শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের কমিটির অনুমোদিন Logo ডা. সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভাণ্ডারীর ইন্তেকাল Logo রাজধানী উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের স্মরণে টেকনাফ প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত: Logo আল্লামা মামুনুল হকের আগমন উপলক্ষে কচুয়ায় জনসভা বাস্তবায়নের লক্ষে সংবাদ সম্মেলন Logo ইবি-মার্কফিল্ড ইনস্টিটিউট সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত Logo রাজধানীতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের স্মরণে টেকনাফ প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা Logo বাংলাদেশি না বাঙালি : আমাদের ভবিষ্যৎ কোথায় Logo শিশুদের ঝলসানো শরীর যেন ঝলসানো বাংলাদেশ Logo বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের রুহের মাগফিরাত কামনায় কচুয়ায় ওয়ার্ড যুবদলের আয়োজনে দোয়া মাহফিল Logo বিনয়কাঠিতে ছিনতাইয়ের অভিযোগে জনগনের হাতে আটক ২ পুলিশে সোপর্দ

যেখানে বিশ্বের প্রথম থ্রি-ডি রোবটিক বিলবোর্ড (ভিডিও) !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৩৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৬১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

অনেকেই মনে করেন, ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে এখন আর বিলবোর্ড লাগিয়ে বিজ্ঞাপন করার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু, সত্যিই কি তাই? গত মাসের গোড়ায় নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে বিশ্বের প্রথম থ্রি-ডি বিলবোর্ড উন্মোচন করল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঠান্ডা পানীয়র সংস্থা কোকাকোলা।

ওই কোম্পানির এই অভিনব কীর্তি স্থান পেয়েছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকডর্স-এ।

আমেরিকার নিউ ইয়র্কের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র টাইমস স্কোয়ার। সেখানে কোকাকোলা কোম্পানির এই থ্রি-ডি রোবটিক বিলবোর্ড নজর কেড়েছে গোটা বিশ্বের। বিলবোর্ডটি লম্বায় ৬৮ ফুট আর চওড়ায় ৪২ ফুট। সংস্থার দাবি, বিলবোর্ডটিতে রয়েছে ১ হাজার ৭৬০টি এলইডি স্ক্রিন। বিজ্ঞাপনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিটি এলইডি স্কিনে ফুটে উঠবে আলাদা আলাদা ছবি। শুধু তাই নয়, দিনের বিভিন্ন সময়ে পাল্টে যাবে বিজ্ঞাপনের ধরনও।

গত মাসে কোকাকোলার এই থ্রি-ডি বিলবোর্ড উন্মোচনের সময়ে টাইম স্কোয়ারে হাজির ছিলেন গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর কর্মকর্তারা। তাঁরা জানিয়েছে, এটি বিশ্বের প্রথম ও সবচেয়ে বড় থ্রি-ডি রোবোটিক বিলবোর্ড। কোকাকোলা কোম্পানির এই দুটি রেকর্ডও স্থান পেয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ।  প্রসঙ্গত, ১৯২০ সালে এই টাইমস স্কোয়ারেই প্রথম কোকাকোলার বিলবোর্ড উন্মোচিত হয়েছিল।

জানা গেছে, এই থ্রি ডি রোবটিক বিলবোর্ড তৈরি করতে সময় লেগেছে চার বছর। আর টাইমস স্কোয়ারে এই বিল বোর্ড লাগানোর জন্য প্রতি বছর ১ থেকে ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ঠান্ডা পানীয় সংস্থাকে। কোকাকোলা নর্থ আমেরিকার গ্রুপ ডিরেক্টর কিম গানেট বলেন, ‘থ্রি-ডি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্র্যান্ডকে অভিনব কায়দায় মানুষের সামনে পেশ করার চেষ্টা করেছি। আশা করি, বিষয়টি মানুষের নজর কাড়বে। তাঁরা আমাদের সঙ্গে আরও বেশি করে যুক্ত হবেন।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের কমিটির অনুমোদিন

যেখানে বিশ্বের প্রথম থ্রি-ডি রোবটিক বিলবোর্ড (ভিডিও) !

আপডেট সময় : ১২:২৩:৩৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

অনেকেই মনে করেন, ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে এখন আর বিলবোর্ড লাগিয়ে বিজ্ঞাপন করার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু, সত্যিই কি তাই? গত মাসের গোড়ায় নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে বিশ্বের প্রথম থ্রি-ডি বিলবোর্ড উন্মোচন করল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঠান্ডা পানীয়র সংস্থা কোকাকোলা।

ওই কোম্পানির এই অভিনব কীর্তি স্থান পেয়েছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকডর্স-এ।

আমেরিকার নিউ ইয়র্কের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র টাইমস স্কোয়ার। সেখানে কোকাকোলা কোম্পানির এই থ্রি-ডি রোবটিক বিলবোর্ড নজর কেড়েছে গোটা বিশ্বের। বিলবোর্ডটি লম্বায় ৬৮ ফুট আর চওড়ায় ৪২ ফুট। সংস্থার দাবি, বিলবোর্ডটিতে রয়েছে ১ হাজার ৭৬০টি এলইডি স্ক্রিন। বিজ্ঞাপনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিটি এলইডি স্কিনে ফুটে উঠবে আলাদা আলাদা ছবি। শুধু তাই নয়, দিনের বিভিন্ন সময়ে পাল্টে যাবে বিজ্ঞাপনের ধরনও।

গত মাসে কোকাকোলার এই থ্রি-ডি বিলবোর্ড উন্মোচনের সময়ে টাইম স্কোয়ারে হাজির ছিলেন গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর কর্মকর্তারা। তাঁরা জানিয়েছে, এটি বিশ্বের প্রথম ও সবচেয়ে বড় থ্রি-ডি রোবোটিক বিলবোর্ড। কোকাকোলা কোম্পানির এই দুটি রেকর্ডও স্থান পেয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ।  প্রসঙ্গত, ১৯২০ সালে এই টাইমস স্কোয়ারেই প্রথম কোকাকোলার বিলবোর্ড উন্মোচিত হয়েছিল।

জানা গেছে, এই থ্রি ডি রোবটিক বিলবোর্ড তৈরি করতে সময় লেগেছে চার বছর। আর টাইমস স্কোয়ারে এই বিল বোর্ড লাগানোর জন্য প্রতি বছর ১ থেকে ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ঠান্ডা পানীয় সংস্থাকে। কোকাকোলা নর্থ আমেরিকার গ্রুপ ডিরেক্টর কিম গানেট বলেন, ‘থ্রি-ডি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্র্যান্ডকে অভিনব কায়দায় মানুষের সামনে পেশ করার চেষ্টা করেছি। আশা করি, বিষয়টি মানুষের নজর কাড়বে। তাঁরা আমাদের সঙ্গে আরও বেশি করে যুক্ত হবেন।