শিরোনাম :

হামলার বিস্তারিত জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ভারত

এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে গভীরতম হামলা চালানো হয়েছে। পাকিস্তান এবং দেশটির অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীর শিবিরগুলোয় চালানো এই হামলা সফল হয়েছে। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে পাকিস্তানি ভূখণ্ডের মধ্যে এটি নয়াদিল্লির উল্লেখযোগ্য সামরিক অভিযান।

ভারতের পেহেলগামে হামলার শিকারদের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এবং ভারতে হামলার পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট জইশ-ই-মোহাম্মদ (জেইএম) এবং লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি) নেতাদের নির্মূল করার জন্য এ হামলা চালানো হয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে বলেছে, কিছুক্ষণ আগে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ‘অপারেশন সিন্দর’ পরিচালনা করে পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে থাকা শিবিরগুলোয় আঘাত হেনেছে। এসব শিবিরগুলো থেকে ভারতের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা করা হতো এবং নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আমাদের পদক্ষেপগুলো কেন্দ্রীভূত, পরিমাপিত ও কোনো ধরনের উসকানিমূলক নয়। কোনো পাকিস্তানি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্যবস্তু করা হয়নি। লক্ষ্য নির্বাচন এবং মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ধৈর্য প্রদর্শন করেছে ভারত।একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী সমন্বিত অভিযানে নয়টি শিবিরে সফলভাবে আঘাত করেছে। এর মধ্যে চারটি পাকিস্তানের এবং পাঁচটি জম্মু ও কাশ্মীরে। এই অভিযান যৌথভাবে পরিচালনা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী।

মঙ্গলবার (৬ মে) রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী জানায়, জম্মু ও কাশ্মীরের বিপরীতে নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) এবং আন্তর্জাতিক সীমান্ত (আইবি) এলাকায় কোনো কারণ ছাড়াই পাকিস্তান সেনাবাহিনী গুলি চালিয়ে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করলে এতে তিনজন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়। এ ব্যাপারে ভারত জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই হামলার জবাব দিচ্ছে তারা।

ট্যাগস :

ইবির উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে নবীন বরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠিত

হামলার বিস্তারিত জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ভারত

আপডেট সময় : ১০:৫৩:৪৪ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৭ মে ২০২৫
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে গভীরতম হামলা চালানো হয়েছে। পাকিস্তান এবং দেশটির অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীর শিবিরগুলোয় চালানো এই হামলা সফল হয়েছে। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে পাকিস্তানি ভূখণ্ডের মধ্যে এটি নয়াদিল্লির উল্লেখযোগ্য সামরিক অভিযান।

ভারতের পেহেলগামে হামলার শিকারদের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এবং ভারতে হামলার পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট জইশ-ই-মোহাম্মদ (জেইএম) এবং লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি) নেতাদের নির্মূল করার জন্য এ হামলা চালানো হয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে বলেছে, কিছুক্ষণ আগে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ‘অপারেশন সিন্দর’ পরিচালনা করে পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে থাকা শিবিরগুলোয় আঘাত হেনেছে। এসব শিবিরগুলো থেকে ভারতের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা করা হতো এবং নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আমাদের পদক্ষেপগুলো কেন্দ্রীভূত, পরিমাপিত ও কোনো ধরনের উসকানিমূলক নয়। কোনো পাকিস্তানি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্যবস্তু করা হয়নি। লক্ষ্য নির্বাচন এবং মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ধৈর্য প্রদর্শন করেছে ভারত।একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী সমন্বিত অভিযানে নয়টি শিবিরে সফলভাবে আঘাত করেছে। এর মধ্যে চারটি পাকিস্তানের এবং পাঁচটি জম্মু ও কাশ্মীরে। এই অভিযান যৌথভাবে পরিচালনা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী।

মঙ্গলবার (৬ মে) রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী জানায়, জম্মু ও কাশ্মীরের বিপরীতে নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) এবং আন্তর্জাতিক সীমান্ত (আইবি) এলাকায় কোনো কারণ ছাড়াই পাকিস্তান সেনাবাহিনী গুলি চালিয়ে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করলে এতে তিনজন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়। এ ব্যাপারে ভারত জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই হামলার জবাব দিচ্ছে তারা।