সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১২৯, শীর্ষে ফিনল্যান্ড

টানা অষ্টমবারের মতো সুখী দেশের তালিকায় বিশ্বের শীর্ষে ফিনল্যান্ড। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) প্রকাশ করা হয় ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, রিপোর্টে বিশ্বের শীর্ষ ২০টি সুখী দেশের মধ্যে একটিও নেই এশিয়ার কোনো দেশ।

বরাবের মতোই তালিকার শীর্ষে রয়েছে নর্ডিক দেশগুলো। ২য় অবস্থানে ডেনমার্ক, এরপর যথাক্রমে আইসল্যান্ড ও সুইডেন। লাতিন আমেরিকার কোস্টারিকা (৬ নম্বরে) ও মেক্সিকো (১০ নম্বরে) প্রথমবারের মতো শীর্ষ দশে স্থান পেয়েছে। তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অবস্থান যথাক্রমে ২৪ ও ২৩।

অন্যদিকে, তালিকার একেবারে শেষে রয়েছে আফগানিস্তান (১৪৭ নম্বর), সিয়েরা লিওন (১৪৬), লেবানন (১৪৫), মালাউই (১৪৪) এবং জিম্বাবুয়ে (১৪৩)। ১৪৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪।

২০১২ সাল থেকে জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বা টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয় ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’। ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের নেতৃত্বে তৈরি হয় রিপোর্টটি। কোনো দেশের জিডিপি, সামাজিক সহায়তা, আয়, স্বাস্থ্য, জীবনধারনের স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতি সংশ্লিষ্টতা; এসব মানদণ্ডের ভিত্তিতে হয় মূল্যায়ন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১২৯, শীর্ষে ফিনল্যান্ড

আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

টানা অষ্টমবারের মতো সুখী দেশের তালিকায় বিশ্বের শীর্ষে ফিনল্যান্ড। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) প্রকাশ করা হয় ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, রিপোর্টে বিশ্বের শীর্ষ ২০টি সুখী দেশের মধ্যে একটিও নেই এশিয়ার কোনো দেশ।

বরাবের মতোই তালিকার শীর্ষে রয়েছে নর্ডিক দেশগুলো। ২য় অবস্থানে ডেনমার্ক, এরপর যথাক্রমে আইসল্যান্ড ও সুইডেন। লাতিন আমেরিকার কোস্টারিকা (৬ নম্বরে) ও মেক্সিকো (১০ নম্বরে) প্রথমবারের মতো শীর্ষ দশে স্থান পেয়েছে। তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অবস্থান যথাক্রমে ২৪ ও ২৩।

অন্যদিকে, তালিকার একেবারে শেষে রয়েছে আফগানিস্তান (১৪৭ নম্বর), সিয়েরা লিওন (১৪৬), লেবানন (১৪৫), মালাউই (১৪৪) এবং জিম্বাবুয়ে (১৪৩)। ১৪৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪।

২০১২ সাল থেকে জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বা টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয় ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’। ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের নেতৃত্বে তৈরি হয় রিপোর্টটি। কোনো দেশের জিডিপি, সামাজিক সহায়তা, আয়, স্বাস্থ্য, জীবনধারনের স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতি সংশ্লিষ্টতা; এসব মানদণ্ডের ভিত্তিতে হয় মূল্যায়ন।