অর্ধশত অতিথি পাখি খোলা আকাশে অবমুক্ত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৯:৫১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৭
  • ৭৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাগেরহাটের চিতলমারী থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন প্রজাতির অর্ধশত অতিথি পাখি খোলা আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ বিকালে থানা গেটে দাঁড়িয়ে বন্দি পাখিগুলো অবমুক্ত করা হয়।
গত ২২ নভেম্বর বুধবার রাতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে উপজেলার আড়ুয়াবর্ণী গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাখি গুলো উদ্ধার করা হয়েছিল।

চিতলমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনুকুল সরকার জানান, পুলিশ সুপারের নির্দেশের পর বুধবার রাতে থানার এসআই রবীন্দ্রনাথ মন্ডল ও উজ্জল কুমার বিশ্বাস সংর্গীয় ফোর্স নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় অতিথি পাখি শিকার ও বিক্রয় রোধে অভিযান পরিচারনা করেন। এ সময় তারা সদর ইউনিয়নের আড়ুয়াবর্ণী গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় অর্ধশত অতিথি পাখি উদ্ধার করে। আজ দুপুরে থানার গেটে দাঁড়িয়ে উদ্ধারকৃত পাখি গুলো সর্বসম্মুখে অবমুক্ত করা হয়েছে।

প্রতি বছর শীতের শুরুতে এ উপজেলার বিভিন্ন বিল এলকায় অতিথি পাখির আনাগোনা বেড়ে যায়। এ সুযোগে এক শ্রেণির অসাধু পাখি শিকারি জাল ও ফাঁদ দিয়ে পাখি শিকারের পর বাজারে বিক্রি করে। আর তা কিনতে ভোজন রসিকরা ছুটে আসেন চিতলমারী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

অর্ধশত অতিথি পাখি খোলা আকাশে অবমুক্ত !

আপডেট সময় : ০৯:৫৯:৫১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাগেরহাটের চিতলমারী থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন প্রজাতির অর্ধশত অতিথি পাখি খোলা আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ বিকালে থানা গেটে দাঁড়িয়ে বন্দি পাখিগুলো অবমুক্ত করা হয়।
গত ২২ নভেম্বর বুধবার রাতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে উপজেলার আড়ুয়াবর্ণী গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাখি গুলো উদ্ধার করা হয়েছিল।

চিতলমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনুকুল সরকার জানান, পুলিশ সুপারের নির্দেশের পর বুধবার রাতে থানার এসআই রবীন্দ্রনাথ মন্ডল ও উজ্জল কুমার বিশ্বাস সংর্গীয় ফোর্স নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় অতিথি পাখি শিকার ও বিক্রয় রোধে অভিযান পরিচারনা করেন। এ সময় তারা সদর ইউনিয়নের আড়ুয়াবর্ণী গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় অর্ধশত অতিথি পাখি উদ্ধার করে। আজ দুপুরে থানার গেটে দাঁড়িয়ে উদ্ধারকৃত পাখি গুলো সর্বসম্মুখে অবমুক্ত করা হয়েছে।

প্রতি বছর শীতের শুরুতে এ উপজেলার বিভিন্ন বিল এলকায় অতিথি পাখির আনাগোনা বেড়ে যায়। এ সুযোগে এক শ্রেণির অসাধু পাখি শিকারি জাল ও ফাঁদ দিয়ে পাখি শিকারের পর বাজারে বিক্রি করে। আর তা কিনতে ভোজন রসিকরা ছুটে আসেন চিতলমারী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে।