শিরোনাম :
Logo পিয়াস আফ্রিদির উদ্যোগে চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের পথচলা Logo প্রান্তিক মানুষের আস্থার নাম সরাইলকান্দি কমিউনিটি ক্লিনিক Logo ইবিতে সিরাতুন নবি (সা.) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী Logo ইবি ক্যাম্পাসে তালিকাভুক্ত নয় এমন  সংগঠনের সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা Logo সুন্দরবনের বিনা পাশে প্রবেশ করায় তিন জেলা কটক  Logo খুবি রিসার্চ সোসাইটির নতুন নেতৃত্বে বকসী-গৌর Logo চাঁদপুরে কল্যাণ ট্রাস্টের চেক পেয়েছেন ১৯ সাংবাদিক Logo কাল চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo খানপুর ইয়ং স্টার ক্লাবের উদ্যোগে আট দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। Logo পাইকোশায় ধানের চাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মিথ্যা মামলার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

চীনকে চাপে রাখতে ভারতের পাশে থাকার ইঙ্গিত ব্রিটেনের !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:১৭:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৯ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ডোকালাম বিতর্কে ভারতের পাশেই থাকতে চলেছে ব্রিটেন। ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সাংবাদিকদের এক অনুষ্ঠানে এসে এমনই মন্তব্য করেছেন ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী বরিস জনসন।

১৯৪৭ সালের মে মাসে লন্ডনে স্থাপিত হয় ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের। চলতি বছরে সেই সংস্থাও ৭০ বছর অতিক্রম করেছে। স্বদেশের স্বাধীনতা দিবসে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছিল ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন। সেই অনুষ্ঠানে বরিস জনসন বলেন, ‘চীনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত। ‘

উত্তর কোরিয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চীনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে ভারতের পাশে থাকার গুরুত্বের কথা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা জনসন। চীন যাতে উত্তর কোরিয়ার উপর আর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগ না করতে পারে, সেই উদ্যোগ নেওয়ার কথাই বলেছেন তিনি। যদিও এই বিষয়ে আমেরিকার মতামতকে অধিক গুরুত্ব দিতে নারাজ জনসন।

তার কথায়, ‘হোয়াইট হাউজ কী বলছে, সেটা গুরুত্ব দেওয়ার কোনও দরকার নেই। বরং আমাদের উচিত বর্তমান সমস্যার মূল কারণের উপর নজর দেওয়া। ভুলে গেলে চলবে না, উত্তর কোরিয়া ক্রমাগত পারমাণবিক আক্রমণের হুমকি দিচ্ছে। সমগ্র এশিয়া মহাদেশের স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষার জন্য ব্রিটেনের উচিত ভারতের হাত শক্ত করা। ‘ ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করার পক্ষেও সওয়াল করেছেন বরিস জনসন।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের স্ত্রী মারিনার মা পঞ্জাবি। সেই কারণে ওই দেশের প্রবাসী ভারতীয়দের কাছে বিদেশমন্ত্রী ‘ভারতের জামাই’ হিসেবেই পরিচিত। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আশিস রায়, লেবার পার্টির প্রতিনিধি এমরি স্টিফেন পাউন্ড এবং ব্রিটেনে ভারতের দূত ওয়াই কে সিনহা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পিয়াস আফ্রিদির উদ্যোগে চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের পথচলা

চীনকে চাপে রাখতে ভারতের পাশে থাকার ইঙ্গিত ব্রিটেনের !

আপডেট সময় : ১১:১৭:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৯ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ডোকালাম বিতর্কে ভারতের পাশেই থাকতে চলেছে ব্রিটেন। ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সাংবাদিকদের এক অনুষ্ঠানে এসে এমনই মন্তব্য করেছেন ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী বরিস জনসন।

১৯৪৭ সালের মে মাসে লন্ডনে স্থাপিত হয় ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের। চলতি বছরে সেই সংস্থাও ৭০ বছর অতিক্রম করেছে। স্বদেশের স্বাধীনতা দিবসে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছিল ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন। সেই অনুষ্ঠানে বরিস জনসন বলেন, ‘চীনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত। ‘

উত্তর কোরিয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চীনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে ভারতের পাশে থাকার গুরুত্বের কথা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা জনসন। চীন যাতে উত্তর কোরিয়ার উপর আর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগ না করতে পারে, সেই উদ্যোগ নেওয়ার কথাই বলেছেন তিনি। যদিও এই বিষয়ে আমেরিকার মতামতকে অধিক গুরুত্ব দিতে নারাজ জনসন।

তার কথায়, ‘হোয়াইট হাউজ কী বলছে, সেটা গুরুত্ব দেওয়ার কোনও দরকার নেই। বরং আমাদের উচিত বর্তমান সমস্যার মূল কারণের উপর নজর দেওয়া। ভুলে গেলে চলবে না, উত্তর কোরিয়া ক্রমাগত পারমাণবিক আক্রমণের হুমকি দিচ্ছে। সমগ্র এশিয়া মহাদেশের স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষার জন্য ব্রিটেনের উচিত ভারতের হাত শক্ত করা। ‘ ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করার পক্ষেও সওয়াল করেছেন বরিস জনসন।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের স্ত্রী মারিনার মা পঞ্জাবি। সেই কারণে ওই দেশের প্রবাসী ভারতীয়দের কাছে বিদেশমন্ত্রী ‘ভারতের জামাই’ হিসেবেই পরিচিত। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আশিস রায়, লেবার পার্টির প্রতিনিধি এমরি স্টিফেন পাউন্ড এবং ব্রিটেনে ভারতের দূত ওয়াই কে সিনহা।