বর্তমানে বছরের সর্বনিম্ন দরে বা তার কাছাকাছি দরে কেনাবেচা হচ্ছে এমন শেয়ারের সংখ্যা কম নয়। এমনই কিছু শেয়ারের তালিকা দেওয়া হলো। এ ক্ষেত্রে বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পার্থক্যকে এবং টাকার অঙ্কের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ টাকার পার্থক্যকে বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা করা হয়েছে।
তালিকা দুটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বশেষ বাজারদরের পার্থক্যের (শতাংশের ভিত্তিতে) ক্ষেত্রে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর সবগুলোই আছে। পাশাপাশি দেশীয় কিছু কোম্পানির শেয়ার আছে যেগুলোর বাজারদরও তুলনামূলক বেশি। অন্যদিকে টাকার অঙ্কে এ পার্থক্য বিবেচনায় নিয়ে যে তালিকা করা হয়েছে তাতে বস্ত্র খাতের কোম্পানির প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রেনেটার শেয়ারদর ১ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি থেকে ওঠানামা করেছে। ৮৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে দর সংশোধন হয়ে ১ হাজার ১০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর শেয়ারটির দর এ দরের কাছাকাছি কেনাবেচা হয়েছে। গত নভেম্বর শেষে তা ১ হাজার ৮০ টাকাতে কেনাবেচা হয়। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর সংশোধন হয়। এটি এখন আড়াইশ’ টাকার নিচে কেনাবেচা হচ্ছে।
জ্বালানি খাতের শেয়ার সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের শেয়ারদর গত এক বছরের সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে শেয়ারটির দর কমছে। ওই সময় শেয়ারটি স্মরণকালের সর্বোচ্চ দর ৯০০ টাকা ছাড়িয়েছিল। এখন শেয়ারটির দর ২০০ টাকার নিচে।