শিরোনাম :
Logo ছাত্রদল কর্মীর নেতৃত্বে হাবিপ্রবিসাসের অফিসরুম ভাঙচুর Logo ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo জবির স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আয় ১২ কোটি টাকা Logo বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন Logo আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সরকার উদ্যোগ না নিলে আমরা বসে থাকব না: নাহিদ ইসলাম Logo সার্কের বিকল্প জোট গঠনে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান, রয়েছে বাংলাদেশও Logo পহেলা জুলাই থেকে ৫ আগস্টের কর্মসূচি ঘিরে হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নতুন নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘তারুণ্য’ Logo সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, আহত-৩০

রহস্যময় শব্দ মহাকাশে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৫:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮০২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

চীনা নভোচারী ইয়াং লিউই শেনজহু নভোযানে করে ২০০৩ সালে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। আর দেশটির ইতিহাসে তিনিই হলেন প্রথম নভোচারী। পৃথিবীকে ১৪ বার প্রদক্ষিণ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন ২১ ঘণ্টা ২২ মিনিট। আর সে সময়ই তিনি রহস্যময় এক অভিজ্ঞতাও অর্জন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইয়াং জানিয়েছেন, তিনি মহাকাশে রহস্যময় শব্দ শুনেছিলেন। মনে হচ্ছিল কেউ যেন হাতুড়ি দিয়ে তাকে বহনকারী মহাকাশযানটিকে আঘাত করছে। তবে তিনি ভয় না পেয়ে শব্দটির কারণ অনুসন্ধান করতে চেষ্টা করেন। নিজের আসন ছেড়ে মহাকাশযানটি পরীক্ষা করেন। যদিও তিনি কোন ভাবেই সেই শব্দের উৎস খুঁজে পাননি।  হিয়াংয়েরই সহকর্মী অধ্যাপক উইই সেং সোহ ঘটনার পর মহাকাশে শব্দ শুনার ব্যাপার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, মহাকার্ষিক কারণে নভোযানটি সম্প্রসারণ কিংবা সংকোচনের মধ্যে পড়েছিল। আর সে কারণেই রহস্যময় শব্দটির সৃষ্টি হয়েছিল।  জানা যায়, বৃহস্পতি গ্রহ পাড়ি দেয়ার সময় ঠিক একই ধরনের শব্দ রেকর্ড করে পাঠিয়েছে নাসা’র অনুসন্ধানী মহাকাশযান জুনো।

ট্যাগস :

ছাত্রদল কর্মীর নেতৃত্বে হাবিপ্রবিসাসের অফিসরুম ভাঙচুর

রহস্যময় শব্দ মহাকাশে !

আপডেট সময় : ০১:১৫:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

চীনা নভোচারী ইয়াং লিউই শেনজহু নভোযানে করে ২০০৩ সালে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। আর দেশটির ইতিহাসে তিনিই হলেন প্রথম নভোচারী। পৃথিবীকে ১৪ বার প্রদক্ষিণ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন ২১ ঘণ্টা ২২ মিনিট। আর সে সময়ই তিনি রহস্যময় এক অভিজ্ঞতাও অর্জন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইয়াং জানিয়েছেন, তিনি মহাকাশে রহস্যময় শব্দ শুনেছিলেন। মনে হচ্ছিল কেউ যেন হাতুড়ি দিয়ে তাকে বহনকারী মহাকাশযানটিকে আঘাত করছে। তবে তিনি ভয় না পেয়ে শব্দটির কারণ অনুসন্ধান করতে চেষ্টা করেন। নিজের আসন ছেড়ে মহাকাশযানটি পরীক্ষা করেন। যদিও তিনি কোন ভাবেই সেই শব্দের উৎস খুঁজে পাননি।  হিয়াংয়েরই সহকর্মী অধ্যাপক উইই সেং সোহ ঘটনার পর মহাকাশে শব্দ শুনার ব্যাপার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, মহাকার্ষিক কারণে নভোযানটি সম্প্রসারণ কিংবা সংকোচনের মধ্যে পড়েছিল। আর সে কারণেই রহস্যময় শব্দটির সৃষ্টি হয়েছিল।  জানা যায়, বৃহস্পতি গ্রহ পাড়ি দেয়ার সময় ঠিক একই ধরনের শব্দ রেকর্ড করে পাঠিয়েছে নাসা’র অনুসন্ধানী মহাকাশযান জুনো।