রবিবার | ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ | শীতকাল
শিরোনাম :
Logo মিয়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন পাচারকারী আটক Logo ইবিতে শহীদ ওসমান হাদি ও দীপু দাশ স্মরণে শান্তি প্রার্থনা Logo ফাউন্ডেশন ফর ডাঃ আব্দুল হাই মেধাবৃত্তিতে অংশ নিল ২২৫ শিক্ষার্থী Logo ভারতীয় নাগরিকের গুলিবর্ষণে সিলেট সীমান্তে ২ বাংলাদেশি নিহত Logo সাতক্ষীরায় জুলাই যোদ্ধা শরীফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, গায়েবানা জানাজা ও দোয়া মাহফিল Logo সাংবাদিকদের পাশে থাকবে সরকার: ন্যায়বিচারের আশ্বাস Logo প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, সুপরিকল্পিত: জাবিসাস Logo হাদি হত্যা ও হামলা-ভাঙচুর; জাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি Logo চাঁদপুর জেলা প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয় চাঁদপুরের যৌথ আয়োজনে চাঁদপুরে মাদক বিরোধী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo চাঁদপুরে সর্বোচ্চ একক রেমিট্যান্সে শীর্ষে জনতা ব্যাংক পিএলসি নতুন বাজার কর্পোরেট শাখা

হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের যাবজ্জীবন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:২০:৩৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪
  • ৭৯৭ বার পড়া হয়েছে

নীলকন্ঠ ডেক্স :

ঝালকাঠির নলছিটিতে চাঞ্চল্যকর সাইদুল হত্যা মামলায় মোল্লারহাট ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদারসহ ৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়াও তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের দন্ডাদেশ দেওয়া হয়। মামলার অপর ১০আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।

বুধবার (১২জুন) ঝালকাঠি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক রহিবুল ইসলাম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন নলছিটি উপজেলার মোল্লারহাট ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদার ও তার ভাই দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার, ফারুক মল্লিক ও সাইদুল ইসলাম খান।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামী কবির হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন দক্ষিণ কামদেবপুর এলাকার সাবেক এমএলএ মরহুম মোকিম হোসেন হাওলাদারের ছেলে। ফারুক মল্লিক পশ্চিম কামদেবপুর গ্রামের সুলতান মল্লিক ও সাইদুল ইসলাম খান উপজেলার মধ্য কামদেবপুর গ্রামের মনিরুল খানের ছেলে।

উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ২৩ মার্চ দুপুরে স্থানিয় নাচনমহল ব্রিজের ঢালে সাইদুলকে (কানবালা সাইদুল) কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পুলিশ অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছে নিহত কানবালা সাইদুল একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী ছিল ও একসময় সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদারের সাথেই কাজ করত। কিন্তু সে কবির হোসেনের ছত্রছায়া থেকে চলে আসার কারণে প্রতিহিংসার সূত্র ধরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

এই ঘটনায় নিহতের পিতা আব্দুল আজিজ তালুকদার বাদী হয়ে নলছিটি থানায় ১৩ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সিআইডির পরিদর্শক ২০২০ সালের ২৮ মার্চ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন পাচারকারী আটক

হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় : ০৬:২০:৩৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

নীলকন্ঠ ডেক্স :

ঝালকাঠির নলছিটিতে চাঞ্চল্যকর সাইদুল হত্যা মামলায় মোল্লারহাট ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদারসহ ৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়াও তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের দন্ডাদেশ দেওয়া হয়। মামলার অপর ১০আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।

বুধবার (১২জুন) ঝালকাঠি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক রহিবুল ইসলাম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন নলছিটি উপজেলার মোল্লারহাট ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদার ও তার ভাই দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার, ফারুক মল্লিক ও সাইদুল ইসলাম খান।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামী কবির হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন দক্ষিণ কামদেবপুর এলাকার সাবেক এমএলএ মরহুম মোকিম হোসেন হাওলাদারের ছেলে। ফারুক মল্লিক পশ্চিম কামদেবপুর গ্রামের সুলতান মল্লিক ও সাইদুল ইসলাম খান উপজেলার মধ্য কামদেবপুর গ্রামের মনিরুল খানের ছেলে।

উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ২৩ মার্চ দুপুরে স্থানিয় নাচনমহল ব্রিজের ঢালে সাইদুলকে (কানবালা সাইদুল) কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পুলিশ অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছে নিহত কানবালা সাইদুল একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী ছিল ও একসময় সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন হাওলাদারের সাথেই কাজ করত। কিন্তু সে কবির হোসেনের ছত্রছায়া থেকে চলে আসার কারণে প্রতিহিংসার সূত্র ধরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

এই ঘটনায় নিহতের পিতা আব্দুল আজিজ তালুকদার বাদী হয়ে নলছিটি থানায় ১৩ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সিআইডির পরিদর্শক ২০২০ সালের ২৮ মার্চ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।