নিউজ ডেস্ক:
* পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে ভয়ানক সৌর ঝড়। বিশ্বের প্রায় সমগ্র প্রান্তেই এই ঝড়ের প্রভাব পরবে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, কিছু কিছু সৌর ঝড় মানুষসহ বিভিন্ন জীবের ক্ষতিও করে। যেমন—রক্ত চলাচল, রক্তচাপ ও শরীরে অ্যাডরেনালিনের সক্রিয়তায় প্রভাব পড়ে।
* ২০৬৫ সালের মধ্যে অসংখ্য বার ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠবে চিলি, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভূমিকম্পের তীব্রতা থাকবে গড়ে ৮.২। এর ফলে হতে পারে সুনামি।
* উত্তর আটলান্টিকের ছোট্ট দেশ আইসল্যান্ড বারবারই অগ্ন্যুৎপাতের জন্য সংবাদ শিরোনামে এসেছে। দেশটির বারোয়াবুঙ্গা নামক আগ্নেয় উপত্যকায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে আইসল্যান্ডের কাছে হতে পারে ভয়াবহ ভূমিকম্প। একবারে বড় ভূমিকম্প না হলেও কম সময়ের মধ্যে একাধিকার কেঁপে উঠতে পারে ওই এলাকার ভূমি।
* হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে বহু বার দাবানলের কবলে পড়বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জঙ্গলগুলো। পরিসংখ্যান অনুসারে ওই দেশের জঙ্গলগুলিতে প্রতি বছর গড়ে ৩০ থেকে ৫০ হাজার দাবানল হতে পারে।
* চলতি বছরই বড় বিপদের মুখে পড়তে যাচ্ছে জাপান। বেশ কয়েকবার ভয়াবহ ভূমিকম্পের কবলে পড়তে পারে দেশটি। গবেষকদের মতে, ২০২০ সালে জাপানে অন্তত দুই বার ভূমিকম্প হবে, রিখটার স্কেলে যার তীব্রতা থাকবে ৯।
* বিধ্বংসী ভূমিকম্পের সম্মুখীন হতে চলেছে ক্যালিফোর্নিয়া। রিখটার স্কেলে আট কিংবা তার চেয়েও বড় মাপের ভূমিকম্প হতে পারে বলে দাবি করেছে ভূমিকম্প গবেষক সংস্থা ইউএসজিএস।
* ২০৫০ সালের মধ্যে ভয়াবহ প্লাবনের কবলে পড়তে চলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূল। মহাকাশ গবেষক সংস্থা নাসা বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ পর্যবেক্ষণ করে এমনটাই জানিয়েছে।
* জাপানের পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হতে পারে। এর জেরে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে মানবকূলের।
* পেরুর অরেগাঁওতে ২০৬৫ সালের মধ্যে সিসমোগ্রাফ যন্ত্রে আট থেকে নয় তীব্রতা নিয়ে সুনামি ধেয়ে আসতে পারে।
* ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, ভয়াবহ সুনামি দেখা দিতে পারে ক্যারিবিয়ান সাগরে। এর জেরে সমূদ্রগর্ভে তলিয়ে যেতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিস্তীর্ণ অংশ।