রহস্যময় শব্দ মহাকাশে !

  • আপডেট সময় : ০১:১৫:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৭২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

চীনা নভোচারী ইয়াং লিউই শেনজহু নভোযানে করে ২০০৩ সালে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। আর দেশটির ইতিহাসে তিনিই হলেন প্রথম নভোচারী। পৃথিবীকে ১৪ বার প্রদক্ষিণ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন ২১ ঘণ্টা ২২ মিনিট। আর সে সময়ই তিনি রহস্যময় এক অভিজ্ঞতাও অর্জন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইয়াং জানিয়েছেন, তিনি মহাকাশে রহস্যময় শব্দ শুনেছিলেন। মনে হচ্ছিল কেউ যেন হাতুড়ি দিয়ে তাকে বহনকারী মহাকাশযানটিকে আঘাত করছে। তবে তিনি ভয় না পেয়ে শব্দটির কারণ অনুসন্ধান করতে চেষ্টা করেন। নিজের আসন ছেড়ে মহাকাশযানটি পরীক্ষা করেন। যদিও তিনি কোন ভাবেই সেই শব্দের উৎস খুঁজে পাননি।  হিয়াংয়েরই সহকর্মী অধ্যাপক উইই সেং সোহ ঘটনার পর মহাকাশে শব্দ শুনার ব্যাপার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, মহাকার্ষিক কারণে নভোযানটি সম্প্রসারণ কিংবা সংকোচনের মধ্যে পড়েছিল। আর সে কারণেই রহস্যময় শব্দটির সৃষ্টি হয়েছিল।  জানা যায়, বৃহস্পতি গ্রহ পাড়ি দেয়ার সময় ঠিক একই ধরনের শব্দ রেকর্ড করে পাঠিয়েছে নাসা’র অনুসন্ধানী মহাকাশযান জুনো।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার

রহস্যময় শব্দ মহাকাশে !

আপডেট সময় : ০১:১৫:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

চীনা নভোচারী ইয়াং লিউই শেনজহু নভোযানে করে ২০০৩ সালে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। আর দেশটির ইতিহাসে তিনিই হলেন প্রথম নভোচারী। পৃথিবীকে ১৪ বার প্রদক্ষিণ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন ২১ ঘণ্টা ২২ মিনিট। আর সে সময়ই তিনি রহস্যময় এক অভিজ্ঞতাও অর্জন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইয়াং জানিয়েছেন, তিনি মহাকাশে রহস্যময় শব্দ শুনেছিলেন। মনে হচ্ছিল কেউ যেন হাতুড়ি দিয়ে তাকে বহনকারী মহাকাশযানটিকে আঘাত করছে। তবে তিনি ভয় না পেয়ে শব্দটির কারণ অনুসন্ধান করতে চেষ্টা করেন। নিজের আসন ছেড়ে মহাকাশযানটি পরীক্ষা করেন। যদিও তিনি কোন ভাবেই সেই শব্দের উৎস খুঁজে পাননি।  হিয়াংয়েরই সহকর্মী অধ্যাপক উইই সেং সোহ ঘটনার পর মহাকাশে শব্দ শুনার ব্যাপার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, মহাকার্ষিক কারণে নভোযানটি সম্প্রসারণ কিংবা সংকোচনের মধ্যে পড়েছিল। আর সে কারণেই রহস্যময় শব্দটির সৃষ্টি হয়েছিল।  জানা যায়, বৃহস্পতি গ্রহ পাড়ি দেয়ার সময় ঠিক একই ধরনের শব্দ রেকর্ড করে পাঠিয়েছে নাসা’র অনুসন্ধানী মহাকাশযান জুনো।