শিরোনাম :
Logo বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর Logo ব্যানসন গ্ৰুপের কোনো ঘরবাড়ি থাকবে না; রাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাহী Logo নতুন পোপ নির্বাচিত হবে যেভাবে Logo শুল্কযুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রকে যে বার্তা দিলো চীন Logo পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক Logo পারভেজ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo পঞ্চগড়ে ট্রাক মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেকানিক নিহত, আহত সহকারী Logo সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চাঁদপুর সওজ বিভাগ Logo জাবিতে বটতলাসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো ওয়াশরুম স্থাপনের দাবি লাল সবুজের Logo যবিপ্রবিতে সক্রিয় তেল চুরির সিন্ডিকেট, হাতেনাতে ধরা

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৩ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৭:৩১ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ আগস্ট ২০২৪
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

সদ্য বিদায়ী শেখ হাসিনা সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর ঘোষণা দেয় প্রবাসীরা। এতে কমে হঠাৎ কমে যার রেমিট্যান্সের গতি। এর ফলে টানা তিন মাস দুই বিলিয়নের বেশি এলেও রেমিট্যান্স জুলাই মাসে হঠাৎ দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে চলে আসে।

তবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ হু হু করে বেড়ে যায়।

চলতি মাস আগস্টের প্রথম দিকে রেমিট্যান্স আসা থমকে গেলেও পরে তা বেড়েছে বহুগুণে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি মাসের আগস্টের প্রথম ১৭ দিনে দেশে বৈধ পথে ১১৪ কোটি ৪২ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। আগস্টের প্রথম তিন দিন পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এরপর ৪ থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ডলার।

তথ্য পর্যালোচনা বলছে, আগস্ট প্রথম ১৭ দিনে বৈধ পথে পথে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৪ কোটি ৪২ লাখ ২০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা হিসাবে) যার পরিমান ১৩ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকার বেশি।

এসময়ে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৯ লাখ ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে প্রায় ৩ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৪ কোটি ১৪ লাখ ডলারের বেশি আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে সাড়ে ২১ লাখ ডলার।

আলোচিত সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি। এর মধ্য রয়েছে রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৩ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা

আপডেট সময় : ০৬:৪৭:৩১ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ আগস্ট ২০২৪

সদ্য বিদায়ী শেখ হাসিনা সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর ঘোষণা দেয় প্রবাসীরা। এতে কমে হঠাৎ কমে যার রেমিট্যান্সের গতি। এর ফলে টানা তিন মাস দুই বিলিয়নের বেশি এলেও রেমিট্যান্স জুলাই মাসে হঠাৎ দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে চলে আসে।

তবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ হু হু করে বেড়ে যায়।

চলতি মাস আগস্টের প্রথম দিকে রেমিট্যান্স আসা থমকে গেলেও পরে তা বেড়েছে বহুগুণে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি মাসের আগস্টের প্রথম ১৭ দিনে দেশে বৈধ পথে ১১৪ কোটি ৪২ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। আগস্টের প্রথম তিন দিন পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এরপর ৪ থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ডলার।

তথ্য পর্যালোচনা বলছে, আগস্ট প্রথম ১৭ দিনে বৈধ পথে পথে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৪ কোটি ৪২ লাখ ২০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা হিসাবে) যার পরিমান ১৩ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকার বেশি।

এসময়ে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৯ লাখ ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে প্রায় ৩ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৪ কোটি ১৪ লাখ ডলারের বেশি আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে সাড়ে ২১ লাখ ডলার।

আলোচিত সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি। এর মধ্য রয়েছে রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।