সাত উপজেলায় চলছে তিল কাটার উৎসব

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:১৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫
  • ৭০৮ বার পড়া হয়েছে

জেলার সাতটি উপজেলায় শুরু হয়েছে তিল কাটা। আশানুরূপ ফলন হওয়ায় চলতি মৌসুমে চাষিদের যেন তিল কাটার উৎসব লেগেছে। এবছর জেলায় তিল উৎপাদনের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন তিল চাষিরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) জানায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩,৮৫০ হেক্টর জমি থেকে ৪,২৩৫ টন তিল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর, জেলায় ২,৭১০ হেক্টর জমিতে তিল চাষ করে ভাল ফলন পাওয়ায় চাষিরা এবছর অধিক জমিতে তিল চাষে উৎসাহিত হয়। জেলায় গত বছরের চেয়ে এবছর ১,১৪০ হেক্টর বেশি জমিতে তিল চাষ হয়েছে।

সূত্র জানায়, গত কয়েক বছর ধরে তিলের ভালো ফলন এবং ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি কৃষকদের তিল চাষে উৎসাহিত করেছে। জেলাজুড়ে অনুকূল আবহাওয়া বিরাজমান থাকায় এ বছর তিল চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। জেলার দৌলতপুর, শিবালয় এবং হরিরামপুর উপজেলার বালুকাময় চরাঞ্চল দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদি ছিল। এখন এসব চরের বেশিরভাগ এলাকাই তিল চাষের আওতায় আনা হচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপ-পরিচালক ড. রোবিয়া নূর আহমেদ বলেন, জেলার জমি তিল চাষের জন্য উপযুক্ত। কৃষকরাও তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। ফলে জেলার চাষিরা তিল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাত উপজেলায় চলছে তিল কাটার উৎসব

আপডেট সময় : ০২:১৯:১৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫

জেলার সাতটি উপজেলায় শুরু হয়েছে তিল কাটা। আশানুরূপ ফলন হওয়ায় চলতি মৌসুমে চাষিদের যেন তিল কাটার উৎসব লেগেছে। এবছর জেলায় তিল উৎপাদনের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন তিল চাষিরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) জানায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩,৮৫০ হেক্টর জমি থেকে ৪,২৩৫ টন তিল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর, জেলায় ২,৭১০ হেক্টর জমিতে তিল চাষ করে ভাল ফলন পাওয়ায় চাষিরা এবছর অধিক জমিতে তিল চাষে উৎসাহিত হয়। জেলায় গত বছরের চেয়ে এবছর ১,১৪০ হেক্টর বেশি জমিতে তিল চাষ হয়েছে।

সূত্র জানায়, গত কয়েক বছর ধরে তিলের ভালো ফলন এবং ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি কৃষকদের তিল চাষে উৎসাহিত করেছে। জেলাজুড়ে অনুকূল আবহাওয়া বিরাজমান থাকায় এ বছর তিল চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। জেলার দৌলতপুর, শিবালয় এবং হরিরামপুর উপজেলার বালুকাময় চরাঞ্চল দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদি ছিল। এখন এসব চরের বেশিরভাগ এলাকাই তিল চাষের আওতায় আনা হচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপ-পরিচালক ড. রোবিয়া নূর আহমেদ বলেন, জেলার জমি তিল চাষের জন্য উপযুক্ত। কৃষকরাও তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। ফলে জেলার চাষিরা তিল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।