বৃহস্পতিবার | ২৭ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়েও অনেক কোম্পানির দর!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮২৪ বার পড়া হয়েছে
নিউজ ডেস্ক:
তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারদর কোনো নির্দিষ্ট দরে স্থির থাকে না। লভ্যাংশ বা অন্য কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা বাজারের লেনদেনের ধরনে পরিবর্তনের ফলে শেয়ারের চাহিদার তারতম্য হয়। সেটির ওপর নির্ভর করে বাড়ে বা কমে বাজারদর। এভাবে কখনও কোনো শেয়ার বছরের সর্বোচ্চ দরে ওঠে অথবা কখনও কেনাবেচা হয় সর্বনিম্ন দরে। গত নভেম্বর থেকে দেশের দুই শেয়ারবাজারে বাড়ছে অধিকাংশ শেয়ারের দর। লেনদেনও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ অবস্থার মধ্যেও কিছু শেয়ার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে বা এর কাছাকাছি মূল্যে কেনাবেচা হচ্ছে।

বর্তমানে বছরের সর্বনিম্ন দরে বা তার কাছাকাছি দরে কেনাবেচা হচ্ছে এমন শেয়ারের সংখ্যা কম নয়। এমনই কিছু শেয়ারের তালিকা দেওয়া হলো। এ ক্ষেত্রে বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পার্থক্যকে এবং টাকার অঙ্কের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ টাকার পার্থক্যকে বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা করা হয়েছে।
তালিকা দুটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বশেষ বাজারদরের পার্থক্যের (শতাংশের ভিত্তিতে) ক্ষেত্রে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর সবগুলোই আছে। পাশাপাশি দেশীয় কিছু কোম্পানির শেয়ার আছে যেগুলোর বাজারদরও তুলনামূলক বেশি। অন্যদিকে টাকার অঙ্কে এ পার্থক্য বিবেচনায় নিয়ে যে তালিকা করা হয়েছে তাতে বস্ত্র খাতের কোম্পানির প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রেনেটার শেয়ারদর ১ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি থেকে ওঠানামা করেছে। ৮৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে দর সংশোধন হয়ে ১ হাজার ১০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর শেয়ারটির দর এ দরের কাছাকাছি কেনাবেচা হয়েছে। গত নভেম্বর শেষে তা ১ হাজার ৮০ টাকাতে কেনাবেচা হয়। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর সংশোধন হয়। এটি এখন আড়াইশ’ টাকার নিচে কেনাবেচা হচ্ছে।

জ্বালানি খাতের শেয়ার সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের শেয়ারদর গত এক বছরের সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে শেয়ারটির দর কমছে। ওই সময় শেয়ারটি স্মরণকালের সর্বোচ্চ দর ৯০০ টাকা ছাড়িয়েছিল। এখন শেয়ারটির দর ২০০ টাকার নিচে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়েও অনেক কোম্পানির দর!

আপডেট সময় : ১২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
নিউজ ডেস্ক:
তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারদর কোনো নির্দিষ্ট দরে স্থির থাকে না। লভ্যাংশ বা অন্য কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা বাজারের লেনদেনের ধরনে পরিবর্তনের ফলে শেয়ারের চাহিদার তারতম্য হয়। সেটির ওপর নির্ভর করে বাড়ে বা কমে বাজারদর। এভাবে কখনও কোনো শেয়ার বছরের সর্বোচ্চ দরে ওঠে অথবা কখনও কেনাবেচা হয় সর্বনিম্ন দরে। গত নভেম্বর থেকে দেশের দুই শেয়ারবাজারে বাড়ছে অধিকাংশ শেয়ারের দর। লেনদেনও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ অবস্থার মধ্যেও কিছু শেয়ার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে বা এর কাছাকাছি মূল্যে কেনাবেচা হচ্ছে।

বর্তমানে বছরের সর্বনিম্ন দরে বা তার কাছাকাছি দরে কেনাবেচা হচ্ছে এমন শেয়ারের সংখ্যা কম নয়। এমনই কিছু শেয়ারের তালিকা দেওয়া হলো। এ ক্ষেত্রে বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পার্থক্যকে এবং টাকার অঙ্কের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ টাকার পার্থক্যকে বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা করা হয়েছে।
তালিকা দুটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বশেষ বাজারদরের পার্থক্যের (শতাংশের ভিত্তিতে) ক্ষেত্রে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর সবগুলোই আছে। পাশাপাশি দেশীয় কিছু কোম্পানির শেয়ার আছে যেগুলোর বাজারদরও তুলনামূলক বেশি। অন্যদিকে টাকার অঙ্কে এ পার্থক্য বিবেচনায় নিয়ে যে তালিকা করা হয়েছে তাতে বস্ত্র খাতের কোম্পানির প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রেনেটার শেয়ারদর ১ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি থেকে ওঠানামা করেছে। ৮৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে দর সংশোধন হয়ে ১ হাজার ১০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর শেয়ারটির দর এ দরের কাছাকাছি কেনাবেচা হয়েছে। গত নভেম্বর শেষে তা ১ হাজার ৮০ টাকাতে কেনাবেচা হয়। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর সংশোধন হয়। এটি এখন আড়াইশ’ টাকার নিচে কেনাবেচা হচ্ছে।

জ্বালানি খাতের শেয়ার সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের শেয়ারদর গত এক বছরের সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে শেয়ারটির দর কমছে। ওই সময় শেয়ারটি স্মরণকালের সর্বোচ্চ দর ৯০০ টাকা ছাড়িয়েছিল। এখন শেয়ারটির দর ২০০ টাকার নিচে।