রিজার্ভ চুরির বাকি অর্থ ফেরত পেতে আশাবাদী অর্থমন্ত্রী !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:২৬:৫৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে চুরি যাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের যে টাকা ফিলিপাইনে আছে তা ফেরত পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে রিজার্ভের টাকা ফেরত আনার বিষয়ে উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

বৈঠকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, অর্থ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থ সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ইউনুসুর রহমান, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, পুলিশের আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক উপস্থিত ছিলেন।

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাইবার জালিয়াতির মাধ্যমে চুরি হওয়া রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের মধ্যে অর্থ ফিলিপিন্সের রিজল ব্যাংকে যাওয়ার পর ইতিমধ্যে দেড় কোটি ডলার ফেরত এসেছে; বাকি অর্থ উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশা করছি চুরি হওয়া টাকা ফেরত পাব। অর্থ ফেরত আনার ব্যাপারে দুই দেশের কার্যক্রম চলছে। তারাও (ফিলিপাইন কর্তৃপক্ষ) আমাদের সহযোগিতা করছে।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ২০০৮ সাল থেকে যুগোপযোগী করার কাজ চলছে। ২০১৩ সালে শেষ হলেও এখনো রিপ্লেসমেন্ট করা হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া।

গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে অগ্নিকাণ্ডে  সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে ছিল। আগুনে উল্লেখযোগ্য কোনো ক্ষতি হয়নি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রিজার্ভ চুরির বাকি অর্থ ফেরত পেতে আশাবাদী অর্থমন্ত্রী !

আপডেট সময় : ০৬:২৬:৫৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে চুরি যাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের যে টাকা ফিলিপাইনে আছে তা ফেরত পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে রিজার্ভের টাকা ফেরত আনার বিষয়ে উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

বৈঠকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, অর্থ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থ সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ইউনুসুর রহমান, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, পুলিশের আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক উপস্থিত ছিলেন।

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাইবার জালিয়াতির মাধ্যমে চুরি হওয়া রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের মধ্যে অর্থ ফিলিপিন্সের রিজল ব্যাংকে যাওয়ার পর ইতিমধ্যে দেড় কোটি ডলার ফেরত এসেছে; বাকি অর্থ উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশা করছি চুরি হওয়া টাকা ফেরত পাব। অর্থ ফেরত আনার ব্যাপারে দুই দেশের কার্যক্রম চলছে। তারাও (ফিলিপাইন কর্তৃপক্ষ) আমাদের সহযোগিতা করছে।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ২০০৮ সাল থেকে যুগোপযোগী করার কাজ চলছে। ২০১৩ সালে শেষ হলেও এখনো রিপ্লেসমেন্ট করা হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া।

গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে অগ্নিকাণ্ডে  সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে ছিল। আগুনে উল্লেখযোগ্য কোনো ক্ষতি হয়নি।