শিরোনাম :

মহেশপুর আবারো ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদরাসা

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৯:৫২:৫০ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ মার্চ ২০১৮
  • ৭৩১ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ মহেশপুর উপজেলার ৬নং নেপা ইউনিয়ন এর কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা সরকার কর্তৃক ০১/০১/২০১৫ইং সালে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে প্রথম বছরে ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ১২জন, ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ২ জন সহ শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেন। ২০১৬ সালের ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ২৭জন বৃত্তি প্রাপ্ত মধ্যো ১১ জনই টেলেন্টপুলে ও ১৬ জন সাধারণ গ্রেটে বৃত্তি লাভ করেন ও ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ৩ জন ছাত্র-ছাত্রী বৃত্তি লাভ করে বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলার শীর্ষে অবস্থান করছেন। আর তারি ধারাবাহিকতা রেখে ১৭ সালের জে,ডি,সি ও ৫ শ্রেনীর সমাপনী ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে মহেশপুর উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা। ১৭ সালে জে ডি সিতে ৯ জন ও প্রাথমিক সমাপনীতে ১৮ জন মোট ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী বৃত্তি লাভ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের ভালো কোন ঘর নেই, নেই কোন একাডেমী স্বীকৃতি এই কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসার তবুও যেন এলাকার মানুষের মুখে মুখে মাদ্রাসার সুপার আশরাফুজ্জামান সহ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুনামের ঝড় বইছে। আমরা কথা বলি মাদ্রাসার সুপার মোঃ আশরাফুজ্জামান এর সাথে। তিনি সাংবাদিকদের জানান, “আমরা পাঠদানের অনুমতি পাবার পর থেকে এলাকার মানুষের সহযোগিতায় ভালো ফলাফল করে আসছি এবং আগামিতে একই ধারবাহিকতা ধরে রাখবো। ইনশাল্লাহ্।” তারপর কথা হয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে, তারা বলেন-মাদ্রাসা ভাঙ্গা টিনের চাল থাকলেও মাদ্রাসার সুপার ধীরে ধীরে একটি পাকা ঘর তৈরী করেছেন এবং প্রতি বছর পরিক্ষার ফলাফল ভালো করছে, তাই এলাকার মানুষের দাবী যে এই মাদ্রাসাটি একে বারে গ্রাম অঞ্চল তার জন্য যোগাযোগ তেমন ভালো না । তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারের সু-দৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসি। এ বিষয়ে আমরা কথা বলতে যাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আমজাদ হোসেন সাথে, তিনি বলেন কুল্লাহ দাখিল মাদরাসার শিক্ষকরা ভাল পড়িয়েছেন এবং ছাত্র ছাত্রীরাও ভাল লেখাপড়া করায় তারা বৃত্তি পেয়েছে ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পর্যটনের দরপত্র অংশগ্রহণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ

মহেশপুর আবারো ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদরাসা

আপডেট সময় : ০৯:৫২:৫০ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ মার্চ ২০১৮

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ মহেশপুর উপজেলার ৬নং নেপা ইউনিয়ন এর কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা সরকার কর্তৃক ০১/০১/২০১৫ইং সালে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে প্রথম বছরে ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ১২জন, ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ২ জন সহ শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেন। ২০১৬ সালের ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ২৭জন বৃত্তি প্রাপ্ত মধ্যো ১১ জনই টেলেন্টপুলে ও ১৬ জন সাধারণ গ্রেটে বৃত্তি লাভ করেন ও ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ৩ জন ছাত্র-ছাত্রী বৃত্তি লাভ করে বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলার শীর্ষে অবস্থান করছেন। আর তারি ধারাবাহিকতা রেখে ১৭ সালের জে,ডি,সি ও ৫ শ্রেনীর সমাপনী ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে মহেশপুর উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা। ১৭ সালে জে ডি সিতে ৯ জন ও প্রাথমিক সমাপনীতে ১৮ জন মোট ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী বৃত্তি লাভ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের ভালো কোন ঘর নেই, নেই কোন একাডেমী স্বীকৃতি এই কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসার তবুও যেন এলাকার মানুষের মুখে মুখে মাদ্রাসার সুপার আশরাফুজ্জামান সহ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুনামের ঝড় বইছে। আমরা কথা বলি মাদ্রাসার সুপার মোঃ আশরাফুজ্জামান এর সাথে। তিনি সাংবাদিকদের জানান, “আমরা পাঠদানের অনুমতি পাবার পর থেকে এলাকার মানুষের সহযোগিতায় ভালো ফলাফল করে আসছি এবং আগামিতে একই ধারবাহিকতা ধরে রাখবো। ইনশাল্লাহ্।” তারপর কথা হয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে, তারা বলেন-মাদ্রাসা ভাঙ্গা টিনের চাল থাকলেও মাদ্রাসার সুপার ধীরে ধীরে একটি পাকা ঘর তৈরী করেছেন এবং প্রতি বছর পরিক্ষার ফলাফল ভালো করছে, তাই এলাকার মানুষের দাবী যে এই মাদ্রাসাটি একে বারে গ্রাম অঞ্চল তার জন্য যোগাযোগ তেমন ভালো না । তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারের সু-দৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসি। এ বিষয়ে আমরা কথা বলতে যাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আমজাদ হোসেন সাথে, তিনি বলেন কুল্লাহ দাখিল মাদরাসার শিক্ষকরা ভাল পড়িয়েছেন এবং ছাত্র ছাত্রীরাও ভাল লেখাপড়া করায় তারা বৃত্তি পেয়েছে ।