যেখানে প্রবীণ নাগরিকদের নিয়ে সুদর্শন পুরুষ খোঁজার প্রতিযোগিতা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:০৭:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মিস ওয়ার্ল্ড, মিস ইউনিভার্স, মিস ইন্টারন্যাশনাল- নামী দামী প্রতিযোগিতা সবগুলো নারীকে নিয়েই। অবস্থা এমন যেন সুদর্শন পুরুষ খোঁজার কোনো দরকারই নেই! আর স্থানীয়, জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক সব প্রতিযোগিতাতেই থাকে কমবয়সীদের প্রাধান্য।

বুড়োরা সেখানে বড় বেমানান-উপেক্ষিত। আর এই বুড়োদের নিয়েই তার ব্যতিক্রমী আয়োজন করে আসছে ব্রাজিল। গত কয়েকবছর ধরেই তারা প্রবীণ নাগরিকদের নিয়ে সুদর্শন পুরুষ খোঁজার প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।

এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সব প্রতিযোগীর বয়স ৬২-৯৬ বছর। এতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দেয়া হয় পুরস্কার। এ বছর সর্বোচ্চ খেতাব ‘মিস্টার সাও পাওলো’ জিতেন ৭৬ বছরের জোসে ডস সান্তোস।

প্রতিযোগিতাটির আয়োজক ছিল সাও পাওলোর স্টেট হেলথ ডিপার্টমেন্ট। এর নির্বাহী নিল্টন ডা. সিলভা জানান, শহরের প্রবীণদের মধ্যে আত্মমর্যাদা বোধ বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য সচেতনতার লক্ষে এই আয়োজন হয়েছে। প্রবীণদের সাধারণত বাসায় বসে কিছুই করার থাকে না। আর এখানে এসে তারা আড্ডা দিচ্ছেন, একে অপরের সঙ্গে নাচছেন, গান গাইছেন এবং সেইসঙ্গে সুদর্শন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ নিচ্ছেন, যা তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপনের প্রতি উৎসাহী করছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যেখানে প্রবীণ নাগরিকদের নিয়ে সুদর্শন পুরুষ খোঁজার প্রতিযোগিতা !

আপডেট সময় : ০৪:০৭:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মিস ওয়ার্ল্ড, মিস ইউনিভার্স, মিস ইন্টারন্যাশনাল- নামী দামী প্রতিযোগিতা সবগুলো নারীকে নিয়েই। অবস্থা এমন যেন সুদর্শন পুরুষ খোঁজার কোনো দরকারই নেই! আর স্থানীয়, জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক সব প্রতিযোগিতাতেই থাকে কমবয়সীদের প্রাধান্য।

বুড়োরা সেখানে বড় বেমানান-উপেক্ষিত। আর এই বুড়োদের নিয়েই তার ব্যতিক্রমী আয়োজন করে আসছে ব্রাজিল। গত কয়েকবছর ধরেই তারা প্রবীণ নাগরিকদের নিয়ে সুদর্শন পুরুষ খোঁজার প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।

এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সব প্রতিযোগীর বয়স ৬২-৯৬ বছর। এতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দেয়া হয় পুরস্কার। এ বছর সর্বোচ্চ খেতাব ‘মিস্টার সাও পাওলো’ জিতেন ৭৬ বছরের জোসে ডস সান্তোস।

প্রতিযোগিতাটির আয়োজক ছিল সাও পাওলোর স্টেট হেলথ ডিপার্টমেন্ট। এর নির্বাহী নিল্টন ডা. সিলভা জানান, শহরের প্রবীণদের মধ্যে আত্মমর্যাদা বোধ বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য সচেতনতার লক্ষে এই আয়োজন হয়েছে। প্রবীণদের সাধারণত বাসায় বসে কিছুই করার থাকে না। আর এখানে এসে তারা আড্ডা দিচ্ছেন, একে অপরের সঙ্গে নাচছেন, গান গাইছেন এবং সেইসঙ্গে সুদর্শন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ নিচ্ছেন, যা তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপনের প্রতি উৎসাহী করছে।