মেঘনায় জাহাজে ৭ খুনের ঘটনায় হাইমচর থানায় মামলা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ১০:৩১:১৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৭২৪ বার পড়া হয়েছে

চাঁদপুরের হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা একটি জাহাজে দুর্বৃত্তদের হামলায় সাত জনের মৃত্যুর ঘটনায় হাইমচর থানায় মামলা করা হয়েছে। জাহাজের মালিক মাহাবুব মুর্শেদ অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলাটি করেছেন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন সুমন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মঙ্গলবার রাতে ৩৯৬/৩৯৭ ধারায় মামলাটি করেন জাহাজের মালিক মাহাবুব মুর্শেদ। চাঁদপুর সদরের হরিণাঘাট নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

খুনের শিকার ব্যক্তিরা হলেন মাস্টার গোলাম কিবরিয়া, গ্রিজার মো. সজিবুল ইসলাম, লস্কর মো. মাজেদুল ইসলাম, সালাউদ্দিন, আমিনুর মুন্সী ও বাবুর্চি রানা কাজী। এ ছাড়া আহত হয়েছেন সুকানী মো. জুয়েল (২৮)। তিনি ফরিদপুর সদর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের সেকান্দর প্রকাশ সেকেন্ড খালাসীর ছেলে।

মামলার বাদী মাহাবুব মুর্শেদ এজাহারে উল্লেখ করেন, জুয়েলের গলাকাটা থাকায় সে কথা বলতে পারেনি। ঘটনার বিবরণ দিতে পারেনি। সে সুস্থ হলে ডাকাতদল দেখলে চিনবে বলে ইশারায় জানায়। তবে জুয়েলের সাথে ইরফান নামে আরেকজন ছিল বলে সে লিখে জানায়। তবে তার ঠিকানা দিতে পারেনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মেঘনায় জাহাজে ৭ খুনের ঘটনায় হাইমচর থানায় মামলা

আপডেট সময় : ১০:৩১:১৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

চাঁদপুরের হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা একটি জাহাজে দুর্বৃত্তদের হামলায় সাত জনের মৃত্যুর ঘটনায় হাইমচর থানায় মামলা করা হয়েছে। জাহাজের মালিক মাহাবুব মুর্শেদ অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলাটি করেছেন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন সুমন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মঙ্গলবার রাতে ৩৯৬/৩৯৭ ধারায় মামলাটি করেন জাহাজের মালিক মাহাবুব মুর্শেদ। চাঁদপুর সদরের হরিণাঘাট নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

খুনের শিকার ব্যক্তিরা হলেন মাস্টার গোলাম কিবরিয়া, গ্রিজার মো. সজিবুল ইসলাম, লস্কর মো. মাজেদুল ইসলাম, সালাউদ্দিন, আমিনুর মুন্সী ও বাবুর্চি রানা কাজী। এ ছাড়া আহত হয়েছেন সুকানী মো. জুয়েল (২৮)। তিনি ফরিদপুর সদর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের সেকান্দর প্রকাশ সেকেন্ড খালাসীর ছেলে।

মামলার বাদী মাহাবুব মুর্শেদ এজাহারে উল্লেখ করেন, জুয়েলের গলাকাটা থাকায় সে কথা বলতে পারেনি। ঘটনার বিবরণ দিতে পারেনি। সে সুস্থ হলে ডাকাতদল দেখলে চিনবে বলে ইশারায় জানায়। তবে জুয়েলের সাথে ইরফান নামে আরেকজন ছিল বলে সে লিখে জানায়। তবে তার ঠিকানা দিতে পারেনি।