মানুষকে অবসাদগ্রস্ত বানাচ্ছে ফেসবুক !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:৫২:৫৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে গোটা বিশ্বকে ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলতে শিখিয়েছে, সেখানে বাস্তবে কাজটা হচ্ছে ঠিক উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন মানুষকে একা ও অবসাদগ্রস্ত তৈরি করছে। ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের সমীক্ষা বলছে, যাঁরা যত বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ, তাঁদের মধ্যে একাকিত্ব সবচেয়ে বেশি। সঙ্গে বাড়ছে অবসাদও।

পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা ১৯ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত ১ হাজার ৭৮৭ জনের উপর সমীক্ষা চালান। পর্যবেক্ষণ করা হয় ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর। এগুলো হল, ফেসবুক, ইউটিউব, ট্যুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, গুগল প্লাস, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট, টাম্বলার ও লিঙ্কডইন। পর্যবেক্ষণের ফলাফলে দেখা যায়, এই ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ায় যে মানুষগুলি দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করনে, তাঁদের মধ্যে একাকিত্ব প্রবল।

সমীক্ষার ফলাফল আরো বলছে, যাঁরা প্রতি সপ্তাহে ৫৮ বারের বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিজিট করেন, তাঁদের একাকিত্ব ৩ গুণ বেশি তাঁদের চেয়ে, যাঁরা কিনা সপ্তাহে ৯ বার বা তার কম অনলাইন থাকেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের ঘটনায় কেন্দ্রসচিবসহ ৬ জনকে অব্যাহতি

মানুষকে অবসাদগ্রস্ত বানাচ্ছে ফেসবুক !

আপডেট সময় : ০২:৫২:৫৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে গোটা বিশ্বকে ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলতে শিখিয়েছে, সেখানে বাস্তবে কাজটা হচ্ছে ঠিক উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন মানুষকে একা ও অবসাদগ্রস্ত তৈরি করছে। ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের সমীক্ষা বলছে, যাঁরা যত বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ, তাঁদের মধ্যে একাকিত্ব সবচেয়ে বেশি। সঙ্গে বাড়ছে অবসাদও।

পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা ১৯ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত ১ হাজার ৭৮৭ জনের উপর সমীক্ষা চালান। পর্যবেক্ষণ করা হয় ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর। এগুলো হল, ফেসবুক, ইউটিউব, ট্যুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, গুগল প্লাস, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট, টাম্বলার ও লিঙ্কডইন। পর্যবেক্ষণের ফলাফলে দেখা যায়, এই ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ায় যে মানুষগুলি দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করনে, তাঁদের মধ্যে একাকিত্ব প্রবল।

সমীক্ষার ফলাফল আরো বলছে, যাঁরা প্রতি সপ্তাহে ৫৮ বারের বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিজিট করেন, তাঁদের একাকিত্ব ৩ গুণ বেশি তাঁদের চেয়ে, যাঁরা কিনা সপ্তাহে ৯ বার বা তার কম অনলাইন থাকেন।