শিরোনাম :
Logo বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ Logo দেশব্যাপী হত্যাকাণ্ড এবং চলমান চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গায় তীব্র প্রতিবাদ Logo উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে মহিলা দলের বিশাল গনমিছিল Logo কচুয়ায় বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরন ও মিছিল Logo চাঁদপুরে খতিবের উপর হামলার প্রতিবাদে শহর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা বিজেপি’র জেলা কমিটি গঠনকল্পে সমন্বয় সভা আন্দালিভ রহমান পার্থ বাংলাদেশে সুস্থধারার রাজনীতির দিকপাল ………উপাধ্যক্ষ নুরুজ্জামান হীরা Logo আমরা সংস্কার চেয়েছি,জুলাই গণহত্যার বিচার চেয়েছি এবং নতুন সংবিধান চেয়েছি: নাহিদ ইসলাম Logo মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে হাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ Logo ইবিতে শাখা ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মীর পদত্যাগ

চাঁদে বসেই অনলাইন শপিং!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৪:৪৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৮ মার্চ ২০১৭
  • ৭৬১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

অনলাইন শপিং এবার চাঁদের মাটিতেই হচ্ছে! চাঁদে জিনিসপত্র উড়িয়ে নিয়ে যেতে চেয়ে সম্প্রতি নাসার কাছে আবেদন করেছেন আমাজন চিফ জেফ বেজস। নাসা সায় দিলে এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২০ সাল থেকেই তার কাজ শুরু করবে আমাজন। জরুরি যন্ত্রপাতি থেকে দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসপত্র এমনকি খাবার, সব কিছুই চাঁদে পৌঁছে দেবে আমাজন।

জেফ জানান, চাঁদের সাউথ পোল মানুষের বসবাসের উপযোগী। প্রকৃত বসবাসের উপযুক্ত করে তোলার জন্যই তাঁর এই প্রয়াস। বসবাস করতে গেলে যে সমস্ত উপকরণ প্রয়োজন তার সবটাই আগে থেকে চাঁদে পৌঁছে দিতে চাইছে আমাজন। একটি স্পেসক্র্যাফ্ট করে এই সমস্ত জিনিস পাঠানোর কথা ভাবা হয়েছে। এবং সেটি এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে যে কোনও রকেটের সঙ্গে তাকে জুড়ে দেওয়া যায়! তাকে উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে নাসার স্পেস লঞ্চ সিস্টেমও। সব মিলিয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার পাউন্ড ভারী জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে যেতে পারবে এই স্পেসক্র্যাফ্ট। আমাজনের নিজস্ব এরোস্পেস ফার্ম ব্লু অরিজিন থাকবে এর দায়িত্বে। তবে কি এবার থেকে বাড়ির মতো চাঁদে বসেও অনলাইন শপিং চালানো যাবে? তা এখনও স্পষ্ট করেনি আমাজন। বিষয়টি এখনও ভাবনাচিন্তার পর্যায়েই রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেফ। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো সে সুবিধাও পেতে পারেন ‘চাঁদে’ বসবাসকারী আমাজন গ্রাহকেরা।

চাঁদে সাধারণ মানুষকে নিয়ে যেতে তোড়জোড় অনেক আগেই শুরু হয়ে হয়েছে। ‘স্পেস-এক্স’-এর ‘ফ্যালকন-হেভি’ রকেটে চড়ে চাঁদে পাড়ি দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে আগাম বুকিংও সেরে ফেলেছেন দুই ব্যক্তি। তাদের নাম-ঠিকানাও জানানো হয়নি। তা ছাড়া চাঁদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতে এ সব দিক মাথায় রেখেই আমাজন চিফের এই সিদ্ধান্ত। এর জন্য অর্থ খরচ করতেও তিনি রাজি বলে জানিয়েছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ

চাঁদে বসেই অনলাইন শপিং!

আপডেট সময় : ০৫:৩৪:৪৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৮ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

অনলাইন শপিং এবার চাঁদের মাটিতেই হচ্ছে! চাঁদে জিনিসপত্র উড়িয়ে নিয়ে যেতে চেয়ে সম্প্রতি নাসার কাছে আবেদন করেছেন আমাজন চিফ জেফ বেজস। নাসা সায় দিলে এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২০ সাল থেকেই তার কাজ শুরু করবে আমাজন। জরুরি যন্ত্রপাতি থেকে দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসপত্র এমনকি খাবার, সব কিছুই চাঁদে পৌঁছে দেবে আমাজন।

জেফ জানান, চাঁদের সাউথ পোল মানুষের বসবাসের উপযোগী। প্রকৃত বসবাসের উপযুক্ত করে তোলার জন্যই তাঁর এই প্রয়াস। বসবাস করতে গেলে যে সমস্ত উপকরণ প্রয়োজন তার সবটাই আগে থেকে চাঁদে পৌঁছে দিতে চাইছে আমাজন। একটি স্পেসক্র্যাফ্ট করে এই সমস্ত জিনিস পাঠানোর কথা ভাবা হয়েছে। এবং সেটি এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে যে কোনও রকেটের সঙ্গে তাকে জুড়ে দেওয়া যায়! তাকে উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে নাসার স্পেস লঞ্চ সিস্টেমও। সব মিলিয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার পাউন্ড ভারী জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে যেতে পারবে এই স্পেসক্র্যাফ্ট। আমাজনের নিজস্ব এরোস্পেস ফার্ম ব্লু অরিজিন থাকবে এর দায়িত্বে। তবে কি এবার থেকে বাড়ির মতো চাঁদে বসেও অনলাইন শপিং চালানো যাবে? তা এখনও স্পষ্ট করেনি আমাজন। বিষয়টি এখনও ভাবনাচিন্তার পর্যায়েই রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেফ। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো সে সুবিধাও পেতে পারেন ‘চাঁদে’ বসবাসকারী আমাজন গ্রাহকেরা।

চাঁদে সাধারণ মানুষকে নিয়ে যেতে তোড়জোড় অনেক আগেই শুরু হয়ে হয়েছে। ‘স্পেস-এক্স’-এর ‘ফ্যালকন-হেভি’ রকেটে চড়ে চাঁদে পাড়ি দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে আগাম বুকিংও সেরে ফেলেছেন দুই ব্যক্তি। তাদের নাম-ঠিকানাও জানানো হয়নি। তা ছাড়া চাঁদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতে এ সব দিক মাথায় রেখেই আমাজন চিফের এই সিদ্ধান্ত। এর জন্য অর্থ খরচ করতেও তিনি রাজি বলে জানিয়েছেন।