পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষকরাই হবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক।

  • আপডেট সময় : ০৬:৫৫:১৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট ২০২০
  • ৭৮২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

এখন থেকে আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে না। পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষকরাই হবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকের ৩৫ শতাংশ প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয় সরকারি কর্ম কমিশন। কয়েকবছর ধরে বিসিএস থেকে নন ক্যাডারে এই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম আল হোসেন বলেন, পিএসসির কাছ থেকে আর প্রধান শিক্ষক লাগবে না। সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে প্রধান শিক্ষক করা হবে। বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ৬৫ শতাংশ পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হয়।

তিনি আরো বলেন, আমরা এরইমধ্যে কর্ম কমিশনকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ না দিতে বলে দিয়েছি।

এজন্য ১৯৮৫ সালের প্রাথমিকের গেজেটেড ও নন গেজেটেড কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা সংশোধনের পর শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী দুটি বিধিমালার সমন্বয়ে একটি নতুন বিধিমালা করা হবে। এর আওতায় শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ হবে।

শিগগিরই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালার খসড়া করে একটি প্রস্তাব পাঠানো হবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবর মাসের মধ্যেই খসড়াটি প্রস্তুত করা হবে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষকরাই হবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক।

আপডেট সময় : ০৬:৫৫:১৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

এখন থেকে আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরাসরি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে না। পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষকরাই হবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকের ৩৫ শতাংশ প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয় সরকারি কর্ম কমিশন। কয়েকবছর ধরে বিসিএস থেকে নন ক্যাডারে এই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম আল হোসেন বলেন, পিএসসির কাছ থেকে আর প্রধান শিক্ষক লাগবে না। সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে প্রধান শিক্ষক করা হবে। বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ৬৫ শতাংশ পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হয়।

তিনি আরো বলেন, আমরা এরইমধ্যে কর্ম কমিশনকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ না দিতে বলে দিয়েছি।

এজন্য ১৯৮৫ সালের প্রাথমিকের গেজেটেড ও নন গেজেটেড কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা সংশোধনের পর শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী দুটি বিধিমালার সমন্বয়ে একটি নতুন বিধিমালা করা হবে। এর আওতায় শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ হবে।

শিগগিরই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালার খসড়া করে একটি প্রস্তাব পাঠানো হবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবর মাসের মধ্যেই খসড়াটি প্রস্তুত করা হবে।