রাঙ্গামাটির জুরাছড়িতে মাছের পোনা অবমুক্ত

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:৩২:২৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
  • ৭১৬ বার পড়া হয়েছে

জেলার জুরাছড়ি উপজেলায় মৎস্য উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় আজ সকাল ১১টায় মৎস্য উন্নয়ন সমিতির পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার জুরাছড়ি উপজেলা সদরের বালুখালি মুখপাড়া গ্রামে মৎস্য উন্নয়ন সমিতির পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য দেব প্রসাদ দেওয়ান, বরুন বিকাশ দেওয়ান, প্রতুল চন্দ্র দেওয়ান এবং দয়াল দাসসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা।

মাছের পোনা অবমুক্তকরণ কর্মসূচির মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতিতে মৎস্য খাতের অবদান আরও জোরদার করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন পরিষদ চেয়ারম্যান।

জেলায় স্থানীয় পুকুরে মৎস্য সম্প্রসারনের এই প্রকল্পটি পার্বত্য অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙ্গামাটির জুরাছড়িতে মাছের পোনা অবমুক্ত

আপডেট সময় : ০২:৩২:২৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

জেলার জুরাছড়ি উপজেলায় মৎস্য উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় আজ সকাল ১১টায় মৎস্য উন্নয়ন সমিতির পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার জুরাছড়ি উপজেলা সদরের বালুখালি মুখপাড়া গ্রামে মৎস্য উন্নয়ন সমিতির পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য দেব প্রসাদ দেওয়ান, বরুন বিকাশ দেওয়ান, প্রতুল চন্দ্র দেওয়ান এবং দয়াল দাসসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা।

মাছের পোনা অবমুক্তকরণ কর্মসূচির মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতিতে মৎস্য খাতের অবদান আরও জোরদার করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন পরিষদ চেয়ারম্যান।

জেলায় স্থানীয় পুকুরে মৎস্য সম্প্রসারনের এই প্রকল্পটি পার্বত্য অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।