শিরোনাম :
Logo জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাবি মেনে নিয়েছে সরকার  Logo শেরপুর সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ শাহ্ কামাল উদ্দীনের পিআরএল গমনে বিদায় সংবর্ধনা Logo বোতল কান্ডে আটক জবি শিক্ষার্থী, ডিবি অফিস ঘেরাও এর হুঁশিয়ারী  Logo নামাজ শেষে জবি শিক্ষার্থীদের সমাবেশ শুরু Logo ভুল হলে শিক্ষা নিয়ে এগুতে চাই, বললেন মাহফুজ আলম Logo আগামীকাল জুম্মার পর জবি শিক্ষার্থীদের গন অনশন Logo সাম্য হত্যায় বৈবিছাআ নেতারা চুপ কেন প্রশ্ন ইবি ছাত্রদলের Logo ইবিতে তারুণ্যের তত্ত্বাবধানে নেতৃত্ব বিষয়ক কর্মশালা Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার এসআই মো. মাসুদ রানা জেলার শ্রেষ্ঠ এসআই হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন। Logo রক্ত লাগলে রক্ত নে,জগন্নাথে হল দে’ রাজপথে লিখল শিক্ষার্থীরা

২১০০ সালের মধ্যেই ধ্বংস হবে পৃথিবী !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৫১:৫৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পৃথিবীর জলবায়ুসহ বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনা করে গবেষকরা অনুমান করেছেন, ২১০০ সালেই পৃথিবীর অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ হবে। আর সে সময়টিকেই পৃথিবীর মহাপ্রলয়ে শুরু হিসেবে বলা যায়।
বিশ্বের উষ্ণতা বাড়ানোর জন্য দায়ী গ্যাসগুলোর পরিমাণ বায়ুমণ্ডলে দিন দিন বাড়ছে। যে হারে দূষণ এবং গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, তাতে পরবর্তী প্রজন্মের চোখের সামনেই ধ্বংস হবে পৃথিবী। এই শতাব্দীর শেষেই সেই দিন ঘনিয়ে আসছে। এমন ভয়ানক তথ্যই জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

গবেষকরা মনে করছেন, পৃথিবী আর মানুষের বাসযোগ্য থাকবে না। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা দিন দিন অতিরিক্ত হারে বাড়ার জন্যই এমনটি ধারনা গবেষকদলের। প্রায় পাঁচ বছর আগেই এ বিষয়ে সতর্ক করে অস্ট্রেলিয়ার ভূ-বিজ্ঞানী ড. ফেনার বলেছিলেন, আর এক শতকের মধ্যেই পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হবে মানুষ। ’ তিনি মারা গেছেন বেশ কিছুদিন আগে। তবে তার ভবিষ্যদ্বাণীই যে সত্যি হতে চলেছে, তেমন আশঙ্কাই করছেন এখনকার বিজ্ঞানীরা।

গবেষকরা বলছেন, ২০৩০ সালে যে পরিমাণ গ্রিনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে মিশবে, শুধুমাত্র তাতেই চলতি শতকের শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়িয়ে দেবে। এটা ধ্বংসের কারণ হিসাবে যথেষ্ট। বৈজ্ঞানিকরা মনে করছেন ২১০০ সালে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ৫ জিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়বে। আর তখনই শুরু হবে মহাপ্রলয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাবি মেনে নিয়েছে সরকার 

২১০০ সালের মধ্যেই ধ্বংস হবে পৃথিবী !

আপডেট সময় : ০৫:৫১:৫৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পৃথিবীর জলবায়ুসহ বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনা করে গবেষকরা অনুমান করেছেন, ২১০০ সালেই পৃথিবীর অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ হবে। আর সে সময়টিকেই পৃথিবীর মহাপ্রলয়ে শুরু হিসেবে বলা যায়।
বিশ্বের উষ্ণতা বাড়ানোর জন্য দায়ী গ্যাসগুলোর পরিমাণ বায়ুমণ্ডলে দিন দিন বাড়ছে। যে হারে দূষণ এবং গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, তাতে পরবর্তী প্রজন্মের চোখের সামনেই ধ্বংস হবে পৃথিবী। এই শতাব্দীর শেষেই সেই দিন ঘনিয়ে আসছে। এমন ভয়ানক তথ্যই জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

গবেষকরা মনে করছেন, পৃথিবী আর মানুষের বাসযোগ্য থাকবে না। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা দিন দিন অতিরিক্ত হারে বাড়ার জন্যই এমনটি ধারনা গবেষকদলের। প্রায় পাঁচ বছর আগেই এ বিষয়ে সতর্ক করে অস্ট্রেলিয়ার ভূ-বিজ্ঞানী ড. ফেনার বলেছিলেন, আর এক শতকের মধ্যেই পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হবে মানুষ। ’ তিনি মারা গেছেন বেশ কিছুদিন আগে। তবে তার ভবিষ্যদ্বাণীই যে সত্যি হতে চলেছে, তেমন আশঙ্কাই করছেন এখনকার বিজ্ঞানীরা।

গবেষকরা বলছেন, ২০৩০ সালে যে পরিমাণ গ্রিনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে মিশবে, শুধুমাত্র তাতেই চলতি শতকের শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়িয়ে দেবে। এটা ধ্বংসের কারণ হিসাবে যথেষ্ট। বৈজ্ঞানিকরা মনে করছেন ২১০০ সালে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ৫ জিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়বে। আর তখনই শুরু হবে মহাপ্রলয়।