প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশিরা বৈধভাবে লিবিয়া পৌঁছে পরে ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে ইউরোপে ঢোকার চেষ্টা করছে। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে এই রুটে ৬ হাজার ৮৬৩ জন অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন, যা ২০২৩ সালের তুলনায় কম হলেও এখনো উদ্বেগজনক।
এদিকে, পূর্ব আফ্রিকা রুট ব্যবহার করে ইউরোপে প্রবেশের সংখ্যা ৪০ শতাংশ কমে ৭ হাজার ১৮২ জন হয়েছে। এই রুটে মূলত মালি, সেনেগাল ও গিনির অভিবাসীরা বেশি চেষ্টা চালিয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, মানবপাচারকারীরা এখন দ্রুতগতির স্পিডবোট ব্যবহার করছে, যাতে তাদের আটকানো কঠিন হয়। আর এই যাত্রার জন্য প্রতি অভিবাসীর কাছ থেকে ৫ হাজার থেকে ৮ হাজার ইউরো পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে।