শিরোনাম :
Logo বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ Logo দেশব্যাপী হত্যাকাণ্ড এবং চলমান চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গায় তীব্র প্রতিবাদ Logo উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে মহিলা দলের বিশাল গনমিছিল Logo কচুয়ায় বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরন ও মিছিল Logo চাঁদপুরে খতিবের উপর হামলার প্রতিবাদে শহর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা বিজেপি’র জেলা কমিটি গঠনকল্পে সমন্বয় সভা আন্দালিভ রহমান পার্থ বাংলাদেশে সুস্থধারার রাজনীতির দিকপাল ………উপাধ্যক্ষ নুরুজ্জামান হীরা Logo আমরা সংস্কার চেয়েছি,জুলাই গণহত্যার বিচার চেয়েছি এবং নতুন সংবিধান চেয়েছি: নাহিদ ইসলাম Logo মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে হাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ Logo ইবিতে শাখা ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মীর পদত্যাগ

যে কারণে ভাঙা আয়না ব্যবহার নিষিদ্ধ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৬:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ভাঙা আয়না নিয়ে সংস্কার প্রায় সব সংস্কৃতিতেই একই। রোমান আমল থেকেই এই ধারণা জনপ্রিয় হয়ে উঠে যে, আয়না ভাঙলে সাত বছরের জন্য দুর্ভাগ্য ছায়াসঙ্গী হয়ে থাকে। বাড়িতে ভাঙা আয়না রাখতে নিষেধ করে আধুনিক বাস্তুশাস্ত্রও।

হিন্দু শাস্ত্র মতে, আয়না মানুষের আত্মার অংশকে তার ভিতরে ধরে রাখে। আবার যখন দেবতা বা অপদেবতারা কোনও মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান, তারা আয়নার মাধ্যমেই তা করতে থাকেন। ফলে আয়না ভাঙা জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনতেই পারে।

আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন, আয়না ভাঙলে অর্থভাগ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙা আয়নার স্বপ্ন কোনও প্রিয়জনের আসন্ন মৃত্যুকে ব্যক্ত করে। তাই ভাঙা আয়না কালো কাপড়ে মুড়ে মাটিতে পুঁতে ফেলেন অনেকে।

তবে ভাঙা আয়না নিয়ে এসব সংস্কারের পেছনের যুক্তিও খুঁজে বেড়িয়েছেন অনেকে। তাদের মতে, প্রাচীন কালে আয়না তৈরির প্রক্রিয়া ছিল সময় সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। সে কারণে আয়নার দামও ছিল সাংঘাতিক। তাই আয়না যাতে যত্নে ব্যবহৃত হয়, সেই বিষয়টিকে নিশ্চিত করতেই এসব সংস্কারের জন্ম দেয়া হয়।

তাছাড়া ভাঙা আয়না সংসারের জন্য বিড়ম্বনা। কাচের ভাঙা টুকরায় যে কেউ আহত হতে পারে। তাই ভাঙা আয়না ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করতেই এমন নিষেধাজ্ঞা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ

যে কারণে ভাঙা আয়না ব্যবহার নিষিদ্ধ !

আপডেট সময় : ০৭:৩৬:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ভাঙা আয়না নিয়ে সংস্কার প্রায় সব সংস্কৃতিতেই একই। রোমান আমল থেকেই এই ধারণা জনপ্রিয় হয়ে উঠে যে, আয়না ভাঙলে সাত বছরের জন্য দুর্ভাগ্য ছায়াসঙ্গী হয়ে থাকে। বাড়িতে ভাঙা আয়না রাখতে নিষেধ করে আধুনিক বাস্তুশাস্ত্রও।

হিন্দু শাস্ত্র মতে, আয়না মানুষের আত্মার অংশকে তার ভিতরে ধরে রাখে। আবার যখন দেবতা বা অপদেবতারা কোনও মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান, তারা আয়নার মাধ্যমেই তা করতে থাকেন। ফলে আয়না ভাঙা জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনতেই পারে।

আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন, আয়না ভাঙলে অর্থভাগ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙা আয়নার স্বপ্ন কোনও প্রিয়জনের আসন্ন মৃত্যুকে ব্যক্ত করে। তাই ভাঙা আয়না কালো কাপড়ে মুড়ে মাটিতে পুঁতে ফেলেন অনেকে।

তবে ভাঙা আয়না নিয়ে এসব সংস্কারের পেছনের যুক্তিও খুঁজে বেড়িয়েছেন অনেকে। তাদের মতে, প্রাচীন কালে আয়না তৈরির প্রক্রিয়া ছিল সময় সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। সে কারণে আয়নার দামও ছিল সাংঘাতিক। তাই আয়না যাতে যত্নে ব্যবহৃত হয়, সেই বিষয়টিকে নিশ্চিত করতেই এসব সংস্কারের জন্ম দেয়া হয়।

তাছাড়া ভাঙা আয়না সংসারের জন্য বিড়ম্বনা। কাচের ভাঙা টুকরায় যে কেউ আহত হতে পারে। তাই ভাঙা আয়না ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করতেই এমন নিষেধাজ্ঞা।