শিরোনাম :

চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ অফিসে দালালের দৌড়াত্ম্যের সন্ধান পেল দুদক

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৮:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৭ মে ২০২৫
  • ৭০৯ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:
চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ কার্যালয়ে ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সদস্যরা। এ সময় দালালের দৌড়াত্ম্যের প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পায় দুদক।

আজ বুধবার (৭ মে) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঝিনাইদহ কার্যালয়ের চার সদস্য।

এর আগে সকাল থেকে ছদ্মবেশে বিআরটিএ কার্যালয় এলাকায় অবস্থান নেয় দুদক সদস্যরা। এসময় তাদের চোখে ওই অফিস ঘিরে দালাল চক্রের দৌড়াত্ম্য ধরা পড়ে।

পরে দুদক সদস্যরা বিএরটিএ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে কথা বলেন। বিভিন্ন ধরনের নথিপত্র পর্যালোচনা করেন। এসময় বেশ কিছু অসঙ্গতিপূর্ণ রেকর্ড বইয়ের নমুনাপত্র সংগ্রহ করেন। দালাল চক্রের সদস্যদের সাথে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাসোজের প্রমাণ মেলে।

ঝিনাইদহ দুদকের সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খালিদ মাহমুদ বলেন, কমিশনের নির্দেশে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ অফিসে এ অভিযান চালানো হয়। এরই পেক্ষিতে ছদ্মবেশে বিআরটিএ কার্যালয় এলাকায় অবস্থান নেয় দুদক সদস্যরা। মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স ও যানবাহনের ফিটনেস প্রদানে দালালের মাধ্যমে ঘুষ লেনদেন হয় বলে অভিযোগ ছিল। অভিযানের আগে ছদ্মবেশে সেবাপ্রত্যাশীদের সাথে এই অবৈধ লেনদেনের বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। দালালদের আমরা সনাক্তের চেষ্টা করছি। এখানে বিআরটিএ’র সহকারী পরিচালককে বিষয় সম্পর্কে জানানো হয়েছে। এসব তথ্য যাচাই বাছাই করে কমিশনে পাঠানো হবে।

ট্যাগস :

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ: উপমহাদেশের সামনে অশনি সংকেত

চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ অফিসে দালালের দৌড়াত্ম্যের সন্ধান পেল দুদক

আপডেট সময় : ০৪:৫৮:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৭ মে ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:
চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ কার্যালয়ে ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সদস্যরা। এ সময় দালালের দৌড়াত্ম্যের প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পায় দুদক।

আজ বুধবার (৭ মে) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঝিনাইদহ কার্যালয়ের চার সদস্য।

এর আগে সকাল থেকে ছদ্মবেশে বিআরটিএ কার্যালয় এলাকায় অবস্থান নেয় দুদক সদস্যরা। এসময় তাদের চোখে ওই অফিস ঘিরে দালাল চক্রের দৌড়াত্ম্য ধরা পড়ে।

পরে দুদক সদস্যরা বিএরটিএ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে কথা বলেন। বিভিন্ন ধরনের নথিপত্র পর্যালোচনা করেন। এসময় বেশ কিছু অসঙ্গতিপূর্ণ রেকর্ড বইয়ের নমুনাপত্র সংগ্রহ করেন। দালাল চক্রের সদস্যদের সাথে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাসোজের প্রমাণ মেলে।

ঝিনাইদহ দুদকের সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খালিদ মাহমুদ বলেন, কমিশনের নির্দেশে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা বিআরটিএ অফিসে এ অভিযান চালানো হয়। এরই পেক্ষিতে ছদ্মবেশে বিআরটিএ কার্যালয় এলাকায় অবস্থান নেয় দুদক সদস্যরা। মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স ও যানবাহনের ফিটনেস প্রদানে দালালের মাধ্যমে ঘুষ লেনদেন হয় বলে অভিযোগ ছিল। অভিযানের আগে ছদ্মবেশে সেবাপ্রত্যাশীদের সাথে এই অবৈধ লেনদেনের বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। দালালদের আমরা সনাক্তের চেষ্টা করছি। এখানে বিআরটিএ’র সহকারী পরিচালককে বিষয় সম্পর্কে জানানো হয়েছে। এসব তথ্য যাচাই বাছাই করে কমিশনে পাঠানো হবে।