ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ জরিমানা গুনলেন ব্রড

  • আপডেট সময় : ০৮:০০:২৪ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট ২০২০
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ম্যানচেস্টারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের সময় আইসিসির আচরণবিধির প্রথম স্তর লঙ্ঘন করেছেন ইংল্যান্ডের ফাস্ট বোলার স্টুয়ার্ট ব্রড। এ কারণে তার ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে।

জানা গেছে, ব্রড আইসিসি আচরণবিধির ২.৪ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন। এই ধারা অনুসারে খেলা চলাকালীন সময়ে ভাষা,অঙ্গভঙ্গি বা স্বীয় কার্যকলাপের দ্বারা প্রতিপক্ষের ওপর অতি আক্রমণাত্মক ছিলেন ব্রড। শাস্তির পাশাপাশি ব্রডের নামের পাশে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ হয়েছে। বিগত চব্বিশ মাসের মাঝে এটি তার তৃতীয় অপরাধ ছিল। ফলে এই ফাস্ট বোলারের বর্তমান ডিমেরিট পয়েন্ট তিন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৯ আগস্ট ট্রেন্ট ব্রিজে ভারতের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টে এবং চলতি বছরের ২ জানুয়ারী ওয়ান্ডারার্সে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চতুর্থ টেস্টের সময় আইসিসির আচরণবিধি ভেঙেছিলেন ব্রড।

সবশেষ গত শনিবার পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসের অষ্টম ওভারে ইয়াসির শাহকে বাজে অঙ্গভঙ্গি ও ভাষা প্রয়োগ করেন ব্রড। এই ফাস্ট বোলার তার বাবা এবং এই ম্যাচের রেফারি ক্রিস ব্রডের কাছে অপরাধ স্বীকার করে নেয়ায় আলাদা করে আর শুনানির প্রয়োজন পড়েনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ জরিমানা গুনলেন ব্রড

আপডেট সময় : ০৮:০০:২৪ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

ম্যানচেস্টারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের সময় আইসিসির আচরণবিধির প্রথম স্তর লঙ্ঘন করেছেন ইংল্যান্ডের ফাস্ট বোলার স্টুয়ার্ট ব্রড। এ কারণে তার ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে।

জানা গেছে, ব্রড আইসিসি আচরণবিধির ২.৪ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন। এই ধারা অনুসারে খেলা চলাকালীন সময়ে ভাষা,অঙ্গভঙ্গি বা স্বীয় কার্যকলাপের দ্বারা প্রতিপক্ষের ওপর অতি আক্রমণাত্মক ছিলেন ব্রড। শাস্তির পাশাপাশি ব্রডের নামের পাশে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ হয়েছে। বিগত চব্বিশ মাসের মাঝে এটি তার তৃতীয় অপরাধ ছিল। ফলে এই ফাস্ট বোলারের বর্তমান ডিমেরিট পয়েন্ট তিন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৯ আগস্ট ট্রেন্ট ব্রিজে ভারতের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টে এবং চলতি বছরের ২ জানুয়ারী ওয়ান্ডারার্সে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চতুর্থ টেস্টের সময় আইসিসির আচরণবিধি ভেঙেছিলেন ব্রড।

সবশেষ গত শনিবার পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসের অষ্টম ওভারে ইয়াসির শাহকে বাজে অঙ্গভঙ্গি ও ভাষা প্রয়োগ করেন ব্রড। এই ফাস্ট বোলার তার বাবা এবং এই ম্যাচের রেফারি ক্রিস ব্রডের কাছে অপরাধ স্বীকার করে নেয়ায় আলাদা করে আর শুনানির প্রয়োজন পড়েনি।