এ বছরই শেষ হবে হলি আর্টিজানের তদন্ত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:০২:৪৩ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

গত বছর রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার ঘটনার দায়ের করা পুলিশের মামলার তদন্ত কাজ এ বছরের শেষের দিকে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।

গতকাল সকালে সিটিটিসির প্রধান মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই হামলার সঙ্গে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে এখন পর্যন্ত আমরা ২২-২৩ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছি। এর মধ্যে কয়েকজন পুলিশের অভিযানে নিহত হয়েছে। বাকিরা পলাতক রয়েছে। তবে এর বাইরেও আরও কেউ কেউ থাকতে পারে। আমরা তদন্ত করছি আর নতুন তথ্য পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত এই কজনের বিষয় নিশ্চিত হয়েছি।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়া থেকে নব্য জেএমবির আধ্যাতিক নেতা মাওলানা আবুল কাশেমকে গ্রেফতার করে সিটিটিসি। সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল জানান, আবুল কাশেমকে নব্য জেএমবির অনেকে বড় হুজুর নামে সম্বোধন করে। কথিত বড় হুজুর নব্য জেএমবির সদস্যদের কথিত জিহাদে উদ্বুদ্ধ করার জন্য কোরআন ও হাদিসের আয়াতের বিকৃত ব্যাখ্যা দিতো। আবুল কাশেমের বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলায়। সে দিনাজপুরের রানীর বন্দর এলাকার একটি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বপালন করতো বলে জানা গেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

এ বছরই শেষ হবে হলি আর্টিজানের তদন্ত !

আপডেট সময় : ০৪:০২:৪৩ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

গত বছর রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার ঘটনার দায়ের করা পুলিশের মামলার তদন্ত কাজ এ বছরের শেষের দিকে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।

গতকাল সকালে সিটিটিসির প্রধান মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই হামলার সঙ্গে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে এখন পর্যন্ত আমরা ২২-২৩ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছি। এর মধ্যে কয়েকজন পুলিশের অভিযানে নিহত হয়েছে। বাকিরা পলাতক রয়েছে। তবে এর বাইরেও আরও কেউ কেউ থাকতে পারে। আমরা তদন্ত করছি আর নতুন তথ্য পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত এই কজনের বিষয় নিশ্চিত হয়েছি।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়া থেকে নব্য জেএমবির আধ্যাতিক নেতা মাওলানা আবুল কাশেমকে গ্রেফতার করে সিটিটিসি। সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল জানান, আবুল কাশেমকে নব্য জেএমবির অনেকে বড় হুজুর নামে সম্বোধন করে। কথিত বড় হুজুর নব্য জেএমবির সদস্যদের কথিত জিহাদে উদ্বুদ্ধ করার জন্য কোরআন ও হাদিসের আয়াতের বিকৃত ব্যাখ্যা দিতো। আবুল কাশেমের বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলায়। সে দিনাজপুরের রানীর বন্দর এলাকার একটি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বপালন করতো বলে জানা গেছে।