বান কি মুনের আত্মীয়দের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:১৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জাতিসংঘের সদ্যবিদায়ী মহাসচিব বান কি মুন অবসর নেয়ার পরপরই বিতর্কে জড়ালেন আত্মীয়দের জন্য। সম্প্রতি  অভিযোগ ওঠেছে প্রকল্প কেনার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের এক সরকারি কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়েছিলেন বান কি মুনের ভাই বান কি স্যাং ও ভাতিজা জু হিয়ান বান। খবর বিবিসির। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে  দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে।

নিউইয়র্কের তদন্তকর্মকর্তারা বলছেন, ২০১৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার নির্মাণ প্রতিষ্ঠান কিয়াংন্যামের দেনা বেড়ে যাচ্ছিল। ভিয়েতনামে তাদের ‘ল্যান্ডমার্ক ৭২’ নামের একটি ভবন বিক্রির চেষ্টা করছিলেন। ওই প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী ছিলেন বান কি মুনের ভাই বান কি স্যাং। তার ছেলে জু হিয়ান বান নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের একজন রিয়েল এস্টেট এজেন্ট। বান কি স্যাং ও জু হিয়ান ভিয়েতনামের ওই ভবনটি বিক্রির মাধ্যমে বড় অঙ্কের কমিশন আদায়ের চেষ্টা করছিলেন। এই কমিশনের অঙ্ক ৮০ কোটি মার্কিন ডলার পর্যন্ত হতে পারে।

ওই ভবন বিক্রির জন্য কোটি কোটি ডলার ‍ঘুষ দেয়া হয় যেন ওই কর্মকর্তা রাষ্ট্রীয় তহবিলের অর্থ ব্যয় করে ওই ভবনটি কেনেন। এই চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের ওই দেশটির রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে একটি বৈঠকের চেষ্টাও করেছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের ঘটনায় কেন্দ্রসচিবসহ ৬ জনকে অব্যাহতি

বান কি মুনের আত্মীয়দের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ !

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:১৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জাতিসংঘের সদ্যবিদায়ী মহাসচিব বান কি মুন অবসর নেয়ার পরপরই বিতর্কে জড়ালেন আত্মীয়দের জন্য। সম্প্রতি  অভিযোগ ওঠেছে প্রকল্প কেনার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের এক সরকারি কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়েছিলেন বান কি মুনের ভাই বান কি স্যাং ও ভাতিজা জু হিয়ান বান। খবর বিবিসির। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে  দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে।

নিউইয়র্কের তদন্তকর্মকর্তারা বলছেন, ২০১৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার নির্মাণ প্রতিষ্ঠান কিয়াংন্যামের দেনা বেড়ে যাচ্ছিল। ভিয়েতনামে তাদের ‘ল্যান্ডমার্ক ৭২’ নামের একটি ভবন বিক্রির চেষ্টা করছিলেন। ওই প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী ছিলেন বান কি মুনের ভাই বান কি স্যাং। তার ছেলে জু হিয়ান বান নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের একজন রিয়েল এস্টেট এজেন্ট। বান কি স্যাং ও জু হিয়ান ভিয়েতনামের ওই ভবনটি বিক্রির মাধ্যমে বড় অঙ্কের কমিশন আদায়ের চেষ্টা করছিলেন। এই কমিশনের অঙ্ক ৮০ কোটি মার্কিন ডলার পর্যন্ত হতে পারে।

ওই ভবন বিক্রির জন্য কোটি কোটি ডলার ‍ঘুষ দেয়া হয় যেন ওই কর্মকর্তা রাষ্ট্রীয় তহবিলের অর্থ ব্যয় করে ওই ভবনটি কেনেন। এই চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের ওই দেশটির রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে একটি বৈঠকের চেষ্টাও করেছিলেন।