শিরোনাম :
Logo চুয়াডাঙ্গায় বিয়ের খবর শুনে প্রেমিকের বাড়িতে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক তরুণীর অবস্থান, ঘটনাস্থলে পুলিশ Logo বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর Logo ব্যানসন গ্ৰুপের কোনো ঘরবাড়ি থাকবে না; রাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাহী Logo নতুন পোপ নির্বাচিত হবে যেভাবে Logo শুল্কযুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রকে যে বার্তা দিলো চীন Logo পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক Logo পারভেজ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo পঞ্চগড়ে ট্রাক মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেকানিক নিহত, আহত সহকারী Logo সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চাঁদপুর সওজ বিভাগ Logo জাবিতে বটতলাসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো ওয়াশরুম স্থাপনের দাবি লাল সবুজের

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা হয়নি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০১:০৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দের জেরা হয়নি।
গতকাল বুধবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার প্রধান আসামি মুফতি হান্নানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামি ২০ ও ২১ মার্চ জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক, প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে আছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আরেক আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শ মানুষ। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন অল্পের জন্য বেঁচে যান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় বিয়ের খবর শুনে প্রেমিকের বাড়িতে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক তরুণীর অবস্থান, ঘটনাস্থলে পুলিশ

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা হয়নি !

আপডেট সময় : ০২:০১:০৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দের জেরা হয়নি।
গতকাল বুধবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার প্রধান আসামি মুফতি হান্নানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামি ২০ ও ২১ মার্চ জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক, প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে আছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আরেক আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শ মানুষ। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন অল্পের জন্য বেঁচে যান।