গ্রহাণুর ধাক্কায় বিলুপ্ত হতে পারে পৃথিবীর মানবসভ্যতা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০৮:৪২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০১৭
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রকাশ্যে এল সমুদ্রের তলায় থাকা বিভিন্ন প্রজাতির বিলুপ্তির কারণ। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে দেখা যাবে পৃথিবীর সঙ্গে প্রায়ই ধাক্কা লাগে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন পাথরের।

প্রায় ৪.৫বিলিয়ন বছর ধরেই এহেন একটি ঘটনায় আজ বিলুপ্তির পথে সমুদ্রের তলায় থাকা নানা সামুদ্রিক প্রজাতি।

গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রায় বেশিরভাগ গ্রহানুগুলির আয়তন প্রায় ১কিলোমিটার। কিন্তু বর্তমানে এই গ্রহাণুগুলির আয়তন মাত্র ১৪০মিটার। এগুলি পৃথিবীর জন্য বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। ১০০মিলিয়ন বছরে এই ঘটনাটি একবার হয়। কিন্তু পরবর্তীকালে এই ঘটনাটি ঘটলে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা। সেই প্রভাব যেকোনও মুহূর্তে হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷

বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে নিজেদেরকে প্রতিরক্ষা করার কোনও ব্যবস্থা নেই পৃথিবীতে। যার ফলে এই ধরনের ঘটনায় মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। তবে, এই বিষয়টিকে রোধ করতে গেলে রাজনীতিবিদ এবং স্পেস এজেন্সীর সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ এটি প্রতিরোধ করতে গেলে খরচ করতে হবে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০মিলিয়ন ইউরো।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গ্রহাণুর ধাক্কায় বিলুপ্ত হতে পারে পৃথিবীর মানবসভ্যতা !

আপডেট সময় : ০২:০৮:৪২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রকাশ্যে এল সমুদ্রের তলায় থাকা বিভিন্ন প্রজাতির বিলুপ্তির কারণ। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে দেখা যাবে পৃথিবীর সঙ্গে প্রায়ই ধাক্কা লাগে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন পাথরের।

প্রায় ৪.৫বিলিয়ন বছর ধরেই এহেন একটি ঘটনায় আজ বিলুপ্তির পথে সমুদ্রের তলায় থাকা নানা সামুদ্রিক প্রজাতি।

গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রায় বেশিরভাগ গ্রহানুগুলির আয়তন প্রায় ১কিলোমিটার। কিন্তু বর্তমানে এই গ্রহাণুগুলির আয়তন মাত্র ১৪০মিটার। এগুলি পৃথিবীর জন্য বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। ১০০মিলিয়ন বছরে এই ঘটনাটি একবার হয়। কিন্তু পরবর্তীকালে এই ঘটনাটি ঘটলে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা। সেই প্রভাব যেকোনও মুহূর্তে হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷

বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে নিজেদেরকে প্রতিরক্ষা করার কোনও ব্যবস্থা নেই পৃথিবীতে। যার ফলে এই ধরনের ঘটনায় মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। তবে, এই বিষয়টিকে রোধ করতে গেলে রাজনীতিবিদ এবং স্পেস এজেন্সীর সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ এটি প্রতিরোধ করতে গেলে খরচ করতে হবে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০মিলিয়ন ইউরো।