শিরোনাম :
Logo কচুয়ার বিতারা ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সিলিং ফ্যান বিতরন Logo হাতপাখার প্রার্থী মানসুর আহমদ সাকী’র সাথে পূর্ব ফতেহপুর ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় Logo আ’লীগের আরও ১১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার Logo বিএনপি নেতা ডা. রফিকের দেয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করলেন তারেক রহমান Logo জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন আহমদ Logo যবিপ্রবির অভ্যন্তরীণ রাস্তায় খানাখন্দ-জলাবদ্ধতা , নিত্যদিনের সঙ্গী দুর্ভোগ Logo কচুয়ায় শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উপকরণ পেল দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রীরা Logo ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে চাঁদপুর প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন Logo সিরাজগঞ্জে গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, দুইজন নিহত Logo জুলাই-আগস্ট বিপ্লবই আগামী দিনের পথ নির্দেশিকা: ইবি উপাচার্য

সোলিং রাস্তার নির্মাণ কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ০৪:০০:১৭ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০
  • ৭৫৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:
চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর পশ্চিমপাড়ার মাদ্রাসার আমগাছের পাশ থেকে গ্রামের ভেতর পর্যন্ত আধা কিলোমিটার ইটের সোলিংয়ের কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগে গ্রামবাসী বাঁধা দিয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ইটের সোলিংয়ের রাস্তা নির্মাণে নিম্ন মানের ইট, ভাঙা, আধলা এবং নিম্ন মানের বালি দিয়ে কাজ করছেন ঠিকাদার মো. সোনাহার মিয়া। ওই গ্রামের যানা চৌধুরীর ছেলে বখতিয়ার চৌধুরী, মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে শাহাবুল হক, ছানোয়ার হোসেন ও টুকুল মিয়া অভিযোগ করে বলেন, গ্রামের সোলিং রাস্তা নির্মাণে ১ নম্বর ইটের পরিবর্তে নিম্ন মানের ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া যে বালি ব্যবহার করা হচ্ছে তাও খুবই নিম্ন মানের। তাই গ্রামবাসী রাস্তা নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
এ বিষয়ে ঠিকাদার সোনাহার মিয়ার সঙ্গে মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও ফোন রিসিভ না করায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে সাব-কনট্রাক্টর হিমেল হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানিয়েছেন, যদি গ্রামবাসী কোনো অভিযোগ করেন। সেক্ষেত্রে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বার এসে কাজ দেখেন। কাজ খারাপ হলে তাঁদের সিদ্ধান্তের ওপরে ভিত্তি করে কাজ বন্ধ থাকবে। এদিকে, কুতুবপুর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোখলেচুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে গেলে তিনিও ফোনটি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক জানান, ‘প্রায় ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করা হচ্ছে। ওই রাস্তার ঠিকাদার সোনাহার মিয়া রাস্তার কাজ খারাপ করছে আমি শুনেছি। এক নম্বর ইটের পরিবর্তে দুই নম্বর ইট দিয়েছে। যে স্থানে মাটি ও বালু দেওয়ার কথা, সেখানে সে নরমাল বালু দিয়েছে। আমি তার সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু তারপরও সে কাজ ভালো করছে না।’

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কচুয়ার বিতারা ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সিলিং ফ্যান বিতরন

সোলিং রাস্তার নির্মাণ কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৪:০০:১৭ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০

নিউজ ডেস্ক:
চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর পশ্চিমপাড়ার মাদ্রাসার আমগাছের পাশ থেকে গ্রামের ভেতর পর্যন্ত আধা কিলোমিটার ইটের সোলিংয়ের কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগে গ্রামবাসী বাঁধা দিয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ইটের সোলিংয়ের রাস্তা নির্মাণে নিম্ন মানের ইট, ভাঙা, আধলা এবং নিম্ন মানের বালি দিয়ে কাজ করছেন ঠিকাদার মো. সোনাহার মিয়া। ওই গ্রামের যানা চৌধুরীর ছেলে বখতিয়ার চৌধুরী, মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে শাহাবুল হক, ছানোয়ার হোসেন ও টুকুল মিয়া অভিযোগ করে বলেন, গ্রামের সোলিং রাস্তা নির্মাণে ১ নম্বর ইটের পরিবর্তে নিম্ন মানের ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া যে বালি ব্যবহার করা হচ্ছে তাও খুবই নিম্ন মানের। তাই গ্রামবাসী রাস্তা নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
এ বিষয়ে ঠিকাদার সোনাহার মিয়ার সঙ্গে মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও ফোন রিসিভ না করায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে সাব-কনট্রাক্টর হিমেল হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানিয়েছেন, যদি গ্রামবাসী কোনো অভিযোগ করেন। সেক্ষেত্রে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বার এসে কাজ দেখেন। কাজ খারাপ হলে তাঁদের সিদ্ধান্তের ওপরে ভিত্তি করে কাজ বন্ধ থাকবে। এদিকে, কুতুবপুর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোখলেচুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে গেলে তিনিও ফোনটি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক জানান, ‘প্রায় ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করা হচ্ছে। ওই রাস্তার ঠিকাদার সোনাহার মিয়া রাস্তার কাজ খারাপ করছে আমি শুনেছি। এক নম্বর ইটের পরিবর্তে দুই নম্বর ইট দিয়েছে। যে স্থানে মাটি ও বালু দেওয়ার কথা, সেখানে সে নরমাল বালু দিয়েছে। আমি তার সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু তারপরও সে কাজ ভালো করছে না।’