প্রথম বোমা ফেলার আগেও আলোচনা চলবে: টিলারসন !

  • আপডেট সময় : ১১:০০:১০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৩০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

উত্তর কোরিয়ায় প্রথম বোমা ফেলার আগেও আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত রাখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। চলমান সামরিক মহড়ার মধ্যেই এমন কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন
আর এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও সম্মতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফেরাতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে সুর মিলিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে সিউলও। তবে কোরীয় উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া যৌথ সামরিক মহড়াকে যুদ্ধ শুরুর উসকানি হিসেবেই দেখছে পিয়ংইয়ং।

টিলারসন বলেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আমাদের যে অবস্থান তা অন্যান্য পরাশক্তি ও আঞ্চলিক শক্তিগুলোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা কোরীয় উপদ্বীপকে শান্ত রাখতে চাই। আর সে লক্ষ্যেই প্রথম বোমাটি ফেলার আগেও চেষ্টা চালিয়ে যাব আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজতে।

এর আগেও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চেয়েছিলেন টিলারসন। তবে সেসব উদ্যোগকে সময়ের অপচয় বলে উল্লেখ করেছিলেন ট্রাম্প। তবে এবার ট্রাম্পের বরাত দিয়েই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, সংঘাত এড়াতে সর্বোচ্চ আন্তরিক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রথম বোমা ফেলার আগেও আলোচনা চলবে: টিলারসন !

আপডেট সময় : ১১:০০:১০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

উত্তর কোরিয়ায় প্রথম বোমা ফেলার আগেও আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত রাখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। চলমান সামরিক মহড়ার মধ্যেই এমন কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন
আর এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও সম্মতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফেরাতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে সুর মিলিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে সিউলও। তবে কোরীয় উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া যৌথ সামরিক মহড়াকে যুদ্ধ শুরুর উসকানি হিসেবেই দেখছে পিয়ংইয়ং।

টিলারসন বলেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আমাদের যে অবস্থান তা অন্যান্য পরাশক্তি ও আঞ্চলিক শক্তিগুলোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা কোরীয় উপদ্বীপকে শান্ত রাখতে চাই। আর সে লক্ষ্যেই প্রথম বোমাটি ফেলার আগেও চেষ্টা চালিয়ে যাব আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজতে।

এর আগেও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চেয়েছিলেন টিলারসন। তবে সেসব উদ্যোগকে সময়ের অপচয় বলে উল্লেখ করেছিলেন ট্রাম্প। তবে এবার ট্রাম্পের বরাত দিয়েই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, সংঘাত এড়াতে সর্বোচ্চ আন্তরিক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।