শিরোনাম :
Logo বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ Logo হাবিপ্রবিতে প্রথম ধাপের ভর্তি সম্পন্ন হয়েছে ৬৭.৭৫ শতাংশ। Logo রাবিতে আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল Logo পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ট্রাম্পের মধ্যস্থতা ছাড়াই হয়েছে, দাবি জয়শঙ্করের Logo হাসিনার নির্বাচনি হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি Logo ১৫০ ব্যবসায়ী প্রতিনিধি নি‌য়ে ঢাকায় আসছেন চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী Logo বাঁচতে চায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ধর্মীয় শিক্ষক আঃ ছাত্তার Logo নতুন হারে মহার্ঘ ভাতা, কোন গ্রেডে কত বাড়ছে? Logo এবার মশার শরীরে ম্যালেরিয়ার ওষুধ! গবেষকদের যুগান্তকারী আবিষ্কার Logo পঞ্চগড়ে ভারতীয় পুশ-ইন, নারী-শিশুসহ ২১ বাংলাদেশিকে সীমান্তে ফেরত

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিচ্ছি: সেনাপ্রধান

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:১২:১৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, আগামীতেও সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ-জামান। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে সহমর্মিতা ও সহাবস্থান আছে যা থাকবে বলেও প্রত্যাশা করেন তিনি।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর রমনা কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এই সময় নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর প্রধানরাও পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

সেনাপ্রধান বলেন, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সব কিছু নিরাপদভাবে করতে পারবেন। আমাদের মাঝে সহমর্মিতা আগেও বজায় ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।

তিনি বলেন, শতাব্দীর পর শতাব্দী আমরা বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান একসঙ্গে বসবাস করে আসছি। এটা আমাদের ঐতিহ্য। একজনের প্রতি অন্যজনের যে সহমর্মিতা, এটা অতীতে ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে ওকার-উজ-জামান আরও বলেন, সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা। শুধু এখানেই নয়, সারা দেশেই যে যেখানে এই উৎসব পালন করছেন, সবার জন্যই থাকবে আমার শারদীয় শুভেচ্ছো।

এদিকে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করেছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত এই নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, পূজা উদযাপনকালীন সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কোনোরূপ বিঘ্ন ঘটলে নিয়ন্ত্রণকক্ষের ০১৭৬৬৮৪৩৮০৯ এই মোবাইল নম্বরে অবহিত করা যাবে।

এ ছাড়া বাংলাদেশ সচিবালয়ের ছয় নম্বর ভবনের ১৪ তলায় ১৪২৪ নম্বর কক্ষেও সরাসরি তথ্য প্রদান করা যাবে।

উল্লেখ্য, দুর্গাপূজা ঘিরে সারা দেশের পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা জোরদার করেছে সরকার। বুধবার (৯ অক্টোবর) মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ উৎসব রোববার (১৩ অক্টোবর) বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিচ্ছি: সেনাপ্রধান

আপডেট সময় : ০৮:১২:১৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, আগামীতেও সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ-জামান। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে সহমর্মিতা ও সহাবস্থান আছে যা থাকবে বলেও প্রত্যাশা করেন তিনি।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর রমনা কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এই সময় নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর প্রধানরাও পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

সেনাপ্রধান বলেন, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সব কিছু নিরাপদভাবে করতে পারবেন। আমাদের মাঝে সহমর্মিতা আগেও বজায় ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।

তিনি বলেন, শতাব্দীর পর শতাব্দী আমরা বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান একসঙ্গে বসবাস করে আসছি। এটা আমাদের ঐতিহ্য। একজনের প্রতি অন্যজনের যে সহমর্মিতা, এটা অতীতে ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে ওকার-উজ-জামান আরও বলেন, সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা। শুধু এখানেই নয়, সারা দেশেই যে যেখানে এই উৎসব পালন করছেন, সবার জন্যই থাকবে আমার শারদীয় শুভেচ্ছো।

এদিকে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করেছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত এই নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, পূজা উদযাপনকালীন সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কোনোরূপ বিঘ্ন ঘটলে নিয়ন্ত্রণকক্ষের ০১৭৬৬৮৪৩৮০৯ এই মোবাইল নম্বরে অবহিত করা যাবে।

এ ছাড়া বাংলাদেশ সচিবালয়ের ছয় নম্বর ভবনের ১৪ তলায় ১৪২৪ নম্বর কক্ষেও সরাসরি তথ্য প্রদান করা যাবে।

উল্লেখ্য, দুর্গাপূজা ঘিরে সারা দেশের পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা জোরদার করেছে সরকার। বুধবার (৯ অক্টোবর) মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ উৎসব রোববার (১৩ অক্টোবর) বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।