শিরোনাম :

কি দুঃখ ছিলো শিশুটি?আত্নহত্যাই করতে হলো, ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪২ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে
মু.ওয়াছীঊদ্দিন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ-  লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জে এক মাদ্রাসা ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ উদ্দার করেছে রামগঞ্জ থানার পুলিশ।মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর)  বিকালে এ ঘটনা ঘটে। মাদ্রাসার অভ্যান্তরের বাথ রুম থেকে তার মৃত দেহ উদ্দার করা হয়।
 এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়,রামগঞ্জ উপজেলার ২ নং নওগাঁ ইউনিয়নের  ৬ নং ওয়ার্ড শৌরসহি গ্রামের দক্ষিণ পাটাওয়ারী বাড়ীর অাব্দুর রাজ্জাকের পুত্র মোঃ ইব্রাহীম (১২) রামগঞ্জ পানিওয়ালা কাওয়ামী মাদ্রাসায় অাবাসিক হোস্টেলে থেকে পড়া- লেখা করে অাসছে।
ঘটনার দিন মাদ্রাসার কতৃপক্ষ নিহত ইব্রাহিমের বাবাকে মাদ্রাসা ডেকে নিয়ে তার ছেলে ফাঁসি দিয়ে অাত্নহত্যা করছে বলে জানান।
এরই মধ্যে রামগঞ্জ থানার পুলিশ খবর পেয়ে লাশ উদ্দার করে থানায় নিয়ে অাসে।এ দিকে মাদ্রাসার কতৃপক্ষে সাথে    নিহত ইব্রাহিমের পরিবারের মধ্যে  সমাযোতা   কারনে এ ঘটনায় কোন দাবী বা অভিযোগ না থাকায় লাশের ময়না তদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়। তড়িগড়ি করে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন করা নিয়ে সর্ব মহলে নানান জল্পনা- কল্পনা সৃষ্টি হয়েছে দেখা দিয়েছে  ক্ষোভ ও অসন্তোষ। বিরাজ করছে চাপা উত্তেজনা। ঘটনাটি হত্যা না অাত্নহত্যা এ নিয়ে এলাকাবাসী মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।স্থানীয়রা  ঘটনা তদন্ত পূর্বক ন্যায় বিচারের দাবী জানান।
এ বিষয়ে নিহতদের পরিবার, মাদ্রাসা কতৃপক্ষ এবং রামগঞ্জ থানার ওসি সহ কেউ বক্তব্য দিতে রাজিনি।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হামলা চালাতে ইরানকে জোরালো সমর্থন এরদোয়ানের, দিলেন আইনি ব্যাখ্যা

কি দুঃখ ছিলো শিশুটি?আত্নহত্যাই করতে হলো, ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন

আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪২ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
মু.ওয়াছীঊদ্দিন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ-  লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জে এক মাদ্রাসা ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ উদ্দার করেছে রামগঞ্জ থানার পুলিশ।মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর)  বিকালে এ ঘটনা ঘটে। মাদ্রাসার অভ্যান্তরের বাথ রুম থেকে তার মৃত দেহ উদ্দার করা হয়।
 এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়,রামগঞ্জ উপজেলার ২ নং নওগাঁ ইউনিয়নের  ৬ নং ওয়ার্ড শৌরসহি গ্রামের দক্ষিণ পাটাওয়ারী বাড়ীর অাব্দুর রাজ্জাকের পুত্র মোঃ ইব্রাহীম (১২) রামগঞ্জ পানিওয়ালা কাওয়ামী মাদ্রাসায় অাবাসিক হোস্টেলে থেকে পড়া- লেখা করে অাসছে।
ঘটনার দিন মাদ্রাসার কতৃপক্ষ নিহত ইব্রাহিমের বাবাকে মাদ্রাসা ডেকে নিয়ে তার ছেলে ফাঁসি দিয়ে অাত্নহত্যা করছে বলে জানান।
এরই মধ্যে রামগঞ্জ থানার পুলিশ খবর পেয়ে লাশ উদ্দার করে থানায় নিয়ে অাসে।এ দিকে মাদ্রাসার কতৃপক্ষে সাথে    নিহত ইব্রাহিমের পরিবারের মধ্যে  সমাযোতা   কারনে এ ঘটনায় কোন দাবী বা অভিযোগ না থাকায় লাশের ময়না তদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়। তড়িগড়ি করে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন করা নিয়ে সর্ব মহলে নানান জল্পনা- কল্পনা সৃষ্টি হয়েছে দেখা দিয়েছে  ক্ষোভ ও অসন্তোষ। বিরাজ করছে চাপা উত্তেজনা। ঘটনাটি হত্যা না অাত্নহত্যা এ নিয়ে এলাকাবাসী মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।স্থানীয়রা  ঘটনা তদন্ত পূর্বক ন্যায় বিচারের দাবী জানান।
এ বিষয়ে নিহতদের পরিবার, মাদ্রাসা কতৃপক্ষ এবং রামগঞ্জ থানার ওসি সহ কেউ বক্তব্য দিতে রাজিনি।