ভারতীয় ক্রিকেটর জুনিয়র স্টেন নিজেকে মেলে ধরতে না পারার আত্মহত্যা

  • আপডেট সময় : ১০:২৫:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ আগস্ট ২০২০
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি পেসার ডেল স্টেনের সঙ্গে বোলিং অ্যাকশনে মিল ছিল। তাই আরব সাগরের পারে ক্লাব ক্রিকেটে ডাকা হত ‘জুনিয়র স্টেন’ হিসেবে।  নিজেকে মেলে ধরতে না পারার হতাশায় সেই করন তিওয়ারি আত্মহত্যা করলেন।

আশা করেছিলে ডাক পাবেন আইপিএলে। তবে কোনো দল তাকে দলে ডাকেনি। সেই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ২৭ বছর বয়সি এ ক্রিকেটার।

সোমবার রাতে মুম্বইয়ের মালাদে নিজের বাড়িতে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। যদিও তার কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। মা ও ভাইয়ের সঙ্গে ওই বাড়িতেই থাকতেন করন।

পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার রাতে রাজস্থানে থাকা এক বন্ধুকে সুযোগের অভাবের কথা জানিয়েছিলেন করন। বলেছিলেন হতাশার কথা। মানসিক ভাবে তিনি যে ভেঙে পড়েছেন, সেটাও জানান। সেই বন্ধু সঙ্গে সঙ্গে তা জানান করনের বোনকে । সেই বোনের বাড়িও রাজস্থানে। বোন তখন করনের মাকে তা জানা‌ন। কিন্তু, ততক্ষণে সব শেষ।

সোমবার রাতে খাওয়া-দাওয়া সেরে নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন করন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতীয় ক্রিকেটর জুনিয়র স্টেন নিজেকে মেলে ধরতে না পারার আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ১০:২৫:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ আগস্ট ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি পেসার ডেল স্টেনের সঙ্গে বোলিং অ্যাকশনে মিল ছিল। তাই আরব সাগরের পারে ক্লাব ক্রিকেটে ডাকা হত ‘জুনিয়র স্টেন’ হিসেবে।  নিজেকে মেলে ধরতে না পারার হতাশায় সেই করন তিওয়ারি আত্মহত্যা করলেন।

আশা করেছিলে ডাক পাবেন আইপিএলে। তবে কোনো দল তাকে দলে ডাকেনি। সেই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ২৭ বছর বয়সি এ ক্রিকেটার।

সোমবার রাতে মুম্বইয়ের মালাদে নিজের বাড়িতে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। যদিও তার কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। মা ও ভাইয়ের সঙ্গে ওই বাড়িতেই থাকতেন করন।

পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার রাতে রাজস্থানে থাকা এক বন্ধুকে সুযোগের অভাবের কথা জানিয়েছিলেন করন। বলেছিলেন হতাশার কথা। মানসিক ভাবে তিনি যে ভেঙে পড়েছেন, সেটাও জানান। সেই বন্ধু সঙ্গে সঙ্গে তা জানান করনের বোনকে । সেই বোনের বাড়িও রাজস্থানে। বোন তখন করনের মাকে তা জানা‌ন। কিন্তু, ততক্ষণে সব শেষ।

সোমবার রাতে খাওয়া-দাওয়া সেরে নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন করন।