শিরোনাম :
Logo কয়রায় যৌথবাহিনীর চেকপোস্ট Logo লক্ষ্মীপুরে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীকে ইসলামী আন্দোলন নেতৃবৃন্দের নগদ অর্থ প্রদান Logo বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চাঁদপুরে স্মরণকালের বর্ণাঢ্য র‌্যালি Logo জামায়াতের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা Logo শ্রীরাধার প্রেম ও প্রার্থনায় মুখর ইবির টিএসএসসি প্রাঙ্গণ Logo চবি শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ Logo রাকসু নিয়ে উত্তেজনা ; বক্তব্য দেওয়ার সময় শিবির সভাপতির বুকে বোতল নিক্ষেপ Logo মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের পানির ফিল্টার দিলেন স্বেচ্ছাসেবী নারী উদ্যোক্তা সংগঠন বিজয়ী Logo চাঁদপুরে মাদক নির্মূলে সাহসিকতার সাথে কাজ করছে সহকারী পরিচালক মুহাঃ মিজানুর রহমান Logo পশ্চিম ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটিকে সংবর্ধনা – ঐক্যবদ্ধভাবে মিলনকে এমপি করার অঙ্গীকার

নাসির-মুমিনুলের ব্যাটে এবার নেপালের বিপক্ষে বড় জয় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:০৮:১৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রথম ম্যাচে হংকংকে স্রেফ উড়িয়ে দেওয়ার পর এবার নেপালের বিরুদ্ধে ৮৩ রানের বড় জয়ই পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩। মঙ্গলবার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম-২য়ে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নাসির হোসেনের অপরাজিত সেঞ্চুরি ও মুমিনুল হকের অর্ধশতকের ওপর ভর করে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। জবাবে ৪২.৩ ওভারে সবকয়টি উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান সংগ্রহ করে নেপাল।

যদিও টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বড় বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। দলীয় এক রানে এবং ব্যক্তিগত শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার আজমির আহমেদ। স্কোরবোর্ডে ৮ রান যোগ হতেই ফিরে যান প্রথম ম্যাচের জয়ের নায়ক সাইফ হাসান। এরপর মোহাম্মদ মিথুন শূন্য ও নাজমুল হোসাইন শান্ত ৪ রানে আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তিন ওভারের এক বিধ্বংসী স্পেলে বাংলাদেশকে টপ অর্ডার শূন্য করে দেন দেশের হয়ে প্রথম কোনো ওয়ানডে ম্যাচে সুযোগ পাওয়া অবিনাশ করন। অন্য উইকেটটি পান মাহবুব আলম।

এরপর দলীয় অধিনায়ক মুমিনুল ও সহ অধিনায়ক নাসির হোসাইনের ব্যাটে এগোয় বাংলাদেশ। দলের পক্ষে ১১৫ বলে ১০৯ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন নাসির হোসাইন। ১৫টি চার আর একটা ছয়ে ইনিংস সাজান নাসির। এর আগে ৬১ রানে আউট হয়ে যান মুমিনুল হক। শেষের দিকে আবুল হাসান রাজু, সাইফুদ্দিন ও আফিফ হোসেনের ছোট্ট তিনটি ইনিংসে নির্দিষ্ট ৫০ ওভারে ২৫৭ রান করে বাংলাদেশ।

২৫৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই দলীয় অধিনায়ক গায়েন্দ্র মাল্লাকে হারায় নেপাল। ১০ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি তিনি। এরপর দলীয় ১২ রানে সুনিল দামালা এবং ১৬ রানে আসিফ শেখকে হারিয়ে চাপে পড়ে হিমালয়ের দেশটি। এরপর দিপেন্দ্র সিং ও দিলীপ নাথের ৯৮ রানের পার্টনাশিপে বাংলাদেশ চাপে ফেলে দেয় নেপাল। তবে ১১৪ রানে দিলীপকে জাবেদ সাজঘরে পাঠানোর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা নেপাল থাকে ১৭৪ রানে।

ট্যাগস :

কয়রায় যৌথবাহিনীর চেকপোস্ট

নাসির-মুমিনুলের ব্যাটে এবার নেপালের বিপক্ষে বড় জয় !

আপডেট সময় : ০৭:০৮:১৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রথম ম্যাচে হংকংকে স্রেফ উড়িয়ে দেওয়ার পর এবার নেপালের বিরুদ্ধে ৮৩ রানের বড় জয়ই পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩। মঙ্গলবার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম-২য়ে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নাসির হোসেনের অপরাজিত সেঞ্চুরি ও মুমিনুল হকের অর্ধশতকের ওপর ভর করে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। জবাবে ৪২.৩ ওভারে সবকয়টি উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান সংগ্রহ করে নেপাল।

যদিও টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বড় বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। দলীয় এক রানে এবং ব্যক্তিগত শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার আজমির আহমেদ। স্কোরবোর্ডে ৮ রান যোগ হতেই ফিরে যান প্রথম ম্যাচের জয়ের নায়ক সাইফ হাসান। এরপর মোহাম্মদ মিথুন শূন্য ও নাজমুল হোসাইন শান্ত ৪ রানে আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তিন ওভারের এক বিধ্বংসী স্পেলে বাংলাদেশকে টপ অর্ডার শূন্য করে দেন দেশের হয়ে প্রথম কোনো ওয়ানডে ম্যাচে সুযোগ পাওয়া অবিনাশ করন। অন্য উইকেটটি পান মাহবুব আলম।

এরপর দলীয় অধিনায়ক মুমিনুল ও সহ অধিনায়ক নাসির হোসাইনের ব্যাটে এগোয় বাংলাদেশ। দলের পক্ষে ১১৫ বলে ১০৯ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন নাসির হোসাইন। ১৫টি চার আর একটা ছয়ে ইনিংস সাজান নাসির। এর আগে ৬১ রানে আউট হয়ে যান মুমিনুল হক। শেষের দিকে আবুল হাসান রাজু, সাইফুদ্দিন ও আফিফ হোসেনের ছোট্ট তিনটি ইনিংসে নির্দিষ্ট ৫০ ওভারে ২৫৭ রান করে বাংলাদেশ।

২৫৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই দলীয় অধিনায়ক গায়েন্দ্র মাল্লাকে হারায় নেপাল। ১০ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি তিনি। এরপর দলীয় ১২ রানে সুনিল দামালা এবং ১৬ রানে আসিফ শেখকে হারিয়ে চাপে পড়ে হিমালয়ের দেশটি। এরপর দিপেন্দ্র সিং ও দিলীপ নাথের ৯৮ রানের পার্টনাশিপে বাংলাদেশ চাপে ফেলে দেয় নেপাল। তবে ১১৪ রানে দিলীপকে জাবেদ সাজঘরে পাঠানোর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা নেপাল থাকে ১৭৪ রানে।