রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে গোপনে বিস্তৃত হচ্ছে যৌনব্যবসা !

  • আপডেট সময় : ১২:২৯:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৭
  • ৭৭০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে গত ২৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে প্রায় চার লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
মিয়ানমারের সংখ্যালঘু এ জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে একাধিক আশ্রয়শিবির স্থাপন করা হয়েছে। এসব শিবিরে গোপনে রমরমিয়ে যৌনব্যবসা চলছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা শিবিরটি কক্সবাজারের উখিয়ায় অবস্থিত কুতুপালংয়ে। রয়টার্স জানায়, ১৯৯২ সালে স্থাপিত এ শিবিরের প্রায় ৫০০ রোহিঙ্গা কিশোরী ও নারী যৌন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নতুন ছয় লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এবার তাদের মধ্য থেকে আরও ১০ হাজার কিশোরী ও নারী এ পেশায় যুক্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

রোহিঙ্গা শিবিরে যৌনব্যবসায় নূর নামের মধ্যস্থতাকারী এক ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে রয়টার্স জানায়, কুতুপালংয়ে কমপক্ষে ৫০০ রোহিঙ্গা নারী আছেন যারা এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এসব নারীর অনেকে বছরের পর বছর ধরে কুতুপালং শিবিরেই আছেন। নিয়োগকারীরা পালিয়ে আসা এখন নতুন রোহিঙ্গা নারীদের নিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার

রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে গোপনে বিস্তৃত হচ্ছে যৌনব্যবসা !

আপডেট সময় : ১২:২৯:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে গত ২৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে প্রায় চার লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
মিয়ানমারের সংখ্যালঘু এ জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে একাধিক আশ্রয়শিবির স্থাপন করা হয়েছে। এসব শিবিরে গোপনে রমরমিয়ে যৌনব্যবসা চলছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা শিবিরটি কক্সবাজারের উখিয়ায় অবস্থিত কুতুপালংয়ে। রয়টার্স জানায়, ১৯৯২ সালে স্থাপিত এ শিবিরের প্রায় ৫০০ রোহিঙ্গা কিশোরী ও নারী যৌন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নতুন ছয় লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এবার তাদের মধ্য থেকে আরও ১০ হাজার কিশোরী ও নারী এ পেশায় যুক্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

রোহিঙ্গা শিবিরে যৌনব্যবসায় নূর নামের মধ্যস্থতাকারী এক ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে রয়টার্স জানায়, কুতুপালংয়ে কমপক্ষে ৫০০ রোহিঙ্গা নারী আছেন যারা এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এসব নারীর অনেকে বছরের পর বছর ধরে কুতুপালং শিবিরেই আছেন। নিয়োগকারীরা পালিয়ে আসা এখন নতুন রোহিঙ্গা নারীদের নিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।