করা।

যা হোক, ট্রিপেডিয়ার তথ্যানুসারে জেনে নিন, কোন শহরটি সবচেয়ে বেশি শতাংশে সবুজ।

১২. লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালির্ফোনিয়া – ১৫.২ শতাংশ

১১. তেল আবিব, ইসরায়েল – ১৭.৫ শতাংশ

১০. বস্টন, ম্যাসাচুসেটস – ১৮.২ শতাংশ

৯. মিয়ামি, ফ্লোরিডা – ১৯.৪ শতাংশ

৮. টরন্টো, কানাডা – ১৯.৫ শতাংশ

৭. সিয়াটেল, ওয়াশিংটন – ২০ শতাংশ

৬. আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ড – ২০.৬ শতাংশ

৫. জেনেভা, সুইজারল্যান্ড – ২১.৪ শতাংশ

৪. ফ্রাংকফুর্ট, জার্মানি – ২১.৫ শতাংশ

৩. স্ক্যারামেন্ট, ক্যালিফোর্নিয়া – ২৩.৬ শতাংশ

২. ভ্যাঙ্কুভার, কানাডা – ২৫.৯ শতাংশ

১. সিঙ্গাপুর – ২৯.৩ শতাংশ

সিঙ্গাপুর সুউচ্চ ভবন এবং প্লাজার পাশাপাশি গাছের ওপর গুরুত্বারোপের জন্য পরিচিত। ২০৩০ সালের মধ্যে শহরটির সবুজ অংশ আরো প্রসারিত করার প্রত্যাশা রয়েছে। লক্ষ্য হচ্ছে, শহরটির ৮৫ শতাংশ অধিবাসী যেন একটি পার্ক থেকে ৪০০ মিটারের মধ্যে বসবাস করতে পারে- ২০১৩ সালে একটি ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনায় বলা হয়েছে।