আসন্ন শীর্ষ সম্মেলনে উ.কোরিয়ার প্রতি গভীর আস্থা রয়েছে : দ. কোরীয় প্রেসিডেন্ট

  • আপডেট সময় : ১২:২৬:৫০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট ২০১৮
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বুধবার বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকে প্রতিবেশী দেশটির আন্তরিকতার প্রতি তার দেশের গভীর আস্থা রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে একথা বলা হয়েছে।
জাপানের উপনিবেশ থেকে কোরীয় উপদ্বীপের স্বাধীনতা লাভের ৭৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
১৯১০ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত কোরীয় উপদ্বীপ জাপানের উপনিবেশ ছিল।
খবর বার্তা সংস্থা সিনহুয়া’র।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে দু’দেশের মধ্যকার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর দেশ দুটি মুন ও কিমের মধ্যেকার তৃতীয় বৈঠকের ব্যাপারে একমত হয়েছে।
পিয়ংইয়ংয়ে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে দুই দেশের শীর্ষ নেতার মধ্যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এর আগে মুন ও কিমের মধ্যে এপ্রিল ও মে মাসে দুই কোরীয়ার সীমান্তবর্তী অস্ত্রবিরতি গ্রাম পানমুনজোমের দুই দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় তারা পিয়ংইয়ংয়ে তৃতীয় এই বৈঠকের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দেন।
মুন জানান, উত্তর কোরীয় নেতার সঙ্গে এই আসন্ন বৈঠকে পুরো কোরীয় উপদ্বীপকে সম্পূর্ণ পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পথে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি চুক্তির লক্ষ্যে তিনি একটি সাহসী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন।
মুন ও কিম ২৭ এপ্রিল পানমুনজোমের প্রথম বৈঠকে কোরীয় উপদ্বীপকে সম্পূর্ণ পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করতে সম্মত হন।
এরপর ২৬ মে তাদের মধ্যকার দ্বিতীয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
এর সূত্র ধরে ১২ জুন সিঙ্গাপুরে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আসন্ন শীর্ষ সম্মেলনে উ.কোরিয়ার প্রতি গভীর আস্থা রয়েছে : দ. কোরীয় প্রেসিডেন্ট

আপডেট সময় : ১২:২৬:৫০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বুধবার বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকে প্রতিবেশী দেশটির আন্তরিকতার প্রতি তার দেশের গভীর আস্থা রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে একথা বলা হয়েছে।
জাপানের উপনিবেশ থেকে কোরীয় উপদ্বীপের স্বাধীনতা লাভের ৭৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
১৯১০ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত কোরীয় উপদ্বীপ জাপানের উপনিবেশ ছিল।
খবর বার্তা সংস্থা সিনহুয়া’র।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে দু’দেশের মধ্যকার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর দেশ দুটি মুন ও কিমের মধ্যেকার তৃতীয় বৈঠকের ব্যাপারে একমত হয়েছে।
পিয়ংইয়ংয়ে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে দুই দেশের শীর্ষ নেতার মধ্যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এর আগে মুন ও কিমের মধ্যে এপ্রিল ও মে মাসে দুই কোরীয়ার সীমান্তবর্তী অস্ত্রবিরতি গ্রাম পানমুনজোমের দুই দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় তারা পিয়ংইয়ংয়ে তৃতীয় এই বৈঠকের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দেন।
মুন জানান, উত্তর কোরীয় নেতার সঙ্গে এই আসন্ন বৈঠকে পুরো কোরীয় উপদ্বীপকে সম্পূর্ণ পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পথে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি চুক্তির লক্ষ্যে তিনি একটি সাহসী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন।
মুন ও কিম ২৭ এপ্রিল পানমুনজোমের প্রথম বৈঠকে কোরীয় উপদ্বীপকে সম্পূর্ণ পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করতে সম্মত হন।
এরপর ২৬ মে তাদের মধ্যকার দ্বিতীয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
এর সূত্র ধরে ১২ জুন সিঙ্গাপুরে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।