স্কুলছাত্রীকে অপহরণ: যুবকের ১৪ বছরের কারাদন্ড

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১১:০০:৪৯ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:দামুড়হুদা উপজেলার মেমনগর গ্রামে এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণ মামলায় টুটুল হোসেন (২৪) নামে এক যুবককে ১৪ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত টুটুল হোসেন দামুড়হুদা উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৮ আগস্ট সকালে মেমনগর বিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে স্কুলছাত্রী সবেদা খাতুনকে মুখ বেঁধে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন যুবক। এরপর থেকে ওই স্কুলছাত্রীর খোঁজ না পাওয়ায় একই বছরের ১২ আগস্ট তার বাবা বাদি হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় টুটুলকে প্রধান করে ৪ জনকে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি টুটুলকে আটকসহ অপহৃত স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে। এরপর পুলিশি তদন্ত শেষে ৪ জন আসামির মধ্যে দুইজনকে এজাহার নামীয় করে ওই বছরের ২৮ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। গতকাল এ মামলার প্রধান আসামি টুটুল হোসেনকে ১৪ বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলছাত্রীকে অপহরণ: যুবকের ১৪ বছরের কারাদন্ড

আপডেট সময় : ১১:০০:৪৯ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:দামুড়হুদা উপজেলার মেমনগর গ্রামে এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণ মামলায় টুটুল হোসেন (২৪) নামে এক যুবককে ১৪ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত টুটুল হোসেন দামুড়হুদা উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৮ আগস্ট সকালে মেমনগর বিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে স্কুলছাত্রী সবেদা খাতুনকে মুখ বেঁধে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন যুবক। এরপর থেকে ওই স্কুলছাত্রীর খোঁজ না পাওয়ায় একই বছরের ১২ আগস্ট তার বাবা বাদি হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় টুটুলকে প্রধান করে ৪ জনকে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি টুটুলকে আটকসহ অপহৃত স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে। এরপর পুলিশি তদন্ত শেষে ৪ জন আসামির মধ্যে দুইজনকে এজাহার নামীয় করে ওই বছরের ২৮ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। গতকাল এ মামলার প্রধান আসামি টুটুল হোসেনকে ১৪ বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়।